• Blog
  • Home
  • Privacy Policy
Eidin-Bengali News Portal
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
    • কলকাতা
    • জেলার খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
    • কলকাতা
    • জেলার খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ
No Result
View All Result
Eidin-Bengali News Portal
No Result
View All Result

নৃশংস ঘাতক গাজী সালার মাসুদকে মহিমান্বিত করে হিন্দু বীর মহারাজা সুহেলদেবকে নিষ্ঠুর আখ্যা দিয়েছে কথিত সেকুলার বাস্তুতন্ত্র

Eidin by Eidin
March 25, 2025
in রকমারি খবর
নৃশংস ঘাতক গাজী সালার মাসুদকে মহিমান্বিত করে হিন্দু বীর মহারাজা সুহেলদেবকে নিষ্ঠুর আখ্যা দিয়েছে কথিত সেকুলার বাস্তুতন্ত্র
4
SHARES
58
VIEWS
Share on FacebookShare on TwitterShare on Whatsapp

ঘোড়ার নীচে বাঁধা এই নগ্ন ব্যক্তিটি হল গাজী সালার মাসুদ, যিনি গাজী মিয়াঁ নামেও পরিচিত, ভারতের ধর্মান্তরিত মুসলমানরা যাকে তাদের পীর ফকির বলে মনে করে। এবং প্রতি বছর তার সমাধিতে ওরস মেলাও আয়োজন করা হত । উত্তর প্রদেশের বাহরাইচে তাঁর সমাধিটি বিপুল সংখ্যক মুসলিম এবং হিন্দুদের তীর্থস্থান হিসেবে বিবেচিত। প্রতি বছর মে মাসে, বাহরাইচে ওরস উৎসবের সময়, লক্ষ লক্ষ ভক্ত গাজী মিয়াঁর দরগায় সমবেত হন, যাদের বেশিরভাগই হিন্দু। গাজী মিয়াঁর উপাসকদের তাঁর জাদুকরী ক্ষমতার প্রতি তারা বিশ্বাস প্রদর্শন করে ।

পাশাপাশি যে যুবকটিকে উৎসাহে ভরা ঘোড়ায় চড়তে দেখা যাচ্ছে তিনি হলেন শ্রাবস্তীর মহারাজা সুহেলদেব, যিনি এই নৃশংস ঘাতক কট্টর ইসলামি মাসুদকে ধরে প্রথমে অপমান করেছিলেন, তাকে নগ্ন করে, তার মুখ কালো করে ঘোড়ার সাথে বেঁধে ঘুরিয়েছিলেন । যাতে তার নৃশংসতা তার পিছন থেকে বেরিয়ে যেতে পারে।  সেই থেকে, ভারতের ধর্মান্তরিত মুসলমানরা এবং কংগ্রেসের শিক্ষানীতি মহারাজা সুহেলদেবকে একজন নিষ্ঠুর রাজা হিসেবে বর্ণনা করে আসছে । যেখানে  সালার মাসুদের পাপ (সোমনাথ মন্দির লুটপাট এবং মূর্তি ভাঙা, হিন্দু মহিলাদের ধর্ষণ এবং লক্ষ লক্ষ হিন্দুকে গজনীতে দাস হিসেবে নিয়ে যাওয়া) কংগ্রেস ও কংগ্রেসের অন্নে প্রতিপালিত বামপন্থী শিক্ষাবিদরা ঢেকে দিয়েছিলেন এবং তাকে একজন ইসলামি সাধকের মতো চিত্রিত করেছিলেন, যা চলতি বছর যোগী আদিত্যনাথের সরকার নিষিদ্ধ করেছে । 

