• Blog
  • Home
  • Privacy Policy
Eidin-Bengali News Portal
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
    • কলকাতা
    • জেলার খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
    • কলকাতা
    • জেলার খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ
No Result
View All Result
Eidin-Bengali News Portal
No Result
View All Result

নভেম্বরের মাঝামাঝি থেকে ডিসেম্বরের প্রথম দিকে বাংলাদেশে সামরিক অভিযান চালাতে পারে ভারত : জোর জল্পনা সোশ্যাল মিডিয়ায়  

Eidin by Eidin
November 14, 2025
in রকমারি খবর
নভেম্বরের মাঝামাঝি থেকে ডিসেম্বরের প্রথম দিকে বাংলাদেশে সামরিক অভিযান চালাতে পারে ভারত : জোর জল্পনা সোশ্যাল মিডিয়ায়  
3
SHARES
49
VIEWS
Share on FacebookShare on TwitterShare on Whatsapp

গত সোমবার দেশের রাজধানী শহর লাল কেল্লার কাছে সন্ত্রাসী হামলা হয়েছে৷ হামলায় মারা গেছে ১৩ জন । আহত আরও অন্তত দুই ডজন । প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও কেন্ত্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছেন যে সন্ত্রাসী হামলায় যুক্তদের উচিত শিক্ষা দেবেন । এদিকে দিল্লির সন্ত্রাসী হামলায় নাম জুড়ে গেছে বাংলাদেশের । দিল্লি বিস্ফোরণের সাথে বাংলাদেশ-পাকিস্তানের স্পষ্ট যোগসূত্র রয়েছে বলে ভারতীয় গোয়েন্দারা জানতে পেরেছে । এজেন্সি কর্তৃক গ্রেপ্তার হওয়া সন্ত্রাসীদের মধ্যে একজন, ডঃ মুজ্জামিল গণাই, দীর্ঘদিন বাংলাদেশে ছিলেন; রিপোর্ট অনুসারে, তিনি বাংলাদেশ থেকে এমবিবিএস করেছেন । এছাড়া তদন্তকারীরা জানতে পেরেছে যে ৩২০০ কেজি অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট বাংলাদেশ-নেপাল রুট দিয়ে ভারতে আনা হয়েছিল । এখন পর্যন্ত মাত্র ২৯০০ কেজি বিস্ফোরক উদ্ধার করা হয়েছে  বাকি ৩০০ কেজি বিস্ফোরক এখনো পাওয়া যায়নি । গোয়েন্দারা আরও জানতে পারে যে দিল্লিতে বোমা হামলার ষড়যন্ত্র তুরস্কে বসে রচিত হয়েছিল। ধৃত “হোয়াইট কলার সন্ত্রাসী” চিকিৎসক ডঃ উমর এবং ডঃ  মুজাম্মিল, দুজনেই তুরস্ক সফর করেছিলেন । 

এদিকে দিল্লির হামলায় বাংলাদেশের যোগসূত্র এবং প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর “উচিত শিক্ষা” দেওয়ার হুঁশিয়ারির পর সোশ্যাল মিডিয়ায় জল্পনা চলছে যে বাংলাদেশে সামরিক অভিযান শুরু করতে পারে ভারত । লুসিড ড্রিম নামে একটি ফেসবুক পেজে এমনই আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে । গতকাল(১৩ নভেম্বর) লেখা ওই পোস্টে এটাও দাবি করা হয়েছে যে নভেম্বরের মাঝামাঝি অথবা ডিসেম্বরের প্রথম দিকে ভারতের এই সামরিক অভিযান শুরু হতে পারে । প্রোফাইলে নিউইয়র্কের ঠিকানা দেওয়া ওই পেজে লেখা হয়েছে,নভেম্বরের মাঝামাঝি অথবা ডিসেম্বরের প্রথম দিকে ভারত বাংলাদেশের অভ্যন্তরে সামরিক অভিযান পরিচালনা করতে পারে।  কিন্তু কেন?

