এইদিন ওয়েবডেস্ক,কলকাতা,২৪ সেপ্টেম্বর : কোচবিহার জেলার উত্তর বিধানসভার পুন্ডিবাড়ি বাজার এলাকায় একটি মন্দিরের কালী প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ । রুদ্র অনিন্দ নামে এক ফেসবুক ব্যবহারকারী জানিয়েছেন গত রবিবার রাত্রে মা কালীর মূর্তি সহ মোট ৪টি মূর্তি ভাঙচুর করে জেহাদীরা । পরের দিন ঘটনার প্রতিবাদে হিন্দুত্ববাদীরা মিছিল করলে ৪৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে দাবি তার । ভাঙচুর হওয়া প্রতিমা ও মিছিলেন ভিডিও এক্স-এ পোস্ট করে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী কোচবিহার উত্তর বিধানসভার পুন্ডিবাড়ির ঘটনাকে বাংলাদেশের ঝিনাইদহের শৈলকুপায় ফুলহরি হরিতলা সর্বজনীন পূজা মন্দিরে দুর্গা প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনার সঙ্গে তুলনা করে তিনি মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জিকে কটাক্ষ করে লিখেছেন,’এটা মমতা ব্যানার্জির পশ্চিম বাংলাদেশের ঘটনা’ ।
শুভেন্দু অধিকারী লিখেছেন,’না না এই ভিডিওটি তে যে দৃশ্য দেখতে পাচ্ছেন তা বাংলাদেশের ঝিনাইদহের শৈলকুপায় ফুলহরি হরিতলা সর্বজনীন পূজা মন্দিরে দুর্গা প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনা নয়, বিগত কয়েক বছরে দৃশ্যমান এই অতি পরিচিত ঘটনাটি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পশ্চিম বাংলাদেশ থুড়ি পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার উত্তর বিধানসভার পুন্ডিবাড়ি বাজার এলাকায় একটি মন্দিরের। গত পরশু রাত্রে মা কালীর মূর্তি সহ ৪টি মূর্তি ভাংচুর করে জেহাদীরা। ঘটনার প্রতিবাদে এবং দুষ্কৃতীদের শাস্তির দাবিতে সনাতনীরা শাস্তি চেয়ে বিক্ষোভ দেখালেন ৪৮ জন সনাতনীদের পুলিশ গ্রেফতার করেছে। একজন জেহাদীকে ও পুলিশ আটক করেনি। যাহা ইউনুস তাহা মমতা…।’
রুদ্র অনিন্দ নামে ওই ফেসবুক ব্যবহারকারী একই ভিডিও পোস্ট করে লিখেছেন,’মমতা বেগমের পশ্চিম বাংলাদেশের কোচবিহার উত্তর বিধানসভার পুন্ডিবাড়ি বাজার এলাকায় একটি মন্দিরের ঘটনা এটি ! গত পরশু রাত্রে মা কালীর মূর্তি সহ ৪টি মূর্তি ভাংচুর করে জেহাদীরা। ঘটনার প্রতিবাদে এবং দুষ্কৃতীদের শাস্তির দাবিতে সনাতনীরা শাস্তি চেয়ে বিক্ষোভ দেখালে ৪৮ জন সনাতনীদের পুলিশ গ্রেফতার করেছে। কিন্তু একজন জেহাদীকে ও পুলিশ আটক করেনি ! যাহা ইউনুছ তাহা মমতা… ২৬ সালে হিন্দু বাঙালির সূর্য অস্তমিত হবে যদি আবার তৃণমোল্লো ক্ষমতায় আসে !’