• Blog
  • Home
  • Privacy Policy
Eidin-Bengali News Portal
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
    • কলকাতা
    • জেলার খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
    • কলকাতা
    • জেলার খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ
No Result
View All Result
Eidin-Bengali News Portal
No Result
View All Result

আফগানিস্তান-পশতুনিস্তান- বেলুচিস্তানের সঙ্গে নরেন্দ্র মোদী সরকারের সুদক্ষ কুটনীতি চাপে ফেলে দিয়েছে চীন ও পাকিস্তানকে

Eidin by Eidin
March 18, 2025
in রকমারি খবর
আফগানিস্তান-পশতুনিস্তান- বেলুচিস্তানের সঙ্গে নরেন্দ্র মোদী সরকারের সুদক্ষ কুটনীতি চাপে ফেলে দিয়েছে চীন ও পাকিস্তানকে
4
SHARES
54
VIEWS
Share on FacebookShare on TwitterShare on Whatsapp

বেলুচিস্তানে সাম্প্রতিক ট্রেন ছিনতাইয়ের ঘটনা আসন্ন বড় বড় ঘটনার শুরু মাত্র ! তালেবান শাসিত আফগানিস্তানের স্রোত বিপরীত দিকে প্রবাহিত হচ্ছে ! বিশ্বখ্যাত হাক্কানি নেটওয়ার্ক, যারা কখনও কখনও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তায় রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিল এবং কখনও কখনও স্থানীয় যোদ্ধাদের একত্রিত করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধেই যুদ্ধ চালিয়েছিল, কাশ্মীরে সন্ত্রাসবাদ তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনকারী কমপক্ষে দুটি প্রধান ভারতবিরোধী সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর কট্টর সমর্থক এবং আর্থিক মদতদাতা সেই হাক্কানি নেটওয়ার্ক এখন ভারতের ঘনিষ্ঠ । 

হাক্কানি নেটওয়ার্ক এখন ভারতের দিকে ঝুঁকছে। হাক্কানি নেটওয়ার্কের বৈধ এবং অবৈধ উভয় অর্থের বিশাল উৎস রয়েছে এবং পাকিস্তানের আইএসআই দীর্ঘদিন ধরে তার সুবিধার জন্য ব্যবহার করে আসছে। কিন্তু এখন আইএসআই-এর কাছেও হাক্কানি নেটওয়ার্ক বিরাট মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ! 

আমেরিকা যাতে আফগানিস্তানে পা রাখতে না পারে, তার জন্য আইএসআই আমেরিকার সমস্ত চাপ উপেক্ষা করে হাক্কানি নেটওয়ার্ককে বাঁচিয়ে রেখেছিল কারণ তারা আত্মবিশ্বাসী ছিল যে আজ না হলে কাল আমেরিকা হতাশ হয়ে পালিয়ে যাবে।আর যখন আমেরিকা পালিয়ে যাবে, তখন তারা কেবল আফগানিস্তান শাসন করবে না বরং এই নেটওয়ার্কটি কাশ্মীর সহ ভারতের উত্তর-পশ্চিম সীমান্তকে সন্ত্রাসে আচ্ছন্ন রাখতে এবং ভারতকে ঝামেলায় ফেলতেও কার্যকর হবে।

এটা সত্য যে পাকিস্তান তার নীতিতে সম্পূর্ণ সফলও হয়েছিল এবং আফগানিস্তানে হাক্কানিদের শাসন ফিরে আসে। হাক্কানি পরিবারের তিনজন সদস্য মন্ত্রিসভায় যোগ দিয়েছিলেন, কিন্তু তারা যোগদানের সাথে সাথে পরিস্থিতি ক্রমশ বদলে যেতে শুরু করে। আমেরিকা চলে যাওয়ার সাথে সাথেই পশতুন জাতীয়তাবাদ প্রাধান্য পেতে থাকে এবং আমেরিকা যে পশতুনিস্তানের উপর বসে ছিল, সেই আগুন জনগণের ভেতরে জ্বলতে শুরু করে। পশতুন জাতীয়তাবাদের মূল কথা হলো তারা আফগান-পাকিস্তান সীমান্তকে বিভক্তকারী ডুরান্ড লাইনকে স্বীকৃতি দেয় না… আর পাকিস্তানের পশতুন- অধ্যুষিত অঞ্চলগুলিকেও বৃহত্তর আফগানিস্তান বা পশতুনিস্তানের অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। যদি হাক্কানি পাকিস্তানের স্বার্থে পশতুন জাতীয়তাবাদকে বিসর্জন দেয়, তাহলে কয়েক মাসের মধ্যেই পশতুনদের মধ্যে একটি নতুন নেতৃত্বের আবির্ভাব হতে পারে।

