• Blog
  • Home
  • Privacy Policy
Eidin-Bengali News Portal
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
    • কলকাতা
    • জেলার খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
    • কলকাতা
    • জেলার খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ
No Result
View All Result
Eidin-Bengali News Portal
No Result
View All Result

পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে এগিয়ে থেকেও এক কদম পিছিয়ে এসে নরেন্দ্র মোদী যে বিচক্ষণতা দেখিয়েছেন তার প্রশংসা হচ্ছে সমাজের সর্বস্তরে 

Eidin by Eidin
May 11, 2025
in কলকাতা, রাজ্যের খবর
পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে এগিয়ে থেকেও এক কদম পিছিয়ে এসে নরেন্দ্র মোদী যে বিচক্ষণতা দেখিয়েছেন তার প্রশংসা হচ্ছে সমাজের সর্বস্তরে 
4
SHARES
54
VIEWS
Share on FacebookShare on TwitterShare on Whatsapp

এইদিন ওয়েবডেস্ক,কলকাতা,১২ মে : কাশ্মীরের পহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় হিন্দু পর্যটকদের নর সংহারের পর “অপারেশন সিঁদূর” শুরু করে ভারত । পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের অনেক সন্ত্রাসী ঘাঁটি বোমা মেরে গুঁড়িয়ে দিয়েছে ভারতীয় সেনা । গুঁড়িয়ে দিয়েছে সন্ত্রাসীদের মদতদাতা পাকিস্তানের প্রায় এক ডজন বিমানঘাঁটি  । সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এই যুদ্ধে ভারত ‘ফ্রন্ট ফুটে’ই ছিল । কিন্তু শনিবার বিকেল ৫ টা থেকে হঠাৎ যুদ্ধবিরতি মেনে নেওয়ার কথা ঘোষণা করে নয়াদিল্লি । বলা হচ্ছে যে মার্কিন গোয়েন্দা সূত্র থেকে পাওয়া এক ‘উদ্বেগজনক ও গোপন তথ্য’-র ভিত্তিতে মার্কিন প্রশাসনের শীর্ষ কর্তারা শুক্রবার আলোচনায় বসেন। তারপরই মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স শুক্রবার দুপুরে সরাসরি ফোন করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে। শুক্রবার সকালে ভারত-পাক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনায় বসেছিলেন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স, বিদেশ সচিব ও অস্থায়ী জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মার্কো রুবিও এবং হোয়াইট হাউসের চিফ অফ স্টাফ সুজি ওয়াইলস। তখনই জানা যায়, একটি গুরুতর গোয়েন্দা তথ্য পেয়েছে আমেরিকা। সেই গোয়েন্দা তথ্য মোতাবেক, ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধ পরিস্থিতি ভয়ানক তীব্র হয়ে ওঠার ইঙ্গিত ছিল। সম্ভবত পাকিস্তানের পরমাণু হামলার দিকে ইঙ্গিত দিয়েছিল আমেরিকা । 
তবে যুদ্ধবিরতি ঘোষণা হওয়ায় হতাশ ভারতীয়রা । কারন তারা পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীর পুনরুদ্ধার ও সন্ত্রাসী রাষ্ট্র পাকিস্তানকে উচিত শিক্ষা দেওয়ার আশা করছিল । আজ সকাল থেকে মাইক্রো ব্লগিং সাইট এক্স-এ “হ্যাশট্যাগ ইন্ডিয়া ফাইট ব্যাক” ট্রেন্ড করছিল । কিন্তু দেশ বিদেশের বিভিন্ন স্তরের বুদ্ধিজীবীরা ভারতের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব মেনে নেওয়াকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বিচক্ষণতাই দেখছেন।
