এইদিন ওয়েবডেস্ক,বাংলাদেশ,১৩ সেপ্টেম্বর : মৌলবাদী মহম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে উগ্র ইসলামি সংগঠনগুলি ক্ষমতায় আসার পর থেকে দেশ থেকে হিন্দুদের অস্তিত্ব নিশ্চিহ্ন করতে “লাভ জিহাদ” কে অস্ত্র হিসাবে ব্যবহার করছে । জামাত ইসলামি, বিএনপি,হিযবুতের মত উগ্র ইসলামি মতাদর্শে বিশ্বাসী ইসলামি গোষ্ঠীগুলি নেপথ্যে থেকে এই ষড়যন্ত্র পরিচালনা করছে । পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের অঙ্গ হিসাবে তারা বেছে নিচ্ছে ইসকনের শিষ্যাদের৷ সম্প্রতি ময়মনসিংহ জেলার চুমকি ঋষি নামে এক হিন্দু কিশোরীকে লাভ জিহাদে ফাঁসিয়ে ধর্মান্তরিত ও মুসলিম যুবকের সাথে নিকাহ করার ঘটনা বাংলাদেশের হিন্দুদের কার্যত আঁতে ঘা দিয়েছে ইসলামি মৌলবাদী গোষ্ঠীগুলি ।
ধর্মান্তরিত হওয়ার আগে কপালে রসকলি আঁকা মেয়েটির ছবির পাশাপাশি নিকাহ অনুষ্ঠানের ছবি ব্যাপক ভাইরাল হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ায় । নিরুপায় বাংলাদেশি হিন্দুদের সেখানে উদ্বেগ প্রকাশ করতে দেখা যাচ্ছে । অন্যদিকে ইসলামি গোষ্ঠীগুলির সোশ্যাল মিডিয়া পেজে উল্লাসে ফেটে পরতে দেখা গেছে । “সনাতনী কন্ঠস্বর” নামে একটা ফেসবুক পেজে এই সমস্ত ঘটনাক্রম তুলে ধরা হয়েছে । ওই পেজের এডমিন আফসোস করে লিখেছেন, ‘কপালে তিলক পরলে আর গলায় তুলসির মালা থাকলেই ধার্মিক হওয়া যায় না ! উল্লেখ্য, ময়মনসিংহ জেলার শ্রীমতী চুমকি ঋষি ধর্মান্তরিত হয়ে একটি মুসলিম ছেলেকে বিয়ে করেছে! এখানে আমি মেয়েটির কোন দোষ দেখছি না! এই ঘটনার জন্য তার পরিবার সম্পূর্ণরূপে দায়ী। একমাত্র বাবা-মায়ের অসচেতনতার কারণে তাদের আদরের কন্যাটিকে কখন যে হারিয়ে ফেলে তা তারা বুঝতে পারে না! সবকিছু শেষ হয়ে যাওয়ার পরে কান্নাকাটি, আইন আদালত থানার দ্বারে দ্বারে ঘোরাঘুরি, সংখ্যালঘু সংগঠনের নেতৃবৃন্দের কাছে দৌড়াদৌড়ি কিন্তু কাজ আর কিছুতেই হয় না! শেষ পর্যন্ত ঘরে বসে দীর্ঘ শ্বাস আর চোখের জল এটাই তাদের সম্বল হয়! দুঃখ লাগে আমরা এত এত ঘটনাগুলো সামনে আনি, ব্যাপক প্রচার প্রচারণা জানাই তারপরও হিন্দু অভিভাবকগণ সচেতন হয় না। ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ইং ।’
