• Blog
  • Home
  • Privacy Policy
Eidin-Bengali News Portal
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
    • কলকাতা
    • জেলার খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
    • কলকাতা
    • জেলার খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ
No Result
View All Result
Eidin-Bengali News Portal
No Result
View All Result

রোহিঙ্গাদের জাহাজে তুলে সমুদ্রে ফেলে দিচ্ছে ভারত : দাবি ব্রিটিশ   সংবাদমাধ্যম বিবিসির

Eidin by Eidin
August 29, 2025
in আন্তর্জাতিক
রোহিঙ্গাদের জাহাজে তুলে সমুদ্রে ফেলে দিচ্ছে ভারত : দাবি ব্রিটিশ   সংবাদমাধ্যম বিবিসির
4
SHARES
53
VIEWS
Share on FacebookShare on TwitterShare on Whatsapp

এইদিন আন্তর্জাতিক ডেস্ক,২৯ আগস্ট : মিয়ানমারের রোহিঙ্গা মুসলিমদের উগ্র ধর্মীয় মতাদর্শ, দুর্বৃত্তায়ন, দ্রুত বংশবৃদ্ধি করে জনবিন্যাসের পরিবর্তন ঘটানোর কারনে বহু দেশ তাদের আশ্রয় দিতে আগ্রহী নয় । একমাত্র বাংলাদেশ রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছিল । মিয়ানমার তাড়া খেয়ে পালিয়ে আসা লক্ষ লক্ষ রোহিঙ্গার জন্য সীমান্ত খুলে দিয়ে তৎকালীন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, “রোহিঙ্গারা আমাদের ভাই । আমরা যদি দু’বেলা দু’মুঠো খেতে পাই তাহলে ওরাও পাবে ।’ যদিও অপরাধপ্রবণতা ও দ্রুত বংশবৃদ্ধির কারনে পরে ওই রোহিঙ্গারাই হাসিনার গলার কাঁটা হয়ে গিয়েছিল । বাংলাদেশের সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, প্রথম দিকে অন্তত ১০ লাখ রোহিঙ্গা মুসলিম বিভিন্ন ক্যাম্পে আশ্রয় নিয়েছিল । যে সংখ্যাটা এখন ১৪ থেকে ১৫ লাখে পৌঁছে গেছে বলে অনুমান । 

এদিকে বাংলাদেশ তাদের রোহিঙ্গা শরণার্থীদের বোঝা সামলাতে না পেরে ভারতে ঢুকিয়ে দিচ্ছে । সাম্প্রতিক সময়ে ভারত জুড়ে রোহিঙ্গা ও বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের ধরপাকড় অভিযান চালিয়ে ফের ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া চালানো হচ্ছে । এদিকে কুখ্যাত ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি দাবি করছে যে রোহিঙ্গা উদ্বাস্তুদের জাহাজে চাপিয়ে নাকি সমুদ্রে ফেলে দিচ্ছে ভারত৷ বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম এটাকে হাতিয়ার করে প্রচার শুরু করে দিয়েছে । সময়ের কন্ঠস্বর নামে বাংলাদেশের একটি নিউজ পোর্টালের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে,মিয়ানমারের নিপীড়িত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর সদস্যদের নৌবাহিনীর জাহাজে তুলে সমুদ্রে ফেলে দিচ্ছে ভারত। এমনই অভিযোগ করেছেন ৪০ জন রোহিঙ্গা শরণার্থী। তাদের অভিযোগ, রাজধানী দিল্লি থেকে আটক করে নৌবাহিনীর জাহাজে তুলে সাগরে ফেলে দেওয়া হয় তাদের।

প্রতিবেদন অনুযায়ী,শুক্রবার (২৯ আগস্ট) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ৯ মে সর্বশেষ ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলেন নুরুল আমিন। ফোনালাপটি ছিল সংক্ষিপ্ত, কিন্তু ভয়ংকর সংবাদ বয়ে আনে। তিনি জানতে পারেন, তার ভাই খাইরুলসহ পরিবারের আরও চারজনকে ভারতের সরকার মিয়ানমারে ফেরত পাঠিয়েছে। মূলত ওই দেশটি থেকে তারা বহু বছর আগে প্রাণভয়ে পালিয়ে এসেছিলেন।

