এইদিন ওয়েবডেস্ক,২২ ডিসেম্বর : বাংলাদেশের জিহাদি ও পাকিস্তান প্রেমিক প্রেমিকাদের খেল খতম করতে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করে ফেলেছে ভারত । পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে মোদী সরকার এমন একটা কঠোর পদক্ষেপ নিতে চলেছে, যা বাংলাদেশের জিহাদিদের সর্বনাশ ডেকে আনবে । চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চলে যেহেতু বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী সংখ্যাগরিষ্ঠ তাই তাদের সুরক্ষার জন্য ভারত সরকার ১৯৭১ সালের মত ফের তিব্বতীয় রেজিমেন্টকে মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে খবর ।
অসমর্থিত সুত্রের খবর,আইনত এখনো বাংলাদেশের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী হলেন শেখ হাসিনা । কারন তিনি রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়ে আসেননি । তাই এখনো খাতায় কলমে এখনো তিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী । আর হাসিনার কাছ থেকে লিখিত অনুমতি নিয়েই এই বিরাট অ্যাকশনে নামতে চলেছে মোদী সরকার । এক্ষেত্রে হাসিনার দল আওয়ামী লীগের ক্যাডারদেরও একটা বড় ভূমিকা থাকবে । মাঠে ময়দানে যুদ্ধ করবে আওয়ামী লীগের ক্যাডাররা । আর আকাশপথে যুদ্ধ করবে ভারতের বিমান বাহিনী । সুমদ্র পথে থাকবে ভারতের নৌবাহিনীর রণতরী- INS Vikrant। ভারতের বিমান বাহিনীর পাঁচ জেনারেশনের ফাইটার জেট ফ্রান্সের তৈরি অত্যাধুনিক প্রযুক্তির রাফায়েল এবং রাশিয়ার তৈরি অত্যাধুনিক প্রযুক্তির তৈরি সুখোই ৩০ মোতায়েন করা হবে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলির পাশাপাশি বঙ্গোপসাগরে । কোনোভাবে যদি পাকিস্তান এই বিষয়ে নাক গলানোর চেষ্টা করে তাহলে ভারতীয় বিমান বাহিনী সঙ্গে সঙ্গে তাদের প্রতিহত করবে বলে পরিকল্পনা করা হয়েছে বলে জানা গেছে ।
উল্লেখ্য,পার্বত্য চট্টগ্রামে জটিল পরিস্থিতির সৃষ্টির মূলে কিন্তু এই শেখ হাসিনা । কারন, শান্ত নিবিড় এই এলাকায় সংখ্যাগরিষ্ঠ ছিল মূলত বৌদ্ধ ও হিন্দুরা৷ কিন্তু “সেটেলার বাঙালি”র নামে সেখানে মুসলিমদের বসতি গড়ে পার্বত্য চট্টগ্রামের জনবিন্যাসের পরিবর্তন ঘটিয়ে দিয়েছেন এই শেখ হাসিনাই । আজ যার ফল ভুগতে হচ্ছে এখানকার আদি বাসিন্দা বৌদ্ধ ও হিন্দুদের । তাই বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে “সেটেলার বাঙালি”দের পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে উৎখাত করা খুবই প্রয়োজন হয়ে পড়েছে । আর এই কাজটি আসাম রাইফেল ও উত্তর পূর্ব রাজ্যগুলিতে মোতায়েন সীমান্তরক্ষী বাহিনীর উপর বর্তাবে বলে জানিয়েছে সূত্র ।
প্রসঙ্গত,বাংলাদেশের উগ্র ইসলামি গোষ্ঠীগুলির বারবার ” চিকেন নেক” বিচ্ছিন্ন করে ভারতের “সেভেন সিস্টার্স” দখল করার হুমকি দিয়ে আসছে । বিষয়টি নিয়ে আর হালকাভাবে দেখার মুডে নেই মোদী সরকার । তাই বাংলাদেশের উগ্র ইসলামি গোষ্ঠীগুলির এই আশায় জল ঢালতে পার্বত্য চট্টগ্রামের নিয়ন্ত্রণ নেওয়া অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়েছে ভারতের জন্য ।।