অন্যদিকে Protect Muslim sister’s….পেজে লেখা হয়েছে, ‘চেষ্টা করেও বোনকে তারা নিয়ে যেতে পারেনি, সুম্মা আলহামদুলিল্লাহ। আপাতত বোনকে সেইফ কাস্টডিতে নেওয়া হয়েছে। নওমুসলিম বোনের ইসকন সদস্য ভাই ৫০ জনের গ্রুপ এনেছিলো কোনো একটা পরিকল্পনা নিয়ে। উনার বাবা পুলিশের সামনেই বোনের শশুরকে আক্রমণ করে বসে। দায়িত্বরত পুলিশদেরকে ধন্যবাদ, তারা সাথেসাথে একশন নেয়, মালাওনটাকে উত্তম মধ্যম দিয়ে সরিয়ে নেয়।
ভাইটির নামে মিথ্যা অপহরণ মামলা দিয়েছিলো মালাওনরা। কিন্তু যথাযথ প্রমাণের অভাবে ভাইটিকে আটক রাখতে পারেনি, উনারও জামিন হয়েছে, আলহামদুলিল্লাহ। টাকা, ক্ষমতা সকল প্রভাব খাটিয়ে তারা যথেষ্ট চেষ্টা করে মেয়েকে নিয়ে যেতে। কিন্তু আলহামদুলিল্লাহ, বোন অনেক দৃঢ় ছিলো। কোর্টে ল’ইয়ার উনার সামনে ভাইটিকে অর্থাৎ উনার হাসবেন্ডকে আসামী সম্বোধন করলে উনি কোর্টেই সবার সামনে বলে উঠেন, “উনাকে আসামী কেনো বলছেন ? আমি নিজে স্বেচ্ছায় ইসলাম গ্রহণ করেছি। আমাকে কেউ জোর করেনি।” বোনের ঈমানের দৃঢ়তা দেখে কোর্টে সবাই বিস্মিত ছিলো, মাশাআল্লাহ। সবাই বোনের জন্য দু’আ করবেন, ইন শা আল্লাহ।’
“সনাতনী কন্ঠস্বর”-এর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের কিছু ” লাভ জিহাদ” -এর ঘটনা নিচে তুলে ধরা হল :
সাভারের (Savar) বাসিন্দা নিঝুম বৈদ্য (Nijhum Baiddya) সায়েম (Sayem) নামে এক মুসলিম যুবককের প্রেমের জালে ফেঁসে গেছে বলে জানানো হয়েছে৷ লেখা হয়েছে, বর্তমানে তারা ঢাকায় থাকে । এই মেয়ে এই জিহাদির সাথে অনেক দিন ধরে রিলেসন আছে ( 2 years) কিন্তু তারা সবার কাছে বলে ওরা খুব ভাল ফ্রেন্ড কিন্তু তলে তলে এদের মধ্যে গভীর সম্পর্ক আছে সেটা ছবি গুলো দেখলেই বুঝতে পারবেন (কত সুন্দর গায়ে হাত দিয়ে মনে হচ্ছে নিজের বৌ) । এরা দুইজন মিলে একসাথে অনেক জায়গায় ঘুরতে যেয়ে সময় কাটায় এমন কি কয়েক বার হোটেল ও গেছে এদের মধ্যে সব কিছু হয়ে গেছে (sex) । বাকি সব ছেলের ইনস্টাগ্রাম স্টোরি দেখলে বুঝতে পারবেন।
চট্রগ্রামের স্বাতী চক্রবর্তী :
এই তরুনীর ক্ষেত্রে বলা হয়েছে, ঢাকায় পড়াশুনা করে । এই হিন্দু মেয়ে গীতা পড়েনা কিন্ত বিধর্মি কাজ ঠিক ই করতেছে। তাকে লাভ জিহাদ নিয়ে বুঝালে বলে সে প্রেম করবে নাকি ধর্মান্তরিত হবে তাতে আমাদের কি?