এতদিন হিন্দুদের বিকৃত ইতিহাস পড়িয়ে এসেছে কংগ্রেস ও বামপন্থী বাস্তুতন্ত্র । আর আজ মুসলিমদের সবচেয়ে বড় হিতাকাঙ্ক্ষী সাজা অখিলেশ যাদব ও তার দল সমাজবাদী পার্টির নেতারা মুঘলদের মহিমান্বিত করছে এবং আমাদের বীর ও মহান  পূর্বপুরুষদের অপমান করছেন । শ্রাবস্তীর মহারাজা সুহেলদেব নিষ্ঠুর ছিলেন না৷ তিনি ছিলেন প্রকৃত হিন্দু হৃদয় সম্রাট একজন হিন্দু বীর, হিন্দুদের পূর্বসূরি । আত্মবিসৃত হিন্দুরা আজ কংগ্রেস ও বামপন্থীদের বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের জালে ফেঁসে তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষতার বুলি আওড়ে যাচ্ছে । প্রকৃতপক্ষে বিদেশী হানাদারদের থেকেও ভারতের সুপ্রাচীণ সনাতনি সংস্কৃতিকে ধ্বংস করতে আপ্রান চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে এই দুই ‘অশুভ শক্তি’ ! শ্রাবস্তীর মহারাজা সুহেলদেব ও গাজী সালার মাসুদের প্রকৃত ইতিহাস পড়লে তাদের ষড়যন্ত্র বুঝতে আপনাদের সুবিধা হবে ।

সালার মাসুদ গাজীর স্মরণে বাহরাইচে অনুষ্ঠিত জেঠ মেলার উপর উত্তর প্রদেশ সরকার সম্প্রতি নিষেধাজ্ঞা জারি করলে, বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে এক অস্থির বিতর্কের সূত্রপাত হয়েছে। তীব্র আক্রমণাত্মক এবং তীব্র মন্তব্যের মাধ্যমে এই প্রতিক্রিয়া একটি ঐতিহাসিক ক্ষতকে তুলে ধরে যা কোনো দিন নিরাময় হওয়ার নয় । এই বিরোধের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে  সালার মাসুদ গাজীর ওই চিত্র, একজন ঐতিহাসিক ব্যক্তিত্ব যার উত্তরাধিকারকে সম্পূর্ণ বিপরীত দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা হয়। কেউ কেউ তাকে শহীদ এবং সাধু হিসেবে শ্রদ্ধা করে, আবার কেউ কেউ তাকে ব্যাপক নৃশংসতার জন্য দায়ী একজন নির্মম আক্রমণকারী হিসেবে স্মরণ করেন।

বর্তমান উত্তেজনা বোঝার জন্য, সালার মাসুদ গাজীর চারপাশের ঐতিহাসিক রেকর্ড পরীক্ষা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মিরাত-ই-মাসুদি এবং তারিখ-ই- মাহমুদির মতো ইতিহাস অনুসারে, তিনি ছিলেন তুর্কি আক্রমণকারী মাহমুদ গজনবীর ভাইপো, যিনি ১০১৫ খ্রিস্টাব্দে কনৌজের বিরুদ্ধে তার কাকার অভিযানের সময় জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি কট্টর ইসলামি ধর্মীয় শিক্ষা লাভ করেন, দশ বছর বয়সে কোরান মুখস্থ করেন। তার সামরিক জীবনের প্রথম দিকে, তিনি এমন একটি নমুনা প্রদর্শন করেছিলেন যা তার অভিযানগুলিকে সংজ্ঞায়িত করবে: বিজয়ের পর দাসত্ব এবং জোরপূর্বক ধর্মান্তর।  রাজা সাতগুনের বিরুদ্ধে তার বিজয়ের ফলে রাজা, তার স্ত্রী এবং তাদের সন্তানদের দাসত্বের জন্য বিক্রয় করা হয়।

সোমনাথ মন্দির ভাঙচুরের সাথে সালার মাসুদের জড়িত থাকার বিষয়টি বিশেষভাবে বিতর্কিত। ঐতিহাসিক বিবরণ থেকে জানা যায় যে, সোনার বিনিময়ে মন্দিরের মূর্তি ফেরত দেওয়ার প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করার ক্ষেত্রে তিনি মাহমুদ গজনবীর সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করেছিলেন। তিনি মূর্তিটি অপবিত্র করেছিলেন, ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়েছিলেন এবং ব্রাহ্মণদের তা ভক্ষণ করতে বাধ্য করেছিলেন। কেউ কেউ এই কাজকে ধূর্ততা এবং কেউ কেউ ধর্ম অবমাননাকর বলে বর্ণনা করেছেন, যা তার অভিযানের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ গভীর ধর্মীয় বিদ্বেষকে তুলে ধরে।