এই প্রসঙ্গে এরাজ্যের গায়ক পল্লব কীর্ত্তনীয়া একটা উল্লেখযোগ্য পোস্ট করেছেন নিজের ফেসবুক পেজে । তিনি লিখেছেন,যুদ্ধ চাই, যুদ্ধ চাই..। এবারে পাকিস্তানকে সবক শেখানোর জন্য ভারতীয় সেনাবাহিনী অত্যন্ত কৌশলী ও যথার্থ পদক্ষেপ নিয়েছেন। এই পরিণত মনস্কতা তারা দেখিয়েছেন দুটি পথে। 
১. প্রথম যে আক্রমণ আমাদের বাহিনী করেছেন সে আক্রমণে শুধু জঙ্গি ঘাঁটিগুলোকেই নিশানা করা হয়েছে। আক্রমণের পর বারবার সেনাবাহিনী বলেছেন সেকথা। বলেছেন পাকিস্তান যদি আক্রমণ না করে তাঁরা সেদেশের সেনাবাহিনী ইত্যাদিকে আক্রমণ করবেন না। এর কারণ যাতে দুটো দেশ পুরো যুদ্ধে জড়িয়ে না পড়ে। ব্যাপক ক্ষয় ক্ষতি না হয়।
২. সোফিয়া কুরেশি ও ভোমিকা সিংকে সেনার মুখপাত্র করে এই দেশে হিন্দু মুসলমানের পারস্পরিক বন্ধন এবং সন্ত্রাসবাদের দমনে উভয়ের কাঁধে কাধ মিলিয়ে লড়াইয়ের বার্তা জঙ্গি এবং তাঁদের মদতদাতাদের সামনে তুলে ধরেছেন। এই সন্ত্রাসবাদীদের অন্যতম উদ্দেশ্য ছিল ভারতবর্ষের এই সম্প্রীতি বিনষ্ট করার। সেটা যে কোনোভাবেই হতে দেওয়া যাবে না, সেনার এই বার্তা থেকে তা স্পষ্ট।
সেনাবাহিনী সীমান্তে লড়ছেন প্রাণ বাজি রেখে। বিরোধী দলগুলো একযোগে সরকার ও সেনাবাহিনীর নিঃশর্তভাবে পাশে থাকার বার্তা দিয়ে পরিণত মানসিকতার নিদর্শণ রেখেছেন। অথচ দেশের মধ্যে একদল লোক দেশের সেনাবাহিনীর সন্ত্রাসবাদ দমনে এই সিদ্ধান্ত দুটির প্রবল বিরোধিতায় নেমেছে। 
পাকিস্তান এক অদ্ভুৎ দেশ। চিরকাল এরা মুসলিম মৌলবাদী সন্ত্রাসীদের মদত আর আশ্রয় দিয়ে গেল, সারা পৃথিবীতে যারা নিরীহ মানুষকে হত্যা করে। পাকিস্তান এদের মদত দিয়ে রেহাই পেয়ে যায় কেননা আমেরিকা, চিন ইত্যাদি সুপার পাওয়ার এই দেশটির পাশে দাঁড়ায় তাদের সংকীর্ণ রাজনীতি ও কূটনীতির স্বার্থে। তাছাড়া দেশে দেশে যুদ্ধজিগির, সন্ত্রাসবাদ বেঁচে থাকলে এসব বৃহৎশক্তিধরদের যুদ্ধাস্ত্রও বিক্রি হয় প্রচুর। ফলে  পাকিস্তান থেকে সন্ত্রাসীদের নির্মূল করার চেষ্টা আন্তর্জাতিকভাবেও হয় না। ভারতের এই জঙ্গি ঘাঁটিতে আক্রমণ একটা দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই। পাকিস্তান বারবার আমাদের দেশে সন্ত্রাসবাদী হামলার পেছনে থেকেছে। আজ পাকিস্তানকে কিছুটা সবক শেখাবার অবশ্য প্রয়োজন। কিন্তু সেটা করতে গিয়ে সেনাবাহিনীকে সবসময় সতর্ক থাকতে হচ্ছে যাতে তাঁরা একটা পরিপূর্ণ যুদ্ধে জড়িয়ে না পড়েন। কারণ তাঁরা বিলক্ষণ জানেন একটা যুদ্ধে লক্ষ লক্ষ প্রাণ ও সম্পদের হানি হয়, একটা দেশের অর্থনীতি পুরো মুখ থুবড়ে পড়ে। একটা পূর্ণ যুদ্ধে যাওয়ার আগে তাই দশবার কেন একশোবার ভাবতে হয়। অথচ দেশের মধ্যবিত্তের একাংশ আর গণমাধ্যম প্রচুর ভুয়ো খবর পরিবেশন করে ‘যুদ্ধ চাই যুদ্ধ চাই’ বলে প্রবল আওয়াজ তুলে সেনাবাহিনীর ওপর চাপ তৈরি করার চেষ্টা করছেন। যাঁরা যুদ্ধের ভয়াবহতা স্মরণ করিয়ে ‘যুদ্ধ চাই না’ বলছেন, তাঁদের অকথ্য গালাগালি করে ‘দেশদ্রোহী’ বলে পাকিস্তানে পাঠিয়ে দিতে চাইছেন। আরে সেনাবাহিনীইতো পুরো দস্তুর যুদ্ধ যাতে না বেঁধে যায় সে বিষয়ে আক্রমণে সতর্ক থাকার চেষ্টা করেছেন, বারবার সে বিষয়ে বার্তা দিয়েছেন। তাঁরা খুব ভালোরকম জানেন একটা পূর্ণ যুদ্ধ যদি ছমাস একবছর দীর্ঘস্থায়ী হয় লক্ষ লক্ষ মৃত্যু, আকাশচুম্বী জিনিসপত্রের দাম, প্রবল মুদ্রাস্ফীতি, কোটি কোটি কর্মহারা, বেকারত্ব নিয়ে দেশটার কী হাল হবে! আজ যাঁরা ‘যুদ্ধ যুদ্ধ’ বলে লাফাচ্ছেন সেদিনের কথা ভেবেছেন? পাকিস্তানকে সবক শেখাতে, সন্ত্রাসবাদকে নির্মূল করতে সবাই চায়। কিন্তু পুরো যুদ্ধের বদলে সেনাবাহিনীর সিলেক্টিভ আক্রমণের এই কৌশলগত সিদ্ধান্তকে অন্তত সম্মান করুন! বাহিনীর ওপর অযথা চাপ তৈরি থেকে দয়া করে বিরত থাকুন।