তাকে বুঝাতেই গেলে সোজা বক্ল করে দেয়।যদি মেয়ের পরিবার কে চিনে থাকেন তার পরিবার কে জানান।
মুন্সিগঞ্জের স্বর্না পাল
মেয়েটির বিবরণে বলা হয়েছে, বাবার নাম, সুজিত পাল এবং মা বন্যা রানী পাল। ঠিকানা:চন্দনধুল, ইছাপুরা, সিরাজদিখান,মুন্সিগঞ্জ।এই মেয়েটা আমার ফ্রেন্ডলিস্টে ছিলো এবং আমার আরো নিকট আত্নীয় দের সাথেও মিউচুয়াল। প্রেমের টানে ধর্মান্তরিত। ছেলের নাম রেজাউল করিম।বয়সে মেয়ের থেকে ১০ বছরের বড় এবং কঠিন জিহাদী শিবিরের প্রোডাক্ট । হঠাৎ এই পোস্ট টা সামনে পড়লো। মেয়ে নিজেই পোস্ট করেছে কিছুক্ষণ আগে। ওর বাবা মা কে যদি কেউ চিনে থাকেন তাহলে দ্রুত জানান। এভাবে চলতে থাকলে হবে না।সিরাজদিখানের সকল হিন্দু মিলে রুখে দিন এই জিহাদী পরিকল্পনা।
চট্টগ্রামের তৃষা দাশ
বলা হয়েছে, তৃষা দাশের বাড়ি বাজালিয়া, সাতকানিয়া, চট্টগ্রাম। তার বাবার নাম খোকন এবং মায়ের নাম লক্ষী। মেয়েটি বিবাহিতা হলেও মুসলিম যুবক স্যাম ইসলামের সঙ্গে পরকীয়ায় লিপ্ত ।
স্মৃতি রানী দেবী ও তৃষ্ণা বিশ্বাস
এই দুই তরুনীর বিষয়ে লেখা হয়েছে, স্মৃতি রানী দেবী ও তৃষ্ণা বিশ্বাস দুজনেই বান্ধবী ও ধর্মান্তরিত। এদের মা বাবা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় পড়িয়েছে । তখন থেকেই মিডিয়া জগতের সাথে যুক্ত হতে থাকে এরা এবং বিভিন্ন অসামাজিক কার্যকলাপে লিপ্ত হয়। মিডিয়ায় কাজ করার সুবাদে এদের চরিত্র নষ্ট হয়ে যায়। এর মধ্যে স্মৃতি রানী শাকিল নামে একজনকে বিয়ে করে ধর্মান্তরিত হয় বাচ্চাও আছে একটি।স্মৃতি দেবী আগেও নিজেকে হিন্দু পরিচয় দিতে না বিভিন্ন জায়গায় বলতো সে মুসলিম ।স্মৃতির দেবীর পরিবারের সাথে তেমন যোগাযোগ নেই এই ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর কিন্তু ওরা চার বোন বাকী বোনদের অবস্থা এমনই এবং ওর সাথে যোগাযোগ আছে ।আর তৃষ্ণা বিশ্বাস ও দীর্ঘদিন এক জিহাদীর সাথে রিলেশনশিপ এ ছিলো সেও অর্ধেক ধর্মান্তরিত কিন্তু জিহাদী তাকে ছেড়ে দিয়েছে ।এই সকল ধর্মান্তরিত কুলাঙ্গাররা শুধু একটি পরিবারকেই শেষ করে দেয়না বরং অন্য হিন্দু মেয়েদের প্রভাবিত এবং কুকর্মে সমর্থন করে তাই আসুন এদের সামাজিক ভাবে বয়কট করি।
বরিশালের বৃষ্টি নামে এক তরুনীর বিষয়ে বলা হয়েছে, তার বাড়ি আগৈলঝাড়ায় । মায়ের নাম সবিতা এবং বাবার নাম সত্য । প্রেমিকের নাম তানভীর আহমেদ জয়। এই মেয়ে অনেক দিন ধরে মুসলিম ছেলের সাথে রিলেশন করে, এরা একাধিক বার রুম ডেট করছে, এবং মেয়ে ২ বার গর্ভবতী হয়েছিলো কিন্তু তারা গর্ভপাত করিয়েছে । আর এদের প্রেমকে উৎসাহিত করতেছে কিছু মুসলিম বন্ধু-বান্ধব । ছেলেটার পরিবার ইতিমধ্যে মেয়েটিকে পুত্রবধূ হিসেবে গ্রহণ করেছে ।
খুলনার ইন্দ্রানি দে কথা