মাহমুদ গজনবীর অভিযানের পর, সালার মাসুদ এবং তার বাবা সালার সাহু ভারতে ইসলামী প্রভাব বিস্তারের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তাদের অভিযানগুলি সহিংসতা ও বর্বরতার দ্বারা চিহ্নিত ছিল। মুলতান বিজয়ের সাথে হাজার হাজার মানুষের গণহত্যা,ধর্ষণ, নারী ও শিশুদের দাসত্ব এবং জনগণের জোরপূর্বক ধর্মান্তর জড়িত ছিল। বিবরণগুলিতে আট বছরের বেশি বয়সী ছেলেদের পরিকল্পিত হত্যার বিবরণ রয়েছে, যা এই অঞ্চলকে দমন করার জন্য ব্যবহৃত বর্বরতার একটি ভয়ঙ্কর উদাহরণ। লাহোর শহরও একইভাবে পরাধীন ছিল, এর জনগণকে সহিংসতার হুমকিতে ইসলাম গ্রহণ করতে বাধ্য করা হয়েছিল।

অযোধন (অযোধ্যা) এবং বাহরাইচের বিরুদ্ধে তার অভিযান তার সামরিক কৌশল এবং ধর্মীয় উৎসাহকে আরও স্পষ্ট করে তোলে। অযোধ্যায়, তিনি রাজা মহীপালের তীব্র প্রতিরোধের মুখোমুখি হন, যার পুত্র গোপাল তাকে মারাত্মকভাবে আহত করেন। এই বিপর্যয় সত্ত্বেও, সালার মাসুদ জয়ী হন, মন্দির ধ্বংস এবং জোরপূর্বক ধর্মান্তরের তার ধরণ অব্যাহত রাখেন। সাতরখ মন্দির ধ্বংস এবং পরবর্তীকালে কররা এবং মানিকপুরে আক্রমণগুলি স্থানীয় জনগণকে আতঙ্কিত করার জন্য আকস্মিক আক্রমণ এবং ব্যাপক হত্যাকাণ্ড ও ধর্ষণ দ্বারা চিহ্নিত করা হয়েছিল। 

বাহরাইচে তার মৃত্যুর পূর্ববর্তী ঘটনাগুলি বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ। তিনি একটি পবিত্র হিন্দু স্থান সুরজকুণ্ডের কাছে একটি ঘাঁটি স্থাপন করেছিলেন এবং হিন্দু উপাসনার একটি সম্মানিত প্রতীক ভগবান সূর্যের বালারুখ মূর্তি ধ্বংস করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। এই অপবিত্রতার কাজ, যার সাথে একটি মহুয়া গাছ ছাড়া সমস্ত গাছ কেটে ফেলা হয়েছিল যার নীচে তিনি তার আক্রমণের পরিকল্পনা করেছিলেন, হিন্দু ধর্মীয় স্থানগুলিকে তার ইচ্ছাকৃত নিশানা করার বিষয়টি তুলে ধরে। ১০৩৪ খ্রিস্টাব্দে, বাহরাইচের বিরুদ্ধে সালার মাসুদের অভিযান হিন্দু রাজা সুহলদেব এবং হরদেবের বিরুদ্ধে একটি সিদ্ধান্তমূলক যুদ্ধে পরিণত হয়।  হিন্দু বাহিনী তার সেনাবাহিনীকে শোচনীয় পরাজিত করে , তার সর্দারদের হত্যা করে এবং তার সৈন্যদের মৃতদেহ দিয়ে সুরজকুণ্ড ভরিয়ে দেয়। সালার মাসুদ নিজেও মারাত্মকভাবে আহত হয়ে মহুয়া গাছের নিচে মারা যান। 

