• Blog
  • Home
  • Privacy Policy
Eidin-Bengali News Portal
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
    • কলকাতা
    • জেলার খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
    • কলকাতা
    • জেলার খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ
No Result
View All Result
Eidin-Bengali News Portal
No Result
View All Result

গ্রেট ক্যালকাটা কিলিংস : পাকিস্থান তৈরির লক্ষ্যে এই দিনেই পরিকল্পিত সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগায় মুসলিম লীগ

Eidin by Eidin
August 16, 2022
in রকমারি খবর
গ্রেট ক্যালকাটা কিলিংস : পাকিস্থান  তৈরির লক্ষ্যে এই দিনেই পরিকল্পিত সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগায় মুসলিম লীগ
দাঙ্গার পর রাস্তায় মৃতদেহের সারি । গোপালচন্দ্র মুখোপাধ্যায় ।
6
SHARES
82
VIEWS
Share on FacebookShare on TwitterShare on Whatsapp

এইদিন ওয়েবডেস্ক,কলকাতা,১৬ আগস্ট : প্রথম স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের ঠিক এক বছর আগে ১৯৪৬-এর ১৬ আগস্ট কলকাতায় সাম্প্রদায়িক হিংসায় যে নরসংহার হয়েছিল তার স্মৃতি আজ ধুসর হয়ে গেছে । হ্যাঁ,আজ থেকে ঠিক ৭৬ বছর আগে এদিন মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ ভারতীয় মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষদের জন্য “প্রত্যক্ষ সংগ্রাম দিবস”-এর নামে দেশব্যাপী প্রতিবাদ মিছিলের ডাক দিয়েছিলেন । এই দিনেই শুরু হয়েছিল কুখ্যাত “দীর্ঘ ছুরিকার সপ্তাহ”-এর প্রথম দিনটি । অবিভক্ত বাংলাকে নিয়ে পাকিস্তান তৈরির লক্ষ্যে জিন্নাহ, খাজা নাজিমউদ্দিন ও কলকাতার হোম পোর্টফোলিওর দায়িত্বে থাকা মুখ্যমন্ত্রী হুসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী মিলে যে খুনি পরিকল্পনা করেছিল তাতে হিন্দু ও মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের হাজার হাজার মানুষের প্রাণ যায় । মাত্র ৭২ ঘন্টার মধ্যে শহরে চার হাজারেরও বেশি সাধারণ মানুষ প্রাণ হারান এবং ১,০০,০০০ বাসিন্দা গৃহহারা হন বলে জানা যায় । যা কলকাতা দাঙ্গা বা গ্রেট ক্যালকাটা কিলিংস নামেও পরিচিত । এই দাঙ্গার সময়েই হিন্দুদের ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে দেখা গিয়েছিল গোপালচন্দ্র মুখোপাধ্যায় ওরফে গোপাল পাঁঠাকে ।
মুসলিম লিগের জনক জিন্নাহর ডাকা প্রত্যক্ষ সংগ্রাম দিবসের সমারোহটি দুপুরের দিকে কলকাতার অক্টারলোনি মনুমেন্টের কাছে শুরু হয় । তৎকালীন বাংলায় এই সমাবেশটিকে মুসলিমদের সর্ববৃহৎ সমাবেশ হিসাবে মনে করা হয় । পুলিশ ও গোয়েন্দা রিপোর্ট অনুযায়ী ৩০,০০০ থেকে ৫০,০০০ মানুষ এই সমাবেশে এসেছিল । তবে সংখ্যাটা আরও বেশি ছিল বলে কোনো কোনো সুত্র দাবি করে । সমাবেশে অংশগ্রহনকারী প্রত্যেকেই লোহার রড,লাঠি ও বাঁশ হাতে নিয়ে এসেছিল বলে দাবি করা হয় ।
তবে কলকাতা শহর জুড়ে উত্তেজনা ছড়ায় সমাবেশ শুরুর অনেক আগে থেকেই । ওইদিন সকাল থেকেই রাজাবাজার, কলাবাগান, কলেজ স্ট্রিট, হ্যারিসন রোড বর্তমানে মহাত্মা গান্ধী রোড, কলুটোলা এবং বড়বাজারের হিন্দুদের দোকানগুলোকে জোর করে বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছিল । প্রতিবাদ করলেই লাঠিসোঁটা,ইঁটপাটকেল অস্ত্রসস্ত্র নিয়ে হামলা চালাচ্ছিল মুসলিম জনতা । সকল ১০টার আগেই সদর পুলিশ দপ্তর লালবাজারে দাঙ্গার খবর এসে পৌঁছায়। তবে পুলিশ ছিল নীরব দর্শক । দুপুরের নামাজ শেষ হলে দুটোর দিকে সমাবেশ শুরু হয় । চলে নাজিমউদ্দিন ও সোহরাওয়ার্দীর উত্তেজক ভাষণ । সমাবেশ শেষে কলকাতার সমস্ত অঞ্চল জুড়ে মুসলমানদের মিছিল শুরু হয় । আর তারপরেই ব্যাপক আকার ধারন করে সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষ ।
পরের দিন অর্থাৎ ১৭ আগস্ট মেটিয়াব্রুজের লিচুবাগান এলাকার কেসোরাম কটন মিলসের প্রায় ৩০০ জনের অধিক ওড়িয়া শ্রমিকদের নৃসংসভাবে হত্যা করা হয় । ওই হত্যাকাণ্ডে নেতৃত্ব দেয় গার্ডেন রিচ টেক্সটাইল ওয়ার্কার্স ইউনিয়নের সভাপতি সৈয়দ আবদুল্লাহ ফারুকী এবং কট্টরপন্থী মুসলিম দুষ্কৃতী এলিয়ান মিস্ত্রি । তবে ঠিক কতজনকে ওইদিন হত্যা করা হয়েছিল তার সঠিক কোনো তথ্য পাওয়া যায় না । কোনো কোনো মহলের দাবি মেটিয়াব্রুজের এই হত্যাকাণ্ডে প্রায় ১০,০০০ বা তার বেশি মানুষ মারা যায় । হত্যাকান্ডের ভয়াবহতা সবচেয়ে বেশি ছিল ১৭ আগস্ট । সারাদিন হত্যাকাণ্ড চলার পর বিকেলের দাঙ্গা কবলিত এলাকাগুলিতে সেনা মোতায়েন করা
হয় । কিন্তু শহরের বাকি অংশ ছিল অসুরক্ষিত ।
এদিকে দু’দিন ধরে দাঙ্গা চলার পর ১৮ আগস্ট থেকে প্রতিরোধ শুরু করে হিন্দুরা । হিন্দুদের রক্ষা করতে ৮০০ জন স্বেচ্ছাসেবক নিয়ে সশস্ত্র ভারতীয় জাতীয় বাহিনী গড়ে তোলেন গোপালচন্দ্র মুখোপাধ্যায় ওরফে গোপাল পাঁঠা । লাঠি,রড, ছুরি,তলোয়ার, আগ্নেয়াস্ত্র প্রভৃতি অস্ত্রসস্ত্রে সজ্জিত হয়ে পালটা প্রতিরোধ গড়ে তোলে ওই বাহিনী । গোপাল পাঁঠার স্পষ্ট নির্দেশ ছিল একটি খুনের বদলে দশটি খুন করতে হবে । শেষে কয়েকদিন দাঙ্গা চলার পর গোপালের বাহিনীর রুদ্র রূপ দেখে শান্তির প্রস্তাব দেয় মুসলিম লীগা ।
মুসলিম ন্যাশনাল গার্ডের সদস্য মুজিবুর রহমানের ও মুসলিম লীগের ছাত্র শাখার নেতা জিজি আজমিরি, গোপালকে রক্তপাত বন্ধ করার জন্য অনুরোধ করেছিলেন । তারপর বন্ধ হয় এই সাম্প্রদায়িক হিংসা । তবে ওই সাম্প্রদায়িক হিংসায় কংগ্রেসের তৎকালীন শীর্ষস্থানীয় নেতাদের ভূমিকা ছিল রহস্যে মোড়া । ওয়াকিবহাল মহলের মতে শুরুর দিন থেকেই যদি নেতারা দাঙ্গার রাশ টানতে সক্রিয় হতেন এবং জিন্নাহ ও সোহরাওয়ার্দীকে চাপে রাখতেন তাহলে এত সংখ্যক মানুষের প্রাণহানী আটকানো যেত । তার পরিবর্তে ওই সমস্ত নেতারা কোনো এক অজানা কারনে নিজেদের কার্যত গুটিয়ে নিয়েছিলেন । অবশ্য হিন্দুদের তরফে পালটা প্রতিরোধ হতেই তাদের মধ্যে আবার দাঙ্গা আটকানোর জন্য তৎপরতা লক্ষ্য করা যায় বলে তাঁরা জানান ।।