ভারতের রাজধানীর প্রাণকেন্দ্র লাল কেল্লায় ১০ নভেম্বর ৬ টা ৪৫ একটা গাড়ি ইউটার্ন নিয়ে ৬ টা ৫২ মিনিটে একটা গাড়িতে বিস্ফোরণ হয়।এই বিস্ফোরণ এতোটাই ভয়ানক ছিলো যে এতে আশেপাশের ছয়টি গাড়ি ও তিনটি অটোরিকশাতে আগুন লেগে যায়।এত ভয়ঙ্কর আওয়াজ আমরা কখনো শুনিনি ।এতে এই পর্যন্ত ১৩ জন ভারতীয় নাগরিকের মৃত্যু হয়েছে এবং প্রায় দুই ডজনের মত নিরীহ মানুষ গুরুতর জখম হয়েছে।

টাইমস অফ ইন্ডিয়া সোর্স মারফত জানায়,”সাদা রংয়ের Hyundai i20 গাড়ীর রেজিস্ট্রেশন নাম্বার হচ্ছে 26CE7674।এই গাড়ির মালিক হচ্ছে মোঃ সালমান । পরবর্তীতে এই গাড়ির মালিকানা বদল হয়ে তারিকের কাছে চলে যায়। এই বিস্ফোরণ নিয়ে ভুটানে নরেন্দ্র মোদী স্পষ্ট করে বলেছেন,”এই বিস্ফোরণের পেছনে যারা জড়িত রয়েছে, তাদের কাউকে ছাড় দেয়া হবে না।” এতক্ষণে নিশ্চয়ই আপনাদের পুলওয়ামার সেই নৃশংস হত্যাকান্ডের ঘটনা এবং ” অপারেশন সিন্দুর ” আপনাদের চোখের সামনে ভেসে উঠছে।

১০ ই নভেম্বর একইদিনে হরিয়ানার পুলিশ কাশ্মীরের দুজন ডাক্তারকে গ্রেফতার করে।এরা উভয়েই পাকিস্তানের জঙ্গী সংগঠন লস্কর-ই-তৈয়বার সাথে যুক্ত।এর মধ্যে ডাক্তার মুজাম্মিল আহমদ যিনি ফরিদাবাদের আর ফালাহ হসপিটালে কাজ করছেন ।মুজাম্মিল ও আদিল মোহাম্মদের কাছ থেকে ভারতীয় পুলিশ ৩৬০ কেজি বিস্ফোরক উদ্ধার করে।এরা আনসার গজওয়াতুল হিন্দ ( AGH)  গ্রুপের সদস্য । ডাক্তার আদিলকে গ্রেফতারের পর একটি একে-৪৭ উদ্ধার ও তার সুত্র ধরে মুজাম্মিলকে গ্রেফতারের পর ৩৬০ কেজি বিস্ফোরক উদ্ধার। ওদের কাছ থেকে বোম বানানোর বিভিন্ন বিস্ফোরক উদ্ধার করা হয়।এরে কি ডাক্তারি করতে গেছে নাকি মুসলমানদের সো# মারতে গেছে তা সময় বলবে।

এদের গ্রেফতারের পর এক মহিলা ডাক্তারকে গ্রেফতার করা হয়।এরপর উমর নবী নামে আর এক ডাক্তার পালিয়ে যায় ।এই উমর নবীকে খুঁজছে ভারতীয় পুলিশ।