এখানে এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে পাকিস্তানে ৩৫ মিলিয়ন পশতুন রয়েছে, তাই এই আন্দোলন থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার অর্থ হবে হাক্কানি পরিবার পাকিস্তানের এই অংশগুলিতেও তাদের দাবি এবং সমর্থন হারাবে।

তাই জনগণের কাছে বার্তা পাঠানোর জন্য, হাক্কানিরা তালেবান সেনাবাহিনীকে নির্দেশ দেয় যে তারা যেন ডুরান্ড লাইনে পাকিস্তানি সৈন্যদের শান্তিতে থাকতে না দেয় এবং তাদের মাঝেমধ্যে চাপে ফেলে যাতে পশতুনদের কাছে এই বার্তা পৌঁছায় যে হাক্কানিরা পশতুন আন্দোলনকে পাশে ঠেলে দেবে না।

সরকার গঠনের সাথে সাথেই ইমরান খান তালেবানদের স্বাগত জানালেও চীন সরকার নীরব ছিল।আফগানরা বারবার চীনকে তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেছে কিন্তু চীনের সমস্যা ভিন্ন। চীন মনে করেছিল যে যদি তারা তালেবানকে স্বীকৃতি দেয়, তাহলে তারা উইঘুর মুসলমানদের সংস্পর্শে আসবে এবং সেখানে তাদের প্রভাব বিস্তার করতে থাকবে।  তাহলে সন্ত্রাসী সংগঠনগুলি চীনেও মাথা চাড়া দিতে শুরু করতে পারে । আর এই কারনেই আফগানিস্তান ইস্যুতে শি জিংপিং মেপে পা ফেলছেন । চীনের দ্বিতীয় আশঙ্কা যে, তালেবানদের সমর্থনে শক্তিশালী হয়ে ওঠা সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আইসিস খোরাসান চীনেও প্রবেশের চেষ্টা করবে, যা এখন পর্যন্ত আফগানিস্তান, তুর্কমেনিস্তান, উচ্চ পাকিস্তান, ইরান এবং রাশিয়ার নিম্ন অংশে সীমাবদ্ধ। এই কারণেই চীন তালিবানকে স্বীকৃতি দেয়নি… আর কোন সম্পর্কও স্থাপন করেনি ।  

জনসংখ্যার দিক থেকে আফগানিস্তান মোটামুটি বড় একটি দেশ, তাই হাক্কানিরা বুঝতে পেরেছিল যে আফগানিস্তানে ভারতের ইতিমধ্যেই প্রচুর বিনিয়োগ রয়েছে এবং দ্বিতীয়ত, ঐতিহাসিকভাবে, পাঠান/বেলুচ/পশতুন এবং হিন্দুদের মধ্যে মানুষে মানুষে সম্পর্ক সবসময়ই ভালো ছিল। সাধারণত একজন পাঠান/বেলুচ/পশতুন ভারতের জনগণের চেয়ে পাকিস্তানি পাঞ্জাবিদের বেশি ঘৃণা করেন। তাই হাক্কানি পরিবার ঘুরে দাঁড়ায় এবং ভারতে সন্ত্রাসবাদ ছড়ানো উভয় সন্ত্রাসী সংগঠন থেকে নিজেদের দূরে সরিয়ে নেয় ।  আর বিপরীতে,তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের পক্ষে চলে যায় তারা । এখানে ভারত বেলুচদের সমর্থনে স্থলভাগেও সাহায্য করছে তাদের । 

আফগানিস্তানের তালেবানদের স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য রাস্তা, বিদ্যুৎ, বাঁধ, খাদ্য এবং ওষুধের প্রয়োজন ছিল। তাই তারা বুঝতে পেরেছিলেন যে ভারতের সাথে পুরনো শত্রুতা ভুলে যাওয়া এবং একটি নির্ভরযোগ্য অংশীদার হিসেবে সম্পর্ক গড়ে তোলাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।  পূর্ববর্তী আফগান সরকারের পতাকা এখনও দিল্লিতে উড়ছে ঠিকই, কিন্তু রাষ্ট্রদূত তালেবান সরকারের সাথে যোগাযোগের রেখে চলছে ।  একইভাবে, সংযুক্ত আরব আমিরাতেও, ভারতীয় রাষ্ট্রদূত তালেবান রাষ্ট্রদূতকে সাধারণ কর্মসূচির জন্য আমন্ত্রণপত্র পাঠান।