প্রসঙ্গত,গাজায় হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধ নিয়েও বিবিসির প্রতিবেদনে ব্যাপক ক্ষুব্ধ প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু৷ বিবিসির বিরুদ্ধে তিনি ফিলিস্তিনি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী হামাসের হয়ে প্রচারের অভিযোগ তুলেছিলেন । ভারতেও নরেন্দ্র মোদী সরকারের বিরুদ্ধেও বহু অপপ্রচার করতে দেখা গেছে এই সংবাদমাধ্যমকে । সম্প্রতি কর ফাঁকির অভিযোগে সংস্থার দপ্তরে হানা দিয়েছিল ইডি । বেশ কয়েক কোটি টাকা জরিমানাও দিতে হয় তাদের । 

এখন রোহিঙ্গা উদ্বাস্তুদের সমুদ্রে ফেলে দেওয়া হচ্ছে বলে দাবি করছে ওই ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমটি । প্রতিবেদনে বলা হয়েছে,বর্তমানে মিয়ানমার ভয়াবহ গৃহযুদ্ধের মধ্যে রয়েছে, সেনা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ২০২১ সালে ক্ষমতা দখলকারী জান্তার বিরুদ্ধে লড়ছে জাতিগত গোষ্ঠী ও প্রতিরোধ বাহিনী। এমন পরিস্থিতিতে আমিনের পরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলনের সম্ভাবনা কার্যত নেই বললেই চলে।দিল্লিতে বসে ২৪ বছর বয়সী আমিন জানান, “আমার বাবা-মা ও স্বজনেরা কী যন্ত্রণার মধ্যে আছেন, সেটা কল্পনাও করতে পারিনি”।

বিবিসি জানায়, তাদের দিল্লি থেকে সরিয়ে নেওয়ার তিন মাস পর বিবিসি মিয়ানমারে ওই রোহিঙ্গাদের খুঁজে পায়। বেশিরভাগই আশ্রয় নিয়েছেন বাহটু আর্মি (বিএইচএ)-এর কাছে। বিএইচএ মূলত একটি প্রতিরোধ গোষ্ঠী যারা দক্ষিণ-পশ্চিম মিয়ানমারে জান্তার সেনাদের বিরুদ্ধে লড়ছে। ভিডিও কলে সৈয়দ নূর জানান,’আমরা এখানে নিরাপদ নই। পুরো এলাকা যেন যুদ্ধক্ষেত্র। কাঠের তৈরি ওই আশ্রয়ে তার সঙ্গে ছিলেন আরও ছয়জন রোহিঙ্গা।’

শরণার্থীরা ও দিল্লিতে থাকা তাদের স্বজনদের ভাষ্য, বিশেষজ্ঞদের তদন্ত ও তথ্য জোগাড় করে বিবিসি ঘটনার ধারাবাহিকতা পুনর্গঠন করেছে বলে বাংলাদেশের ওই সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে । প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তথ্য মতে, তাদের দিল্লি থেকে বিমানে বঙ্গোপসাগরের একটি দ্বীপে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে নৌবাহিনীর জাহাজে তুলে নিয়ে শেষে আন্দামান সাগরে ফেলে দেওয়া হয়, যদিও লাইফ জ্যাকেট দেওয়া হয়েছিল। পরে সাঁতরে তীরে ওঠেন তারা। এখন তারা মিয়ানমারে অনিশ্চিত ভবিষ্যতের মুখোমুখি। এই দেশটি থেকে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে নিপীড়ন এড়াতে পালিয়ে এসেছেন বহু মুসলিম রোহিঙ্গা।

জন নামে এক রোহিঙ্গা ফোনে তার ভাইকে জানান, ‘আমাদের হাত বেঁধে, চোখ-মুখ ঢেকে বন্দির মতো জাহাজে তোলা হলো। তারপর সমুদ্রে ফেলে দিলো।’ ক্ষোভ প্রকাশ করে নুরুল আমিন বলেন,’মানুষকে কীভাবে এভাবে সমুদ্রে ফেলে দেওয়া যায়? মানবতা পৃথিবীতে এখনও বেঁচে আছে, কিন্তু ভারতের সরকারের মধ্যে আমি কোনো মানবতা দেখিনি।’

সংবাদ মাধ্যমটি দাবি করেছে, মিয়ানমারে মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে জাতিসংঘের বিশেষ প্রতিবেদক টমাস অ্যান্ড্রুজ বলেন, এসব অভিযোগ প্রমাণের মতো “গুরুত্বপূর্ণ তথ্য” তার হাতে আছে। তিনি জেনেভায় ভারতের মিশন প্রধানের কাছে এ সংক্রান্ত প্রমাণও জমা দিয়েছেন, কিন্তু কোনো উত্তর পাননি।

বিবিসি ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গেও বহুবার যোগাযোগ করেছে, কিন্তু কোনো সাড়া মেলেনি।