মেয়েটির প্রেমিকের নাম : সাফাত আহমেদ । বলা হয়েছে,এই মেয়ে এই জিহাদির সাথে গভীর সম্পর্ক আছে তারা মাঝে মধ্যে ঘুরতে যায় বাইকে করে এক সাথে সময় কাটায় মেয়ে তার বাড়িতে বলে তারা নাকি ফ্রেন্ড৷ কিন্তু না এই মেয়ে তার জিহাদি বয় ফ্রেন্ড-এর সাথে কয়েকবার হোটেলেও গিয়েছিলো । একবার প্রেগনেন্ট হয় ৷ বাচ্চা নষ্ট করেছে বলে জানতে পারি।
আমরা বলতে গেলে সে তার জিহাদি বয় ফ্রেন্ড কে দিয়ে হুমকি দেয় যে যদি আমরা পোস্ট করি তাহলে বাসা থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে মেরে ফেলবে ।
পুরানো ঢাকার ইরু মণি ঘোষ
মেয়েটির ঠিকানা দেওয়া হয়েছে, পূরাণ ঢাকা, দয়াগঞ্জ, দূর্গা মন্দিরে পাশে । ছেলের নাম : রেজাউল, ঠিকানা ফেনী । বলা হয়েছে,এই মেয়ের পরিবারের সবাই বিধর্মী প্রেমী৷ যতটুকু জানলাম মেয়ের ঠাকুমা বুড়া বয়সে বুড়া একটা বিধর্মীকে বিয়ে করে, এই মেয়ের পিসিও বিধর্মী ছেলের সাথে পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করে, এই মেয়ের বড় বোনও হিন্দু ছেলের সাথে বিয়ে হয় কিন্তু সেও বিধর্মী ছেলের সাথে পালিয়ে গিয়েছিল সেখান থেকে কয়েক মাস পর বের করে দেয় এখন আগের স্বামীর কাছে আছে, এখন এই মেয়ে তিন বছর একটা বিধর্মী ছেলের সাথে রিলেশন করে এবং গোপনে কোর্ট ম্যারেজও করে নিয়েছে ।
বাগেরহাটের মিতু (রিয়া)
মেয়েটির সম্পর্কে বলা হয়েছে, সে বর্তমানে যশোরের একটি নার্সিং কলেজে পড়ালেখা করে৷ ছেলেটা একই কলেজে পড়ালেখা করে । এই মেয়ে অনেকদিন যাবত একটি মুসলিম যুবকেত সাথে রিলেশন করে যাচ্ছে । আমরা অনেকদিন যাবত ফলো করছি এবং কিছু প্রমাণ জোগাড় করেছি৷ মেয়েকে দেখলে মনে হবে অনেক ভদ্র কিন্তু এই মেয়ে এই ধরনের কাজ করবে ভাবা যায় না৷ ছেলের নাম: মোহাম্মদ মেহেদী হাসান।অলরেডি সে মুসলিম হতে রেডি ওই ছেলের জন্য, আর ছেলেটা কতটা জিহাদী তার আইডিতে ঢুকলেই বুঝবেন যদি বাবা মাকে না জানানো হয় তাহলে কয়েকদিনের মধ্যেই মেয়ে মুসলিম হয়ে ওই ছেলের ঘরে চলে যােবে৷
আরও লেখা হয়েছে, যদি কেউ এই বিষয়ে নিশ্চিত কোনো তথ্য জানেন বা মেয়েটিকে ব্যক্তিগতভাবে চিনে থাকেন, দয়া করে ইনবক্সে যোগাযোগ করুন
বিশেষ দ্রষ্টব্য: মেয়ের গলায় তুলসির মালা দেখে কেউ বিভ্রান্ত হবেন না আজকালকার হিন্দু ধর্মের মেয়েরা নিজের ধর্মকে ছোট করে কি যে আনন্দ পায় বুঝি না।
যশোরের স্বর্না দাস ওরফে মরিয়ম
এই মহিলা সম্পর্কে বলা হয়েছে, ২০১৯ সালে নিজের পরিবারকে অস্বীকার করে সবার সামনে দিয়ে অন্য ধর্মের ছেলের হাত ধরে চলে যায় নাবালিকা স্বর্না দাস ওরফে মরিয়ম৷ মেয়ের ভাই বা পরিবার কিছুই বলেনি কারণ ঝামেলা হতে পারে এই ভয়ে! বাড়ির সবাই দাড়িয়ে এমন দৃশ্য দেখছিল! উল্লেখ্য,যশোরের মেয়ে সাভার সদরে পরিবারের সাথে থাকাকালীন স্বর্না দাস নামের এই মেয়েটি গত ৫ বছর আগে এভাবেই বাবা-মায়ের সামনে দিয়ে চলে গিয়েছিল নাম পরিবর্তন করে হয় মরিয়ম।
