• Blog
  • Home
  • Privacy Policy
Eidin-Bengali News Portal
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
    • কলকাতা
    • জেলার খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
    • কলকাতা
    • জেলার খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ
No Result
View All Result
Eidin-Bengali News Portal
No Result
View All Result

ডাকরা গনহত্যা : রজ্জব আলী ফকিরের নেতৃত্বে রাজাকার বাহিনীর হিন্দু নরসংহার, ১২ বছরের উর্ধে সমস্ত পুরুষকে হত্যা করা হয়, অপহরণ করা হয় শত শত হিন্দু মেয়েকে

Eidin by Eidin
May 23, 2025
in রকমারি খবর
ডাকরা গনহত্যা : রজ্জব আলী ফকিরের নেতৃত্বে রাজাকার বাহিনীর হিন্দু নরসংহার, ১২ বছরের উর্ধে সমস্ত পুরুষকে হত্যা করা হয়, অপহরণ করা হয় শত শত হিন্দু মেয়েকে
8
SHARES
110
VIEWS
Share on FacebookShare on TwitterShare on Whatsapp

ডাকরা হত্যাকাণ্ড গণহত্যা হল ইংরাজির ১৯৭১ সালের ২১ মে (৬ই জ্যৈষ্ঠ ১৩৭৮) বাংলাদেশের খুলনা জেলার বাগেরহাট উপ-বিভাগীয় শান্তি কমিটির চেয়ারম্যান রজ্জব আলী ফকির ও তার রাজাকার বাহিনীদের দ্বারা রামপাল উপজেলার পেড়িখালী ইউনিয়নের ডাকরা গ্রামে নিরস্ত্র হিন্দু উদ্বাস্তুদের নরসংহার । সে দিনের একজন প্রত্যক্ষদর্শী জানান, ‘রাজাকার বাহিনী চলে যাওয়ার পর তিনি রাস্তার পাশে অনেকগুলো লাশের সঙ্গে একটি মহিলার লাশ দেখতে পান। ১০-১১ মাসের বাচ্চা ঐ মৃত মহিলার স্তন্য পান করে যাচ্ছিলো এবং শিশুটির সমস্ত শরীর এবং মুখ মন্ডলে রক্ত লাগানো ছিলো।’ ৯০০ এরও বেশি হিন্দু পুরুষ ও নারীকে গুলি ও জবাই করে হত্যা করা হয় । তবে মৃতের প্রকৃত সংখ্যা আজও অজানা । রাজাকার বাহিনীর এটিই জেলার সবচেয়ে বড় হিন্দু নরসংহারের ঘটনা। সেই নৃশংস পাশবিক গনহত্যা যারা প্রত্যক্ষ করেছিলেন সেদিনের কথা মনে করতে গিয়ে এখনো তারা শিউরে ওঠেন।

নরসংহারের পটভূমি 

ডাকরা গ্রামের কালিবাড়ি ছিলো তখন ওই অঞ্চলের হিন্দু সম্প্রদায়ের একটি ধর্মীয় মিলনকেন্দ্র। বাদল চন্দ্র চক্রবর্তী ছিলেন ওই কালিবাড়ির প্রধান পূজারী বা সেবাইত। সাধক ও ধর্মগুরু হিসেবে তিনি সকলের নিকট অত্যন্ত শ্রদ্ধার পাত্র ছিলেন এবং সকলে তাকে “নোয়াকর্তা” হিসেবে সম্বোধন করতেন।

১১ মে তারিখের পর পার্শ্ববর্তী গ্রামগুলো থেকে হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষগুলো চলে যেতে শুরু করলেও নোয়াকর্তার বিশিষ্ট ভক্তগণ মিলে সিদ্ধান্ত নেন যে মে মাসের ২২ তারিখ তারা নোয়াকর্তাকে নিয়ে একসঙ্গে দল বেঁধে সুন্দরবন হয়ে নৌকাযোগে ভারতের দিকে রওনা হবেন। 