তালেবানের অনুরোধ এবং নিরাপত্তার নিশ্চয়তার পর, ভারতের কারিগরি দল আবার সেখানে নির্মাণ কাজে নিযুক্ত হয়েছে। খাদ্যশস্য এবং ওষুধ সরবরাহ অব্যাহত রয়েছে। অন্যদিকে, তালেবানরা পাকিস্তানের পশ্চিম সীমান্তে তাদের ক্রমাগত হয়রানি করে যাচ্ছে, পাকিস্তানের অভ্যন্তরে অ-পাঞ্জাবি এবং সিন্ধি জনগোষ্ঠীর মধ্যে পাকিস্তান-বিরোধী মনোভাব জাগিয়ে তুলেছে। কাশ্মীরে তাণ্ডব সৃষ্টিকারী দুটি প্রধান সন্ত্রাসী সংগঠন থেকে তারা দূরে আছে। এর মাঝে,তারা কিছু পাকিস্তানি সৈন্যের সাথে লেনদেন করছে । যার পরিনাম স্বরূপ একের পর এক ভারত বিরোধী পাকিস্তানি সন্ত্রাসী নিকেশ হচ্ছে । 

সামগ্রিকভাবে, আফগানিস্তানের জন্য ভারতের শুভকামনা ইতিবাচক ফলাফল বয়ে আনছে বলে মনে হচ্ছে ।তালেবানরা পাকিস্তানে আক্রমণ করেছে, 

 আর চীন ও পাকিস্থানের দুজনেরই মগজ ঠিক করে দিয়েছে ।   হ্যাঁ, আফগানিস্তান মাদক চোরাচালানের একটি বড় কেন্দ্র, তাই সেখান থেকে ভারতের গুজরাট বন্দরে মাদক পাঠানোর বারবার চেষ্টা করা হবে, যার উপর সরকার কড়া নজর রাখছে এবং ভবিষ্যতেও তাদের মনোযোগ দিতে হবে। এই প্রতিবেদনে আফগানিস্তান, পশতুনিস্তান, বেলুচিস্তান, পাকিস্তান এবং ভারতের মধ্যে চলমান খেলাটি বোঝা আপনার পক্ষে সহজ হবে ।। 

Previous Post

দেবী স্তোত্র : দেবী মাহাত্ম্যম চামুণ্ডেশ্বরী মঙ্গলম

Next Post

মারা গেলেন ভাতার থানার সামনে গায়ে আগুন ধরানো ব্যবসায়ী ; কাঠগড়ায় শাসকদল,প্রশাসন ও বিএলআরও অফিস

Next Post
মারা গেলেন ভাতার থানার সামনে গায়ে আগুন ধরানো ব্যবসায়ী ; কাঠগড়ায় শাসকদল,প্রশাসন ও বিএলআরও অফিস

মারা গেলেন ভাতার থানার সামনে গায়ে আগুন ধরানো ব্যবসায়ী ; কাঠগড়ায় শাসকদল,প্রশাসন ও বিএলআরও অফিস

No Result
View All Result

Recent Posts

  • সিলেট সীমান্তে ২ বাংলাদেশিকে গুলি করে খতম করল খাসিয়ারা
  • গৌতম গম্ভিরকে কোচ হিসাবেই মনে করেন না কাপিল দেব 
  • ভারত বিরোধী প্রচারণার আড়ালে বাংলাদেশ একটি বড় খেলা খেলছে জামাত ইসলামি ও মহম্মদ  ইউনূস , গণতন্ত্রের অবসান ঘটিয়ে ইসলামী শাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে  মৌলবাদীরা হিন্দুদের নির্মূল করতে চাইছে  
  • পুলিশ ফিরে যেতেই তিন শতাব্দী প্রাচীন কালীমন্দির সহ ৪ মন্দিরে দুঃসাহসিক চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে আউশগ্রামে 
  • ষষ্ঠ ছেলে কোথা থেকে আমদানি হল খুঁজেই পাচ্ছেন না ৫ সন্তানের   মা বৃদ্ধা বিধবা লালমতি বিশ্বাস ; খসড়া তালিকা প্রকাশ হতেই “ভুয়ো ছেলে”কে নিয়ে তোলপাড় মেমারি  
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ

© 2023 Eidin all rights reserved.

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
    • কলকাতা
    • জেলার খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ

© 2023 Eidin all rights reserved.