এই বিস্ফোরণের পূর্বে এই গাড়িটি চালাচ্ছিলেন ডাক্তার উমর নবী।এসব মুসলমান ডাক্তাররা “গজওয়াতুল হিন্দ” প্রতিষ্ঠার নামে সারাবিশ্বে মুসলমানদের #টু মারছে।যে মহিলা ডাক্তারকে ভারতীয় পুলিশ গ্রেফতার করেছে তার নাম ডাক্তার শাহীন সাঈদ।এই পুরো ঘটনার পেছনে যিনি কলকাঠি নেড়েছেন তিনি লস্কর ই তৈয়বার জঙ্গি ইরফান আহমেদ। এদের লক্ষ্য ছিলো ২৬/১১ এর মতো একটি পরিকল্পিত বোমা বিস্ফোরণ। এতে দুই ধরণের বিস্ফোরক পাওয়া গেছে। ভারতের ফরেনসিক রিপোর্ট জানিয়েছে, এতে অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট ও আরেকটি আন আইডেন্টিফাইড বিস্ফোরক ( যা গোপন রাখা হয়েছে) । এর পেছনে অবশ্যই একটা কারণ আছে।

আমেরিকার টুইন টাওয়ারে হামলা করা ওসামা বিন লাদেন নিজেই একজন সিভিল ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন।

আল ফালাহ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২৯০০ কেজি বিস্ফোরক উদ্ধার করা হয়েছে। ডাক্তার আদিল আহমদ নামে এক মুসলমান কাশ্মীরে জঈশ-ঈ-মুহাম্মদ এর পোস্টার লাগাচ্ছিলেন যা সিসিটিভি ফুটেজে শনাক্ত করা হয়েছে।আদিলের বাসা থেকেই একে-৪৭ রাইফেল উদ্ধার করা হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের নাম আসছে কেন বারবার?

দিল্লী বোমা বিস্ফোরণের পর সমগ্র ভারতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছে।বীরভুমে একটি পিকাপ ভ্যান থেকে ২০০০০ জেলেটিন স্টিক উদ্ধার করা হয়।

ডাক্তার খাদিজা নামে আফগানিস্তানের একজন মহিলা ডাক্তারের নাম এসেছে, যিনি ইসলামিক স্টেট নামক জ-ঙ্গী সংগঠনের সাথে যুক্ত। ভারতীয় পুলিশের হাতে গ্রেফতারকৃত ডাক্তার আহমেদ মহিউদ্দিন সাঈদ এই বিষয়ে স্বীকার করেছেন।দিল্লী বিস্ফোরণের পর এখন আবার দিল্লীর মহিপালপুরে ফের বিস্ফোরণ। ভারতের বিভিন্ন বিমানবন্দরে সতর্কতা জারি করা হয়েছে।

ভারতের লাল কেল্লায় বিস্ফোরণের ছক করা হয়েছে বাংলাদেশে বসে। বাংলাদেশ সীমান্তে চলছে ভারতের “ত্রিশূল” সামরিক প্রশিক্ষণ। কিছুদিন আগেই পাকিস্তানের সাহির শামসাদ মীর্জাকে ইউনূস ভারতের সেভেন সিস্টার্স উপহার দিয়েছিলেন। তারিখটা মনে আছে? ২৬ শে অক্টোবর ২০২৫,  পাকিস্তানের চিফস অফ স্টাফ জেনারেল সাহির শামসাদ মীর্জা ডক্টর ইউনুস ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাদের সাথে সাক্ষাৎ করেছেন। তার ঠিক ১৪ দিন পর ভারতের দিল্লীতে ভয়াবহ বোমা বিস্ফোরণ। পেহেলগাম হত্যাকাণ্ডের দিকে তাকালেও দেখবেন ভারত কিন্তু সাথে সাথে রেসপন্স করেনি।প্রথমে ঘটনার তদন্ত হয়েছে, তার ঠিক ১৩ দিন পর পাকিস্তানে হামলা হয়েছে। আজ ১৩ ই নভেম্বর, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের ডাকে সমগ্র বাংলাদেশে ” লক ডাউন” চলছে। ইউনূস ও জামায়াত ভীত হয়ে গেছে। সমগ্র বাংলাদেশে প্রায় ৭ লাখ প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের নামিয়ে সমগ্র বাংলাদেশে ভীতির সঞ্চার করা হয়েছে। দিল্লী  বিস্ফোরণ আতঙ্কে কাঁপছে ইউনূসের ডেভিল সরকার। কিন্তু কেন? কেন ঘন ঘন পাকিস্তানের জেনারেলরা বাংলাদেশে সফর করছেন? কেন ঘন ঘন পাকিস্তানের জাহাজ বাংলাদেশে এসেছে? এসব জাহাজে কী আছে?