আলোচনা অনুয়ায়ী কয়েক দিন আগে থেকেই পার্শ্ববর্তী গ্রামগুলোর অসংখ্য হিন্দু পরিবার এসে ডাকরা কালীবাড়ির আশেপাশে মংলা নদী, মাদারতলা নদী ও কুমারখালী খালের তীরে শতাধিক নৌকায় চড়ে বসে৷  এদের মধ্যে বাগেরহাট সদর উপজেলার সায়েড়া, খানপুর, বাঁশবাড়িয়া; মোরেলগঞ্জ উপজেলার সাড়েচারআনি, রামপাল উপজেলার বেতকাটা, ভোজপাতিয়া ও মহিষঘাটা গ্রামের মানুষই ছিল বেশি। সারাদিন গ্রামের মধ্যে কাটিয়ে রাতে তারা নদীতে নৌকায় ঘুমাতে আসতেন। এভাবে ২১ তারিখের দিকে ডাকরা হয়ে ওঠে বড়ো একটা শরণার্থী শিবিরের মতো।

ভারতে পালাতে ইচ্ছুক হিন্দুরা সেখানে তখন দু’হাজার ছাড়িয়ে যায়। ইমান আলী শেখ, জোনাব আলী শেখ দেলোয়ার হোসেন প্রমূখের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ সাধারন গ্রামবাসী অঞ্চলটিতে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকদের নিরাত্তার আশ্বাস দিয়েছিল । মংলা নদীর অপর তীরে অবস্থিত বাঁশতলী গ্রামের শান্তি কমিটির সদস্য আফসার উদ্দিনের কাছ থেকে তাঁরা এই মর্মে কমবেশি নিশ্চয়তাও পেয়েছিলেন। কিন্তু হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকদের এভাবে একত্র অবস্থানের বিষয়টি স্থানীয় মুসলিমরা মেনে নেয়নি ৷ পাকিস্তান পন্থী ওই মুসলিমরা চিঠির মাধ্যমে বাগেরহাটের রাজাকার কমান্ডার রজ্জব আলীকে খবর পাঠায় । একজন প্রত্যক্ষদর্শী ঘটনার আগের দিন ডাকরা গ্রামের লিয়াকত আলী গজনবী নামে মেডিকেল কলেজের এক ছাত্রকে বাগেরহাটগামী লঞ্চে এসে রজ্জব আলীর নিকট একটি চিঠি পাঠাতে দেখেছিল ।

২১ মে বেলা একটার দিকে বড়ো দুটি ছিপ নৌকায় করে রজ্জব আলী তার বাহিনী নিয়ে ডাকরা অঞ্চলে প্রবেশ করে । প্রতিটি নৌকায় ১৫-২০ জন সশস্ত্র রাজাকার ছিলো। প্রথম নৌকাটি মংলা নদীর উত্তর পাড়ে অবস্থিত কালীগঞ্জ বাজারের দক্ষিণ পশ্চিমে গিয়ে মাদারতলী নদীর মধ্যে ঢোকে এবং ডাকরা বাজারে এসে ভেড়ে। দ্বিতীয় নৌকাটি আড়াআড়িভাবে মংলা নদী পাড়ি দিয়ে কুমারখালী খালের গোড়ায় অবস্থান নেয়। প্রথমেই অনুসন্ধান করা হয় নদী ও খালের তীরে বাঁধা নৌকাগুলো। নৌকায় অবস্থানরত পুরুষদের গুলি করে হত্যা করা হয়। তারপর প্রথম নৌকার রাজাকাররা পশ্চিম দিক থেকে এবং দ্বিতীয় নৌকার রাজাকাররা পুব দিক থেকে ডাকরা গ্রামে প্রবেশ করে।