ভারতে রোহিঙ্গাদের পরিস্থিতি আগে থেকেই ঝুঁকিপূর্ণ। দেশটি তাদের শরণার্থী হিসেবে স্বীকৃতি দেয় না; বরং ‘অবৈধ অভিবাসী’ হিসেবে চিহ্নিত করে। বর্তমানে ভারতে প্রায় ২৩ হাজার ৮০০ রোহিঙ্গা জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআরের নিবন্ধিত হলেও, হিউম্যান রাইটস ওয়াচের মতে প্রকৃত সংখ্যা ৪০ হাজারেরও বেশি।

বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমের কথায়,২০১৭ সালে মিয়ানমারে সেনাবাহিনীর ভয়াবহ অভিযানের পর লাখো রোহিঙ্গা পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়। বর্তমানে বাংলাদেশে রোহিঙ্গার সংখ্যা ১০ লাখেরও বেশি।বিবিসি বলছে, চলতি বছরের ৬ মে দিল্লির বিভিন্ন জায়গায় বসবাসরত ৪০ জন রোহিঙ্গাকে স্থানীয় থানায় ডেকে পাঠানো হয়। বলা হয়েছিল, সরকার নির্ধারিত নিয়ম অনুযায়ী তাদের ছবি ও আঙুলের ছাপ সংগ্রহ করা হবে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষার পর তাদের শহরের ইন্দরলোক আটক কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়।আমিন জানান, সেই সময় তার ভাই ফোন করে জানায় তাদের মিয়ানমারে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে এবং আইনজীবীর সাহায্য নিতে ও ইউএনএইচসিআরকে খবর দিতে বলেন। এরপর ৭ মে তাদের হিন্দন বিমানবন্দর থেকে আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে পাঠানো হয়। সেখানে পৌঁছে বাসে করে নিয়ে যাওয়া হয়। বাসগুলোর গায়ে লেখা ছিল “ভারতীয় নৌবাহিনী”।

সৈয়দ নূর বলেন,’বাসে উঠেই আমাদের হাত প্লাস্টিক দিয়ে বেঁধে ফেলা হয়, আর মুখ কালো কাপড়ে ঢেকে দেওয়া হয়। কিছুক্ষণের মধ্যেই তাদের নৌবাহিনীর একটি জাহাজে তোলা হয়। বড় যুদ্ধজাহাজটিতে তারা প্রায় ১৪ ঘণ্টা ছিলেন। খাওয়ানো হয়েছিল ভাত, ডাল আর পনির। কিন্তু এ সময় অনেককে মারধর করা হয়, অপমান করা হয় ।’ সৈয়দ নূর বলছেন,’আমাদের সঙ্গে খুব খারাপ ব্যবহার করেছে। কয়েকজনকে বারবার চড় মারা হয়, অনেককে মারধর করা হয়।’

ভিডিও কলে ফয়াজ উল্লাহ তার হাতে আঘাতের দাগ দেখান। তিনি জানান, তাকে ঘুষি, চড় মারা হয়েছিল, বাঁশ দিয়ে খোঁচানো হয়েছিল। জিজ্ঞেস করা হয়েছিল—“ভারতে অবৈধভাবে কেন এসেছো?”

৪০ জনের মধ্যে ১৫ জন ছিলেন খ্রিস্টান রোহিঙ্গা।নূরের দাবি, তাদের জিজ্ঞেস করা হয়েছিল কেন ইসলাম ছেড়ে খ্রিস্টধর্ম নিয়েছেন, কেন হিন্দু হননি। এমনকি তাদের খতনা হয়েছে কি না সেটিও পরীক্ষা করা হয়।

এমনকি তাদের মধ্যে একজনকে কাশ্মিরের পেহেলগাম হামলায় জড়িত বলে অভিযুক্ত করা হয়। অথচ রোহিঙ্গাদের সঙ্গে এ ঘটনার কোনো সম্পর্কের প্রমাণ নেই।