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের ত্রিশ লক্ষ মানুষকে হত্যার জন্য অস্ত্র নিয়ে এসেছিল পাকিস্তানের ” পিএনএস গাজী” । অপারেশন জ্যাকপট পরিচালনা করে বাংলাদেশের মানুষ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পাকিস্তানীদের জাহাজ ধ্বংস করে দিয়েছিলো। বাংলাদেশ নিয়ে ২০২৪ সালে পাকিস্তান, আমেরিকা ও তুরস্কের এই ষড়যন্ত্র বাংলাদেশের মানুষ ১৯৭১ সালেও মেনে নেয়নি , এখনও মানবে না।

পাকিস্তানের লস্কর-ই-তৈয়বার কমান্ডার সাইফুল্লাহ সাইফ পাকিস্তানের খায়েরপুরে ইতিমধ্যে স্পষ্ট করে তার বক্তৃতায় বলেছেন,”কুরআন ও সুন্নাহর আটটি আয়াত জিহাদের উপর।যদি তোমরা একে ঈমানের ঐক্য ও সেনাবাহিনীর জিহাদে পরিণত করতে থাকো। যদি তোমরা ১০ ই মে রাতে যুদ্ধক্ষেত্রে প্রবেশের সময় জিহাদের শিক্ষা নিয়ে থাকো তাহলে আল্লাহ তোমাদেরকে বিশ্বের একটি সুপার পাওয়ার বানিয়েছেন।” এভাবে ১৯৭১ সালেও আওয়ামীলীগকে ভারতের দালাল আখ্যা দিয়ে ব্রিটিশের দালাল জামায়াতে ইসলাম পাকিস্তানের দালালি করে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের চেষ্টা করেছে।এরা রাজনীতি করে ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য। কিন্তু এসব শয়তানদের বাংলাদেশের মানুষ ১৯৭০ সালের নির্বাচনে একটি আসনও বাংলাদেশে দেয়নি।কারণ এরা ব্রিটিশদের তৈরি শয়তান ছাড়া আর কিছুই নয়।

পাকিস্তানে আল্লাহর আইন চলছে না শয়তানের আইন চলছে তা সারা বিশ্ব দেখছে। পাকিস্তান আমেরিকার দালাল ছাড়া আর কিছুই নয়। আল কায়েদা, তালেবান , লস্কর ই তৈয়বা ও জঈশ- ঈ- মুহম্মদ এসব আমেরিকার সৃষ্টি। সেই সাইফুল্লাহ জঙ্গী স্পষ্ট করে বলেছেন,”লস্কর-ই-তৈয়বার একটা জঙ্গী দল বাংলাদেশে এসেছে এবং জিহাদের পরিকল্পনা করেছে।তার বক্তৃতায় সেনাবাহিনীর কথা উল্লেখ আছে এবং জিহাদের কথা।

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে ভারত সরাসরি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ততক্ষণ পর্যন্ত অংশগ্রহণ করেনি যতক্ষণ পর্যন্ত না ভারত আক্রান্ত হয়েছে।১৯৭১ সালের ৩ রা ডিসেম্বর পাকিস্তানের সেনাবাহিনী ভারতের একাধিক বিমানবন্দরে হামলা করলে ভারতীয় সেনাবাহিনী ৩ রা ডিসেম্বর বাংলাদেশে প্রবেশ করে । ৬ ই ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে এবং মাত্র ১০ দিনের মধ্যে ৯৩ হাজার পাকিস্তানি সৈন্যদের প্যান্ট খুলে নিয়ে ১৬ ই ডিসেম্বর বাংলাদেশ স্বাধীন ঘোষণা করে।