ভারত পালাতে ইচ্ছুক শত শত হিন্দু শরণার্থীতে ডাকরা গ্রাম তখন পরিপূর্ণ। রাজাকাররা ডানে-বায়ে যাকে সামনে পায়, তাকেই গুলি করে হত্যা করতে থাকে। গুলির শব্দ শোনা মাত্রই অধিকাংশ লোক তাদের গুরু নোয়াকর্তার নিকট এসে হাজির হয়েছিলেন। শেষ পর্যন্ত রাজাকাররাও দুই দিক থেকে এসে কালিবাড়িতে থামে। পুরুষদের এবং মহিলাদের আলাদা করা হয়। পুরুষরা একদিকে চলে আসে। আরো পুরুষ রয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করার জন্য কয়েকজন রাজাকার মহিলাদের ভিতরে যায় এবং শাড়ি পরা অবস্থায় কয়েকজন পুরুষকে পায়। বলির পশুর মতো তাদেরও হিড়হিড় করে টেনে আনা হয়। এভাবে মন্দিরের সামনের চত্ত্বরে সবগুলো পুরুষকে একত্র করার পর একসঙ্গে অনেকগুলো রাইফেল গর্জে ওঠে। কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই প্রাণ হারায় শতাধিক মানুষ।

এর পরেও বৃদ্ধ আকিজ উদ্দিন তার ঘনিষ্ট সহযোগী মজিদ কসাইকে সঙ্গে নিয়ে মৃতদেহগুলো উলটে পালটে দেখতে থাকে, অক্ষত বা আহত কাউকে পাওয়া মাত্রই তাদের জবাই করে মারা হয়। এছাড়া হিন্দু বাড়িগুলোতে আগুন লাগিয়ে দেওয়া জন্য স্থানীয় সহযোগীদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিলো।

বেলা তিনটার দিকে এই নৃশংস নরসংহার থামে । তবে তখনো হিন্দু বাড়িগুলোতে দেওয়া আগুনের লেলিহান শিখা কালো মেঘের মতো ধোঁয়ার সৃষ্টি করে যাচ্ছিল। কয়েকজন তরুণীকে তুলে নেওয়া হয় রজ্জব আলীর নৌকায়। পরবর্তী সম্ভাব্য সংকট মোকাবেলা করার জন্য স্থানীয় রাজাকারকে অস্ত্র দিয়ে শক্তিশালী করে রজ্জব আলী ফকির গং বাগেরহাটে ফিরে আসে।

কালীবাড়িতে কোনো মহিলাকে মারা না হলেও নৌকা ও রাস্তার পাশে এরা বেশ কয়েকজন মহিলাকে গুলি করে হত্যা করে ছিলো। সে দিনের একজন প্রত্যক্ষদর্শী জানান, ‘রাজাকার বাহিনী চলে যাওয়ার পর তিনি রাস্তার পাশে অনেকগুলো লাশের সঙ্গে একটি মহিলার লাশ দেখতে পান। ১০-১১ মাসের বাচ্চা ঐ মৃত মহিলার স্তন্য পান করে যাচ্ছিলো এবং শিশুটির সমস্ত শরীর এবং মূখ মন্ডলে রক্ত লাগানো ছিলো।’

গুলির শব্দ শোনামাত্র ডাকারা গ্রামের দয়ানন্দ মন্ডল দুটে ঘরের মাঝখানে হাঁটু গেড়ে বসেছিলেন। হঠাৎ একটা গুলি এসে তাঁর উরুতে লাগে এবং তার অন্ডকোষ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এঅবস্থায় তিনি ইমান আলী শেখদের বাড়িতে ৬-৭দিন কাটান এবং ভোজপাতিয়া গ্রামের ডা. আব্দুল মান্নানের চিকিৎসায় সেরে ওঠেন। হত্যাকান্ড সংঘটিত হওয়ার পর ডাকরা গ্রামে যারা জীবিত ছিলেন, সন্ধ্যা হওয়ার আগেই এদের কিছু অংশ পার্শ্ববর্তী মুসলমান পাড়ায় গিয়ে আশ্রয় নেন এবং কিছু অংশ এক মুহুর্ত দেরি না করে ভারতের উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে যান।

