বর- এই এই কান খাড়া করে জানালায় দাঁড়িয়ে যে
বৌ-চুপ চুপ একদম কথা নয় গুরুত্বপূর্ণ কথা শুনছি।
বর-নিকুচি করেছে! রাত বারোটায় লোকের বাড়ির ঝগড়া শুনছে। তোমাদের মেয়েদের এই এক দোষ সব লোকের হাঁড়ির খবর রাখা চাই।
বৌ-দেখো ভালো হচ্ছে না উল্টো পাল্টা কথা কইবে না। আরে বাড়ির বৌমার সাথে শাশুড়ি লেগেছে একটু শোনো না কি বলছে।
বর- দূর দূর আমি ঐ সব শুনি না
বৌ- শোনোই না সাথে শশুরের মুখের ভাষা ছি ছি ভদ্রলোকের বাড়িতে। শশুরটা হাড় বজ্জাত গো।
বর- খাটের উপর বসে পা দোলাচ্ছে আর বলছে তাই ছি ছি কচি বৌটাকে এতো অত্যাচার। সহ্য হচ্ছে না।
বৌ-তবে শুনতে চাইছিলে না যে! দেখ বাবু আমার মেয়ের এমন একটা বাড়িতে বিয়ে দেব যেখানে টাকা কম থাকুক তবু শান্তি থাকবে, তোমাকে বলে রাখলুম।
বর- আচ্ছা আচ্ছা তাই হবে এবার শোবে চলো আমার একা ভয় করছে।
বৌ -আ মরণ। বলো না তারচেয়ে জড়িয়ে ধরে না শুলে ঘুম আসছে না।
বর- তা নয় তো কি খাই না খাই না অনিচ্ছা এক কাটা চাল একটা উচ্ছে।
বৌ-বুড়ো বয়সে ভীমরতি দেখো দেখি চলো এবার
বর-তাই চলো ঝগড়া থেমে গেছে বোধহয়।
বৌ-না না ঘরের ভেতরে হচ্ছে। চল শুয়ে পড়ি কাল কাজের মাসির কাছে ঠিক জানতে পেরে যাবো।
বর- কেমন করে।
বৌ- আরে কাজের মাসিদের ইউনিয়ন আছে না
বর- হা হা হা হা হ