পাশাপাশি সেনাবাহিনী দেশকে যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বার্তা দিয়েছেন সেটাকেও উপেক্ষা করছেন এঁরা। যাঁরাই ধর্ম নিরপেক্ষতার কথা, সাম্প্রদায়িকতার উর্দ্ধে ওঠার কথা বলছেন তাঁদেরকেই কুৎসিত আক্রমণ করে ‘পাকিস্তানের দালাল’ বলে দেগে দিচ্ছেন। এমন কি হিমাংশী নারওয়াল, একজন সেনা কর্তার স্ত্রী, যিনি পহেলগাঁওয়ের ঘটনায় বিয়ের সাতদিনের মাথায় তাঁর স্বামীকে হারিয়েছেন, তিনি যখন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির কথা বলেছেন তাঁকেও কদর্য আক্রমণ করতে ছাড়েননি এঁরা। আরে এখন হিন্দু মুসলমানের রাজনীতি একটু বন্ধ করে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ লড়াই করা যায় না? ওই সোফিয়া আর ভোমিকারা যেমন কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়ছেন! যে সেনার শৌর্যের ওপর দাঁড়িয়ে আপনাদের এই লাফালাফি সেই সেনাবাহিনীর সাম্প্রদায়িক ঐক্যের বার্তাকে অন্তত একটু সম্মান করুন! নাকি আমাদের সেনাবাহিনীও সেকু-মাকু হয়ে গেল? তাই তাদের বার্তাকেও ‘দেশদ্রোহী’ বলে দেবেন? 
বুদ্ধিজীবী সন্ময় ব্যানার্জি তার সেই পোস্ট শেয়ার করে লিখেছেন,’অনেকগুলো বিষয়ে তাঁর সঙ্গে সহমত নই । অনেকগুলো বিষয়ে তাঁর বিশ্লেষণ ভীষণই সত্য। অনেকগুলো বিষয় তিনি সযত্নে এড়িয়ে গেছেন, সেটাও ঠিক । কিন্তু লেখাটি অনবদ্য, বেশ কিছু যুক্তি অকাট্য । লেখাটিও মনোগ্রাহী । তাই তুলে দিলাম এখানে।’
সাংবাদিক প্রসূন মৈত্র লিখেছেন,লড়াইটা তিন দিনের নয়, তিন সপ্তাহের নয়, তিন মাস এমনকি তিন বছরেরও নয়, লড়াইটা হাজার বছরের। লড়াইটা শুধু পাকিস্তানের সঙ্গে নয়, লড়াইটা একটা জান্তব মতবাদের বিরুদ্ধে যার সাথে সনাতনীদের সংঘর্ষের ইতিহাস চিরকালীন। লড়াই শুধু সীমান্তে সীমাবদ্ধ নয়, পৌছে গেছে আমাদের পাড়াতেও যেখানে একটা বিশেষ মতবাদ আপনি মেনে না নিলেই আপনি তাদের সম্পূর্ণ সমাজের শত্রু। ট্রেনে, বাসে, হোটেলে, পার্কে – কোথাও আপনি নিরাপদ নন আর সেটা আপনিও জানেন তাই ওদের এড়িয়ে চলেন। কিন্তু তারপরেও আপনার নাবালিকা মেয়ে সুরক্ষিত নয়। সে কবে কোন ফাঁদে পড়ে ধর্ম পরিবর্তন করে নিকাহ করে নেবে আর আপনি পুলিশে গেলে তারা আপনাকেই ‘আপোষে মিটিয়ে নিতে’ বলবে সেটা আপনিও বোঝেন। নিজের চেষ্টায় আদালতে গেলেও মাই লর্ড বলে দেবেন যে ধর্ম পরিবর্তন হয়ে যাওয়ায় সেই বিয়ে বৈধ আর কেউ প্রশ্নও তুলবেনা যে অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া নাবালিকা ধর্মান্তরিত কিভাবে হয়ে গেল! তাই আগে নিজেকে তৈরী করুন এই অসভ্য সংস্কৃতির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে। আমাদের সেনারা তাদের কর্তব্য সম্পর্কে সচেতন এবং দায়িত্ব পালনে সক্ষম। আপনি সক্ষম তো ? 