পেড়িখালী ইউনিয়নের তৎকালীন চেয়ারম্যান শেখ নজরুল ইসলাম দাবি করেন ঐদিন কমপক্ষে ৬৪৬ জন হিন্দুকে হত্যা করা হয়েছিলো। পরের দিন ডাঃ দেলোয়ার হোসেনের উদ্যোগে কয়েকজন তরুণ কালীবাড়ির চত্বরে নিহতদের মৃতদেহগুলো মাটিচাপা দেওয়ার ব্যবস্থা করেছিলো। ভাঙনে নোয়াকর্তার মন্দিরটিসহ বধ্যভূমি এলাকাটি বেশ কয়েক বছর আগে নদী গর্ভে বিলিন হয়ে গেছে।

ওই তরুণদের হিসাব অনুয়ায়ী ডোবার মতো গর্তে তাঁরা প্রায় দুইশত মৃতদেহ মাটিচাপা দিয়েছিলেন। এছাড়া মংলা নদী মাদারতলী নদী এবং কুমারখালী খালে অনেক মৃতদেহ ভেসে গিয়েছিলো। তারপরেও অনেক লাশ এখানে সেখানে পড়ে ছিলো, যার কোন সৎকার করা হয়নি।

ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী গিলাতলা স্কুলের শিক্ষক পরিতোষ কুমার ব্যানার্জীর ধারনা মৃতের সংখ্যা ৬০০ থেকে ৭০০ এর মধ্যে। ঘটনার দিন তিনি সপরিবারে ডাকরা বাজারের কাছে মাদারতলী নদীর তীরে নৌকা ভিড়িয়ে ছিলেন, রজ্জব আলীর বাহিনী সেখানে অবতরণ করার সঙ্গে সঙ্গে কোনোক্রমে পালিয়ে নিকটবর্তী গাধাঘাটা গ্রামে ডাকাত হিসেবে খ্যাত এক মুসলমান যুবকের বাড়িতে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছিলেন।

তিনি নিজের জীবন বিপন্ন করে পাকিস্তানের শত্রু হিন্দুদের আশ্রয়-অভয় দেয়। পরের দিনের ঘটনা সম্পর্কে পরিতোষ কুমার ব্যানার্জী লিখেছিলেন: পরদিন ভোরে প্রিয়জনদের মৃতদেহগুলি দেখার উদগ্র বাসনায় ডাকরা গ্রামে যাই। রাইফেল ও বন্দুকধারীরা আমাদের গ্রামে ঢুকতে দেয়ইনি, উলটে মেরে ফেলার হুমকি দিলো। ফিরে গেলাম ডাকরা থেকে দুই মাইল দুরের হিন্দু গ্রামে। গ্রাম ফাঁকা। দু’ একজন বুড়ো মানুষ ছাড়া কেউ নেই। অবশেষে এক প্রাক্তন মুসলমান ছাত্রের বাড়িতে গিয়ে থাকলাম। ডাকরা থেকে বেরিয়ে আসা স্ত্রীলোকদের কাছে শুনলাম যে, মেয়েদের হত্যা করা হয় নাই। বারো তেরো বছরের বেশি বয়সের পুরুষরাই ছিলো হত্যাকারীদের লক্ষ্যবস্তু।

ওই ছাত্রটি জীবন বাজি ধরে ডাকরায় লুকিয়ে থাকা কয়েকটি পরিবারের মহিলা ও শিশু সদস্যদের নিয়ে এলো। আশ্চর্য তাদের চোখে জল নেই। আমাকে দেখে কেউ কাঁদলো না। পরিবর্তে তাদের চাউনির ভিতরে ছিলো প্রচন্ড জ্বালা, অসহ্য উত্তাপ। বুঝলাম ঘটনার নারকীয়তায় ও ভয়াবহতা তাদের অনুভূতিকে স্তব্দ করে দিয়েছে। প্রাণ আছে মন নেই, স্নায়ু আছে অনুভূতি নেই।