তথ্যসূত্র ও ছবি : সৌজন্যে গুগুল ।

Previous Post

ফুটবল খেলে ‘খেলা হবে’ দিবস পালন করলেন মন্ত্রী প্রদীপ মজুমদার, কিন্তু পার্থ ও অনুব্রতর গ্রেপ্তার হওয়া নিয়ে স্পিকটি নট

Next Post

দুর্নীতির অভিযোগে এসএফআইয়ের ডেপুটেশন কর্মসূচি ঘিরে উত্তাল বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়

Next Post
দুর্নীতির অভিযোগে এসএফআইয়ের ডেপুটেশন কর্মসূচি ঘিরে উত্তাল বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়

দুর্নীতির অভিযোগে এসএফআইয়ের ডেপুটেশন কর্মসূচি ঘিরে উত্তাল বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়

No Result
View All Result

Recent Posts

  • বাংলাদেশের অস্থিরতা সৃষ্টি করা আইএসআই-এর ছদ্মবেশী ‘ঢাকা সেল’ ভারতের নিরাপত্তা জন্য হুমকি হয়ে উঠেছে : রিপোর্ট 
  • বাংলাদেশি সন্দেহে ছত্রিশগড়ের এক যুবককে পিটিয়ে মেরে দিল কেরালার লোকেরা
  • অকল্যান্ডে শিখদের ধর্মীয় শোভাযাত্রার উপর খ্রিস্টান উগ্রবাদী  ব্রায়ান তামাকি ও তার দলবলের হামলা ; কেন্দ্র সরকারকে কুটনৈতিক হস্তক্ষেপের দাবি তুললো পাঞ্জাব বিজেপি 
  • খুনের মামলায় ওয়ান্টেড সিরাজ আহমেদ নামে এক আসামিকে এনকাউন্টারে খতম করে ইউপি পুলিশ বললো : “ভয়ের যাত্রা শেষ” 
  • চার বছরের মেয়ের ধর্ষককে গুলি করলেন লেডি পুলিশ অফিসার 
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ

© 2023 Eidin all rights reserved.

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
    • কলকাতা
    • জেলার খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ

© 2023 Eidin all rights reserved.