আসলে,মাহমুদ গজনভী ১৭ বার উত্তর ভারত লুট ও ধ্বংস করার কিছু সময় পর, তার ভাইপো “সালার গাজী” ভারতকে দারুল-ইসলামে পরিণত করার লক্ষ্যে ভারত আক্রমণ করেন। তিনি পাঞ্জাব, সিন্ধু এবং আজকের উত্তরপ্রদেশকে জয়  করে বাহরাইচে পৌঁছেছিলেন । পথে সে লক্ষ লক্ষ হিন্দুকে হত্যা করে। লক্ষ লক্ষ হিন্দু নারী ধর্ষিত হয়েছিল,হাজার হাজার মন্দির ধ্বংস করা হয়েছিল। পথে, তিনি এমন কোনও হিন্দু যোদ্ধাকে পাননি যে তাকে পরাজিত করতে পারে। ইসলামের জিহাদের ঝড় থামাতে পারে। 

শ্রাবস্তী (বাহরাইচ) অযোধ্যার কাছে অবস্থিত। সেই স্থানের রাজা সুহেল দেব পাসি সালার গাজীর গণহত্যা বন্ধ করার জন্য তার সেনাবাহিনী নিয়ে সেখানে পৌঁছান। মহারাজা এবং হিন্দু যোদ্ধারা সালার গাজী এবং তার নৃশংস সেনাবাহিনীকে কচুকাটা করে । সালার গাজী নিহত হন। তার পলাতক সেনাবাহিনীর প্রতিটি খুনিকে হত্যা করা হয়েছিল। হিন্দুহৃদয় সম্প্রাট রাজা সুহেল দেব পাসি তার ধর্ম অনুসরণ করে ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী সালার গাজীকে কবরস্থ করান। কিছু সময় পর, যখন তুঘলক রাজবংশ ক্ষমতায় আসে, ফিরোজ তুঘলক সালার গাজীকে ইসলামের একজন প্রকৃত সৈনিক ঘোষণা করেন এবং তার সমাধি নির্মাণ করেন।

ঐতিহাসিক বিবরণগুলি সালার গাজীর ধর্মীয় উগ্রতা দ্বারা পরিচালিত একজন সামরিক নেতার চিত্র তুলে ধরে, যার অভিযানগুলি সহিংসতা, ধ্বংস এবং জোরপূর্বক ধর্মান্তরিতকরণ দ্বারা চিহ্নিত করা হয়েছিল। অতএব, একজন ইসলামি সাধক এবং শহীদ হিসেবে সালার মাসুদের বর্ণনা তার শাসনকালে যারা নিদারুন নিপিড়নের শিকার হয়েছিল তাদের অভিজ্ঞতার সাথে সম্পূর্ণ সাংঘর্ষিক।

ফিরোজ শাহ তুঘলক কর্তৃক তার সমাধির উপর একটি সমাধিসৌধ নির্মাণ তার উত্তরাধিকারকে আরও জটিল করে তোলে। তুঘলক, তার ইসলামী পরিচয়কে দৃঢ় করার চেষ্টা করে, সালার মাসুদের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শনকে উৎসাহিত করে, তার ধর্মীয় অনুসারীদের বিকাশে অবদান রাখে। ১৮৬২-৬৩ সালের কানিংহামের প্রতিবেদন, যা সাতরখকে অযোধ্যা এবং সুরজকুণ্ডকে অশোকপুর হিসাবে চিহ্নিত করে, এই ঐতিহাসিক ঘটনাগুলিতে ভৌগোলিক প্রেক্ষাপট যুক্ত করে, হিন্দু সম্প্রদায়ের কাছে গুরুত্বপূর্ণ নির্দিষ্ট স্থানগুলির সাথে তাদের সংযুক্ত করে।