এদিন যারা নিহত হয়েছিলেন, তাঁদের একটা অংশ ছিলো রামপাল, বাগেরহাট ও মোরেলগঞ্জ উপজেলার অধিবাসী। একটি অংশ ছিলো বৃহত্তর বরিশাল জেলার বিভিন্ন গ্রাম থেকে আসা নোয়াকর্তার (পুজারী বাদল চক্রবর্তি) ভক্তবৃন্দ।

ডাকরা হিন্দু নরসংহারে নিহত বাগেরহাট জেলার কয়েকজন নাম এখানে উল্লেখ করা হলো  :

গৌরঙ্গ দেবনাথ, রণজিৎ কুমার মহলী, নকুল চন্দ্র মন্ডল, রাধাকান্ত মজুমদার, ক্ষান্তি রাণী হালদার, আশুতোষ চক্রবর্তি, অমূল্য কুমার মন্ডল, অতুল কৃষ্ণ ডাকুয়া, মহানন্দ বৈরাগী, মহানন্দ কবিরাজ, হরষিত চন্দ্র মন্ডল, নারায়ণ চন্দ্র ডাকুয়া, পাচুরাম কবিরাজ, শরৎ চন্দ্র মন্ডল, যতীন্দ্র নাথ বৈরাগী। পরে অন্তত ২০০টি মৃতদেহ গর্তে পুঁতে দেওয়া হয় এবং অনেককে পুড়িয়ে ফেলা হয়। এছাড়াও, মঙ্গলা নদী, মাদারতলী নদী এবং কুমারখালী খালে অনেক মৃতদেহ ভেসে যায়। নোয়াকর্তার মন্দির সহ বধ্যভূমি এলাকার নদীর জল রক্তে লাল হয়ে গিয়েছিল।।

Previous Post

দুর্নীতি মামলায় সকালে চার্জশিট দাখিল হতেই বিকেলে হাসপাতালে ভর্তি হয়ে গেলেন কংগ্রেস নেতা সত্যপাল মালিক

Next Post

বিমান দুর্ঘটনায় মারা গেলেন মার্কিন রক তারকা ড্যানিয়েল উইলিয়ামস

Next Post
বিমান দুর্ঘটনায় মারা গেলেন মার্কিন রক তারকা ড্যানিয়েল উইলিয়ামস

বিমান দুর্ঘটনায় মারা গেলেন মার্কিন রক তারকা ড্যানিয়েল উইলিয়ামস

No Result
View All Result

Recent Posts

  • পুলিশের কনস্টেবল পদে পরীক্ষায়  টুকলিসহ মহিলা পরীক্ষার্থী ধরা পড়তেই প্রশ্ন ফাঁসের বড়সড় চক্রের হদিশ পেলো কাটোয়া পুলিশ
  • মেশিন বোঝাই কন্টেনারের ধাক্কায় খুঁটি ভেঙে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন পূর্ব বর্ধমানের আউশগ্রাম ও মঙ্গলকোটের বিস্তীর্ণ এলাকা 
  • চাঁচলের সুতিগ্রামের একটি বুথের ২৭৮ জনের কাছে এল রি- ভেরিফিকেশনের নোটিশ, বিজেপি বলছে অনুপ্রবেশকারীদের ঠাঁই নাই
  • দীপু দাসকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারার ঘটনাকে “শ্রমিক হত্যা” বলে চালিয়ে দিতে চাইছে সিপিএম ; এদিকে বাংলাদেশি জিহাদি বলছে : “হত্যার ভিডিও দেখে আনন্দিত হয়েছি এবং রসুলের নিন্দার শাস্তি এমনই হওয়া উচিত” 
  • ডোনাল্ড ট্রাম্প-বিল ক্লিনটন থেকে শুরু করে ব্রিটিশ রাজপরিবারের সদস্যদের লাম্পট্যের কাহিনী ফাঁস করে দিল ‘এপস্টাইন ফাইল’
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ

© 2023 Eidin all rights reserved.

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
    • কলকাতা
    • জেলার খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ

© 2023 Eidin all rights reserved.