এরপর ৮ মে সন্ধ্যায় তাদের ছোট ছোট রাবারের নৌকায় তুলে সমুদ্রে নামতে বাধ্য করা হয়। হাতে লাইফ জ্যাকেট দেওয়া হয়েছিল। বলা হয়েছিল, তারা ইন্দোনেশিয়ায় পৌঁছেছেন। কিন্তু আসলে তারা ছিল মিয়ানমারে।এরপর ৯ মে ভোরে স্থানীয় জেলেরা তাদের খুঁজে পান। জেলেরা তাদের ফোন ব্যবহার করতে দেন, সেখান থেকেই তারা ভারতে থাকা স্বজনদের খবর দেন। এরপর থেকে বাহটু আর্মি ওই রোহিঙ্গাদের খাবার ও আশ্রয় দিচ্ছে। কিন্তু ভারতে থাকা পরিবারগুলো তাদের ভাগ্য নিয়ে ভীষণ আতঙ্কে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে জাতিসংঘ বলেছে, ভারত রোহিঙ্গাদের আন্দামান সাগরে ফেলে দিয়ে তাদের জীবনকে “চরম ঝুঁকিতে” ফেলেছে।এদিতে গত ১৭ মে নুরুল আমিনসহ তার এক আত্মীয় ভারতের সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেন, যেন রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে আনা হয়, এভাবে নির্বাসনে পাঠানোর কাজ বন্ধ করা হয় এবং ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়। তবে ভারতীয় সুপ্রিম কোর্টের এক বিচারপতি অভিযোগগুলোকে “অবাস্তব কল্পনাপ্রসূত” বলে মন্তব্য করেন। মামলার শুনানি স্থগিত হয়ে ২৯ সেপ্টেম্বর নির্ধারিত হয়েছে। তখন সিদ্ধান্ত হবে, রোহিঙ্গারা শরণার্থী নাকি অবৈধ অভিবাসী এবং তাদের ফেরত পাঠানো যাবে কি না।

ওই সংবাদমাধ্যমের দাবি,ভারতের রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের মধ্যে এ ঘটনায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। অনেকে গা ঢাকা দিয়েছেন, কেউ কেউ আর নির্দিষ্ট ঠেকে থাকছে না। নুরুল আমিন বলছেন, “আমার মনে শুধু ভয় কাজ করে, ভারত সরকার যে কোনো সময় আমাদেরও ধরে নিয়ে সমুদ্রে ফেলে দেবে। এখন আমরা ঘর থেকে বের হতেও ভয় পাচ্ছি।’ জাতিসংঘ থেকে অ্যান্ড্রুজ বলেন, ‘রোহিঙ্গারা ভারতে থাকতে চায়নি, তারা এসেছে মিয়ানমারের ভয়ংকর সহিংসতা থেকে পালিয়ে। তারা সত্যিই প্রাণ বাঁচাতে ছুটছে।’।

Previous Post

সাততলা আবাসন থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মঘাতী হলেন বিখ্যাত সমাজকর্মী সরিতা খানচন্দানি , ভাড়াটিয়ার বিরুদ্ধে উঠছে অভিযোগের আঙুল 

Next Post

উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের কে কার মুখোমুখি হচ্ছে জানুন, প্রকাশ্যে এলো ভেন্যু

Next Post
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের কে কার মুখোমুখি হচ্ছে জানুন, প্রকাশ্যে এলো ভেন্যু

উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের কে কার মুখোমুখি হচ্ছে জানুন, প্রকাশ্যে এলো ভেন্যু

No Result
View All Result

Recent Posts

  • ইউপির বেরিলিতে দাঙ্গাকারীদের বিরুদ্ধে বুলডোজার অভিযান, গুঁড়িয়ে দেওয়া হল প্রাক্তন এসপি কাউন্সিলর ওয়াজিদ বেগের “বেগ বরাতঘর”  
  • সামসেরগঞ্জের বাবা-ছেলেকে খুনে ৩ মূল অভিযুক্তকে ফাঁসির সাজা থেকে কিভাবে বাঁচিয়ে দেওয়া হল তার ব্যাখ্যা দিলেন শুভেন্দু অধিকারী 
  • বাংলাদেশের দিকে নজর দিলেই ভারতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাবে  পাকিস্তানের জঙ্গি নেতা কামরান সাঈদ উসমানি 
  • “ওখানে ইউনূস যে কাজ করছে এখানে মনোজ ভার্মাকে দিয়ে সেই একই কাজ করাচ্ছে মমতা ব্যানার্জি” : কলকাতা পুলিশের নির্মম লাঠিচার্জের প্রতিক্রিয়ায় বললেন শুভেন্দু অধিকারী 
  • কাটোয়ায় ৪ বাড়িতে রাতভর লুটপাট চালালো দুষ্কৃতীদল, আজ ভোরে ছাদ থেকে লাফিয়ে পালাতে গিয়ে স্থানীয়দের হাতে ধরা পড়ল নদীয়ার সামারুল শেখ নামে এক দুষ্কৃতী 
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ

© 2023 Eidin all rights reserved.

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
    • কলকাতা
    • জেলার খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ

© 2023 Eidin all rights reserved.