জেঠ মেলা ঘিরে বর্তমান বিতর্ক কেবল একটি ধর্মীয় উৎসব নিয়ে বিতর্ক নয়। এটি গভীর ঐতিহাসিক ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ। হিন্দু পূর্বপুরুষদের উপর যৌন সহিংসতা এবং দাসত্বের উল্লেখ করে মুসলিম সম্প্রদায়ের কিছু সদস্যের আপত্তিকর মন্তব্য এই ক্ষতগুলিকে নতুন করে ফুটিয়ে তোলে। ধর্ষণ, দাসত্ব এবং জোরপূর্বক ধর্মান্তরের বিবরণ সহ ঐতিহাসিক রেকর্ড অনেক হিন্দুর অনুভূত ক্রোধ এবং বিরক্তির প্রেক্ষাপট প্রদান করে। পরিশেষে, সালার মাসুদ গাজীর উত্তরাধিকার গভীরভাবে বিতর্কিত। ঐতিহাসিক বিবরণগুলি তাকে একজন সামরিক নেতা হিসেবে চিত্রিত করে যার অভিযানগুলি সহিংসতা এবং ধর্মীয় উৎসাহ দ্বারা চিহ্নিত ছিল। তার জীবন এবং মৃত্যুকে ঘিরে বিপরীত বর্ণনাগুলি ঐতিহাসিক আঘাতের স্থায়ী প্রভাব এবং অতীতের বিরোধপূর্ণ ব্যাখ্যাগুলির সমন্বয় সাধনের চলমান সংগ্রামকে তুলে ধরে। বর্তমান বিতর্ক জটিল আন্তঃসম্প্রদায়িক সম্পর্ক চালিত করার ক্ষেত্রে ঐতিহাসিক বোঝাপড়ার গুরুত্বকে তুলে ধরে।।

🚩15 June 1034
================

ये जो घोड़े के नीचे मरगिल्ला बंधा हुआ है ,
यही है वो अफीमची ग़ाज़ी सालार मसूद,

जिसको भारत का कन्वर्ट मुसलमान अपने पीर फकीर की तरह मानता है।

और…
हर साल इसकी कब्र पर उर्स मेले का भी आयोजन करता है। मेले में मूर्ख हिन्दू भी जाते हैं, इस चम्पतिये… pic.twitter.com/LZwJFhzGD6

— पंडित नेतन्याहू मिश्रा 𝕋ℙℕ♛ (@Brand_Netan) March 24, 2025
Previous Post

ছাত্রীদের “ব্যাড টাচ” -এবার ছাত্রীদের নিশানায় কালানার একটি স্কুলের ক্লার্ক

Next Post

শ্রী রাম রক্ষা স্তোত্রম্

Next Post
শ্রী রাম রক্ষা স্তোত্রম্

শ্রী রাম রক্ষা স্তোত্রম্

No Result
View All Result

Recent Posts

  • অনুষ্ঠানে “সেকুলার গান” না গেয়ে “জাগো মা” গান গাওয়ার অপরাধে শিল্পী লগ্নজিতা চক্রবর্তীকে হেনস্থার অভিযোগ, গ্রেপ্তার স্কুলের মালিক মেহবুব মল্লিক ; তরুনজ্যোতি তিওয়ারি বলেছেন :  “এখনো অনেকে ঘুমিয়ে আছেন… চিরনিদ্রায়…একটু জাগুন” 
  • ফের এরাজ্যে প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ, ভিডিও শেয়ার করে  শুভেন্দু অধিকারীর বলেছেন : “চুপিসারে নতুন মূর্তি বসাচ্ছিল পুলিশ” 
  • ময়মনসিংহে দীপু দাসকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারার ঘটনার সঙ্গে গৌরি লঙ্কেশ হত্যাকাণ্ড এক করে দিলেন সিপিএমের মহম্মদ সেলিম, মরিচঝাপী-বিজন সেতু- বানতলা- ধুলিয়ানের পিতাপুত্রের হত্যাকাণ্ড স্মরণ করিয়ে দিলেন বিজেপির তরুনজ্যোতি তিওয়ারি 
  • যে ওসমান হাদির আদর্শে দেশ চলবে বলে অঙ্গীকার করেছেন মহম্মদ ইউনূস,সে আদপে কতবড় ভারত বিদ্বেষী ছিল তা ব্যাখ্যা করল আওয়ামী লীগ 
  • দ্বিতীয় দিনেও “অবতার ৩”-কে টেক্কা দিয়েছে “ধুরন্ধর”, বক্স অফিসে কে কাকে হারিয়েছে ?
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ

© 2023 Eidin all rights reserved.

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
    • কলকাতা
    • জেলার খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ

© 2023 Eidin all rights reserved.