ইউনূসের গত ১৫ মাসের শাসন পাকিস্তান প্রীতি ও আমেরিকার দালালি ছাড়া আর কিছুই অর্জন করতে পারেনি।গত ১৫ মাসে ইউনূস অসংখ্যবার ভারতের সেভেন সিস্টার্স দখলের হুমকি দিয়েছেন।নিজেকে  “লর্ড অফ বে অফ বেঙ্গল” পর্যন্ত ঘোষণা দিয়েছেন। ইউনূসের মত জামায়াত শিবির বারবার গজওয়া খেয়ে “গজওয়াতুল হিন্দ” এর মাধ্যমে ভারতের সেভেন সিস্টার্স দখলের হুমকি দিয়েছেন।এসব হুমকি কি ভারত ছেড়ে দিবে?

বাংলাদেশের পাকিস্তানের নৌ সেনাপ্রধানকে ইউনূস যেভাবে জামাই আদর করেছে তা খুব গভীরভাবে লক্ষ্য করছে ভারত সরকার। পাকিস্তানের যুদ্ধজাহাজ “সইফ” কে এই মুহূর্তে আটকে দিতে পারে ভারত। অপরদিকে ইউনূসের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের যে লক ডাউন কর্মসূচি শুরু হয়েছে তা ইউনূসের পতন না হওয়া পর্যন্ত চলবে।

৬ ই ডিসেম্বর দিল্লীর ছয়টি স্থানে বোমা বিস্ফোরণের ছক কষেছে জঙ্গীরা ।  ইতিমধ্যে তা ভারতীয় গোয়েন্দাদের কাছে স্বীকার করেছে গ্রেফতারকৃত জ-ঙ্গীরা। সেখানে বারবার ঘুরেফিরে বাংলাদেশের নাম আসছে। অপারেশন সিঁদুর এখনও শেষ হয়নি তা বারবার স্পষ্ট করেছেন ভারতের সেনাপ্রধান।ভারত এত সহজে এই বোমা বিস্ফোরণ ঘটনাকে ছেড়ে দিবে বলে মনে হয়?  সত্য সবসময় সুন্দর । লুসিড ড্রিম 

১৩-১১-২০২৫ । 

প্রসঙ্গত,ভারতের বিরুদ্ধে দুই ফ্রন্টে প্রক্সি যুদ্ধ শুরু করার জন্য বাংলাদেশকে সন্ত্রাসের উৎপত্তিস্থলে পরিণত করছে পাকিস্তান ও তুরস্ক ।  লস্কর-ই-তৈয়বা প্রধান হাফিজ সাঈদের ঘনিষ্ঠ সহযোগী এবং মারকাজি জমিয়তে আহলে হাদিসের জেনারেল সেক্রেটারি আল্লামা ইবতিসাম, গত ২৫ অক্টোবর রাজশাহী সফর করেন। তিনি রংপুর, লালমনিরহাট এবং নীলফামারী সহ ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তও পরিদর্শন করেন। রাজশাহী মকদুম বিমানবন্দরে তাকে অভ্যর্থনা জানান জনৈক আবদুর রহিম বিন আবদুর রাজ্জাক,যে আল জামিয়া আস সালিফার সদস্য,যেটি দেশের আহলে হাদিস আন্দোলনের বাংলাদেশ শাখার সাথে যুক্ত একটি ইসলামিক গবেষণা ফাউন্ডেশন। আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাজ্জাক হলেন শেখ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফের ছেলে, যিনি আল জামিয়া আস সালিফার চেয়ারম্যান। তিনি পাকিস্তানিদের সাথে নিয়মিত সংযোগ রেখে চলেন । 