পাশাপাশি ভারতের “অপারেশন সিঁদূর” ও পাকিস্তানের “অপারেশন বুনিয়ান উল মারসুস”-এর তুলনামূলক আলোচনা করেছেন আফগানিস্তান গ্রিন ট্রেন্ডের চেয়ারপারসন আমরুল্লাহ সালেহ । তিনি এক্স-এ লিখেছেন,অপারেশন সিন্দুর বনাম অপারেশন বুনিয়ান উল মারসুস । কিছু বিষয় : 
এক : জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের অচলাবস্থা বা অপ্রাসঙ্গিকতা উপলব্ধি করে, ভারত ১৯৪৫ সালের পাঁচটি দেশের কাছ থেকে সহানুভূতি চায়নি। অপারেশন সিন্দুর স্পষ্টতই আত্মবিশ্বাস এবং প্রকৃত কৌশলগত স্বায়ত্তশাসন ও সার্বভৌমত্বের দৃঢ় অনুভূতি প্রদর্শন করেছিল। 
দুই: প্রথমবারের মতো, ভারত এই ধারণাটি ভেঙে ফেলে যে সন্ত্রাসীরা সন্ত্রাসীদের সমর্থকদের থেকে পৃথক এবং এইভাবে উভয়কেই লক্ষ্যবস্তু করে। পাকিস্তানি রাষ্ট্রের কিছু শক্তিশালী দুর্বৃত্ত কর্মকর্তা সন্ত্রাসী হামলার অনুমোদন দেয় এই ধারণাটিও ভেঙে ফেলা হয়েছিল । এটি একটি নতুন দৃষ্টান্ত। অন্য ধরণের অস্বীকারযোগ্যতা আবিষ্কার করতে হবে।
তৃতীয়: একটি যুদ্ধ চলছিল এবং একটি যুদ্ধের পরিকল্পনা করা হচ্ছিল। যুদ্ধের মাঝামাঝি সময়ে, পাকিস্তান আইএমএফের কাছ থেকে ঋণের জন্য আলোচনা করেছিল, যা আশ্চর্যজনকভাবে এটি অনুমোদন করেছে । এটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ সম্ভবত পাকিস্তান যুদ্ধের অর্থায়নের জন্য যথেষ্ট উপযুক্ত নয় তবে যুদ্ধে জড়িত হওয়ার ক্ষমতা রাখে। আইএমএফ থেকে ঋণ নিয়ে যুদ্ধ জেতা যায় না। 
চতুর্থ: কৌশলগত ধৈর্য এবং সাংস্কৃতিক সংযমের একটি সীমা আছে। ২২শে এপ্রিল লস্কর তৈইবার  সন্ত্রাসীরা সেই সীমা পরীক্ষা করেছিল। সম্ভবত তারা এর পরে যা চেয়েছিল তা চেয়েছিল। যদিও তাদের অভিযান থেকে তারা কোনও লাভবান হয়নি। সম্ভবত তারা ভারতকে জনসমক্ষে অপমান করতে চেয়েছিল। তারা ২০০৮ সালে মানসিকভাবে আটকে আছে বলে মনে হচ্ছে। 
পঞ্চম: আকার গুরুত্বপূর্ণ। পাকিস্তানের প্রতিটি ইঞ্চি নাগালের মধ্যে ছিল। আমি সবসময় ভাবতাম নূর খান বিমানঘাঁটি পাকিস্তানের সেরা সুরক্ষিত ঘাঁটি। তা নয়। পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর প্রাণকেন্দ্র এবং এর সর্বাধিক পরিচিত বিমানঘাঁটি হিসেবে রওলিপিন্ডির গ্রারিসন শহরটি আঘাত হেনেছে।
ষষ্ঠ: পাকিস্তান ইসলামী ফতোয়ার উপর একচেটিয়া অধিকার হারিয়েছে। ভারতীয় উলেমারা তাদের নিজস্ব সরকারের কাছে একটি ফতোয়া পেশ করেছেন। এভাবে, মুসলিম উম্মাহর সহানুভূতি অর্জনের জন্য পাকিস্তান যে ধর্মীয় দিকটি সর্বদা ব্যবহার করে আসছে তা উধাও হয়ে গেছে। দেওবন্দ ভারতে অবস্থিত। 
সপ্তম: গণতান্ত্রিক সমাজে গোপনীয়তা রক্ষা করা প্রায় অসম্ভব, তবে ভারত থেকে খুব কমই ফাঁস হয়েছে, যা গোপনীয়তা রক্ষায় সহায়তা করার জন্য অপারেশনাল নীরবতা এবং জনসাধারণের ঐক্যের নীতি মেনে চলার ক্ষেত্রে বিশাল দক্ষতা দেখায়।
দ্রষ্টব্য: আমি অপারেশন বুনিয়ান উল মারসুসের খুব কম বা কোনও দৃশ্যই দেখেছি না, যার উপর মন্তব্য করা যায়। মনে হচ্ছে, এটি যেভাবে প্রচার করা হয়েছিল সেভাবে কখনও এগিয়ে যায়নি। যুদ্ধবিরতি পাকিস্তানের চামড়া রক্ষা করেছে। পাকিস্তানের সামরিক নেতৃত্ব তাদের নিজস্ব অর্জনের বিষয়ে বিবৃতি এবং দাবি করেছে, কিন্তু ভারতের আকাশ খোলা ছিল, বিমান বাতিল করা হয়নি, এবং দিল্লি বা অমৃতসরে ক্ষেপণাস্ত্র বিস্ফোরণের কোনও দৃশ্য আমি দেখিনি ।।