তেমনি ধর্মান্তর করা জিহাদী দীর্ঘ পাঁচ বছর পেটে বাচ্চা দিয়ে এখন লাথি মেরে তাড়িয়ে দিয়েছে। যদিও জিহাদী ছেলেটি মেয়ে আর মেয়ের বাবার পয়সায় চলতো।মেয়ে এখন আবার ত্যাগ করা পিতামাতার কাছে গিয়ে উঠছে । পরিবার ও এরকম লম্পট মেয়েকে আশ্রয় দিয়েছে। পেটের জিহাদী সন্তান ও নিজের ভরনপোষণ এর জন্য ডিভোর্সী মরিয়ম ওরফে স্বর্না এখন আবাসিকে অবৈধ কাজে লিপ্ত । এত বড় মারা খাওয়ার পরও তার মন থেকে কিন্তু হিন্দু বিদ্বেষ ও ভারত বিদ্বেষ কমেনি।বিধর্মী মা বাবার ঘরে আশ্রয় নিলেও সে এখনও পাক্কা জিহাদী।হিন্দু ও ভারত বিদ্বেষী । সে ইসরায়েলের ইহুদি ও ভারতের হিন্দুদের মেরে ফেলার জন্য উস্কানিমূলক পোস্ট করে।অথচ তার পরিবার এই মেয়ের কারণে ভারতে যেতে চেয়েছিল।এছাড়া এই মেয়ে তার ভাইয়ের বউ এরও বাড়িতে যায়৷ জানিনা এই মেয়ের সাথে থাকলে তার শাখা সিঁদুর কতদিন টিকবে।
ওই পেজে লেখা হয়েছে,জেনেটিকভাবেই হিন্দুরা মেধাবী। যদিও বাংলাদেশের তিন কোটি ১% হিন্দুও মাত্র ১০টি মন্ত্রও বলতে পারবে কিনা সন্দেহ, তবুও হিন্দুরা জেনেটিক ভাবেই মেধাবী। তাই ওদের প্রধান টার্গেট হিন্দুু মেয়ে। গত দুই দিনে তিনটি হিন্দু মেয়ের কনভার্টের খবর পেয়েছি, এমন হাজারো খবরই আমি পাই না। ১৮ এর নীচে কোন মেয়ে কনভার্ট হলে সেটা নাবালিকা এবং উদ্ধারের পসিবিলিটি থাকে ৯০%। কিন্তু বিশ্বিবিদ্যালয়, বুয়েট, মেডিকেলে কনভার্ট হলে তা রিকভার করা পরিবারের বা প্রশাসনের সাধ্যের বাইরে।
মাদ্রাসা ছাত্রদের সাথে হিন্দু মেয়েদের প্রথম পরিচয় শুরু হয় ভার্সিটি ভর্তি কোচিং খেকে। তাই জামাত-শিবিরের প্রধান ফোকাস ভর্তি কোচিংগুলোতে। লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি এবং হিন্দু সংগঠনগুলোর নেতারা যখন ২০০ টাকা কামানোর ধান্ধায় ব্যস্ত, তখন জামাত-শিবির গত ৩০/৪০ বছর ধরেই এসব কোচিং, হাসপাতাল, মিডিয়া এবং আইটি সেক্টরের মাধ্যমে পরিকল্পনা বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। হিন্দুদের মেধা হিন্দুরা কাজে না লাগালেও, তারা ঠিকই কৌশলে নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে মেডিকেল ও ইঞ্জিনিয়ারিং সেক্টরে সেন্ট পার্সেন্ট মেয়েদের নিরবে কনভার্ট করছে ।
পেজের এডমিন আফসোস করে লিখেছেন,হিন্দু অভিভাবকগণ মেয়ে বড় হলে নাচ শেখায়, গান শেখায়, বাইরে সবার সাথে উন্মুক্ত চলাচলে স্বাধীনতা দেয়! এক প্রকার স্বাধীনতা দিয়ে বাইরে ছেড়ে দেয়। তাই এমন ঘটনা অস্বাভাবিক কিছু নয়! আমাদের হিন্দু পরিবারগুলোতে রক্ষণশীলতা নেই বললেই চলে! সেই সুযোগে সন্তানরা এভাবেই চলে যায় এবং বাবা-মা সবকিছু হারিয়ে চোখের জল ফেলে! সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ধরনের ঘটনা দেখেও যদি হিন্দু অভিভাবকগণ তাদের মেয়ের সম্পর্কে সচেতন না হয় তাহলে ভবিষ্যতে তাদেরকেও এমন করুন পরিণতি ভোগ করতে হবে!!