২০১২ সালে,রাজশাহী শহরের নওদাপাড়ায় সংগঠনের ক্যাম্পাসে এক উত্তপ্ত বক্তৃতার সময় বাংলাদেশের আরও এক উগ্রপন্থী এলাহি জহির মুসলমানদের ইসলামের নিন্দাকারী ধর্মত্যাগীদের হত্যা করার আহ্বান জানিয়েছিলেন । ২০২৪ সালের অক্টোবরে জাকির নায়েকের সাথেও দেখা করেছিলেন এলাহি জহির । তার ঠিক দু’মাসের মাথায় ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে আইএসআই এবং উলফার মধ্যে একটি বৈঠকের পর, ২৬ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখে আসামে একটি ছোট বিস্ফোরণ ঘটে ।  যে বিস্ফোরণের ষড়যন্ত্রের সঙ্গেও বাংলাদেশের যোগ পাওয়া যায় । 

মহম্মদ ইউনূস অনৈতিকভাবে ক্ষমতা দখলের পর বাংলাদেশে ব্যাপক ভারত বিদ্বেষ বেড়ে গেছে । কুখ্যাত সন্ত্রাসবাদী সংগঠনগুলির মরুদ্যান হয়ে উঠেছে ওই ইসলামি রাষ্ট্রটি । তারা সুযোগ খুঁজছে যাতে কোনো ভাবে ভারতে নাশকতা চালানো যায় । তার মাঝে পাকিস্তানি আইএসআই এবং লস্কর-ই- তৈবার ঘন ঘন বাংলাদেশে যাতায়ত ভারতের  মধ্যে সন্দেহের উদ্রেক করছে  ।।

Author : Eidin.

Tags: দিল্লি সন্ত্রাসী হামলাবাংলাদেশভাইরাল পোস্টভারতসামরিক অভিযান
Previous Post

মৃত ঘোষণা করার পর মর্গে ৮ ঘন্টা  কাটিয়ে হঠাৎ বেঁচে উঠল ১২ বছরের ফিলিস্তিনি কিশোরী 

Next Post

দিল্লির বোমা হামলাকারী ডাঃ উমর নবীর পুলওয়ামার বাড়ি বিস্ফোরণ ঘটিয়ে গুড়িয়ে দিল নিরাপত্তা বাহিনী 

Next Post
দিল্লির বোমা হামলাকারী ডাঃ উমর নবীর পুলওয়ামার বাড়ি বিস্ফোরণ ঘটিয়ে গুড়িয়ে দিল নিরাপত্তা বাহিনী 

দিল্লির বোমা হামলাকারী ডাঃ উমর নবীর পুলওয়ামার বাড়ি বিস্ফোরণ ঘটিয়ে গুড়িয়ে দিল নিরাপত্তা বাহিনী 

No Result
View All Result

Recent Posts

  • বিহারে এক্সিট পোলের পূর্বাভাস সত্যি হওয়ার ইঙ্গিত, ইণ্ডির থেকে অনেক এগিয়ে এনডিএ ; শেয়ার বাজারে পতন 
  • একাত্মতা স্তোত্রম্ :  জাতীয়তাবোধের অনুভূতি জাগানো একটি সংস্কৃত স্তোত্র
  • দিল্লির বোমা হামলাকারী ডাঃ উমর নবীর পুলওয়ামার বাড়ি বিস্ফোরণ ঘটিয়ে গুড়িয়ে দিল নিরাপত্তা বাহিনী 
  • নভেম্বরের মাঝামাঝি থেকে ডিসেম্বরের প্রথম দিকে বাংলাদেশে সামরিক অভিযান চালাতে পারে ভারত : জোর জল্পনা সোশ্যাল মিডিয়ায়  
  • মৃত ঘোষণা করার পর মর্গে ৮ ঘন্টা  কাটিয়ে হঠাৎ বেঁচে উঠল ১২ বছরের ফিলিস্তিনি কিশোরী 
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ

© 2023 Eidin all rights reserved.

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
    • কলকাতা
    • জেলার খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ

© 2023 Eidin all rights reserved.