Operation Sindoor vs. Operation Bunyan Ul Marsoos

Some of the firsts

One :
Realizing the stalemated status or irrelevance of the UNSC, India didn’t seek to request sympathy from the five of the 1945. Operation Sindoor clearly demonstrated a strong sense of self-confidence and…

— Amrullah Saleh (@AmrullahSaleh2) May 10, 2025
Previous Post

বসিরহাটে মহিলাকে মাঠে একা পেয়ে ধর্ষণ, গ্রেপ্তার অভিযুক্ত আমিরুল গাজী

Next Post

বেড়াতে যাওয়ার আব্দার করায় স্ত্রীর গলা পা দিয়ে টিপে ধরে শ্বাসরোধ করে খুন, ভাতারে বধূকে খুনের ঘটনায় পুলিশের জেরায় কবুল করল ঘাতক স্বামী

Next Post
বেড়াতে যাওয়ার আব্দার করায় স্ত্রীর গলা পা দিয়ে টিপে ধরে শ্বাসরোধ করে খুন, ভাতারে বধূকে খুনের ঘটনায় পুলিশের জেরায় কবুল করল ঘাতক স্বামী

বেড়াতে যাওয়ার আব্দার করায় স্ত্রীর গলা পা দিয়ে টিপে ধরে শ্বাসরোধ করে খুন, ভাতারে বধূকে খুনের ঘটনায় পুলিশের জেরায় কবুল করল ঘাতক স্বামী

No Result
View All Result

Recent Posts

  • কুনার সীমান্ত এলাকায় তালেবান ও পাকিস্তানের তুমুল সংঘর্ষ ; তালিবানকে হুমকি দিল লস্কর-ই- তৈয়বার বরিষ্ঠ সন্ত্রাসী 
  • ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনের অফিসে হামলা করল রাজাকাররা; এদিকে ৯.২ কোটি টাকায় বাংলাদেশি বোলারকে কেনায় ক্ষোভে ফুঁসছে দেশবাসী 
  • বিজেপি সমর্থকের ভারত- বাংলাদেশের দ্বৈত নাগরিকত্ব সামনে আনল তৃণমূল, পালটা তৃণমূলের ২ পঞ্চায়েতের প্রধানের ভুয়ো নাগরিকত্বের অভিযোগ বিজেপির, খসড়া তালিকা সামনে আসতেই পূর্ব বর্ধমানে শাসক- বিরোধী দ্বৈরথ তুঙ্গে 
  • পথদুর্ঘটনায় কেতুগ্রামের বাউল শিল্পীর মর্মান্তিক মৃত্যু 
  • প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বিকৃত ছবি পুড়িয়ে ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার দাবি তুললো জামাত ইসলামির জিহাদিরা ; বাংলাদেশি খেলোয়াড় মুস্তাফিজুর রহমানকে বিপুল টাকায় কেনায় কলকাতা নাইট রাইডার্সের নিন্দা 
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ

© 2023 Eidin all rights reserved.

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
    • কলকাতা
    • জেলার খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ

© 2023 Eidin all rights reserved.