• Blog
  • Home
  • Privacy Policy
Eidin-Bengali News Portal
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
    • কলকাতা
    • জেলার খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
    • কলকাতা
    • জেলার খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ
No Result
View All Result
Eidin-Bengali News Portal
No Result
View All Result

একটা বিতর্কিত পরিবারকে বাঁচাতে অগনিত অপরাধ করেছে কংগ্রেস, শতাব্দী প্রাচীন এই রাজনৈতিক দলের অন্ধকার জগতের কিছু কাহিনী সম্পর্কে জানুন

Eidin by Eidin
December 11, 2024
in রকমারি খবর
একটা বিতর্কিত পরিবারকে বাঁচাতে অগনিত অপরাধ করেছে কংগ্রেস, শতাব্দী প্রাচীন এই রাজনৈতিক দলের অন্ধকার জগতের কিছু কাহিনী সম্পর্কে জানুন
4
SHARES
61
VIEWS
Share on FacebookShare on TwitterShare on Whatsapp

কংগ্রেসের চালিকা শক্তি হল ‘গান্ধী পরিবার’ । মোহনদাস করমচাঁদের পদবি ‘গান্ধী’কে আত্মসাৎ করে নেওয়া এই পরিবারটি শুধু ভারতেই নয়, আন্তর্জাতিক পর্যায়েও বড় বড় গুন্ডাদের লালন-পালন করেছে এবং যে কেউ এই পরিবারকে নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে বা চ্যালেঞ্জ করার চেষ্টা করেছে তাকে হয় বহু মামলা দায়ের করে চুপ করানো হয়েছে বা তাকে হত্যা করে তার মুখ চিরতরে বন্ধ করে দিয়েছে, বলে অভিযোগ ওঠে । ব্লিটিজ পত্রিকার সম্পাদক সালহা উদ্দিন সোয়েব চৌধুরীর গবেষণায় উঠে এসেছে যে কলম্বিয়ার ড্রাগ মাফিয়ার মেয়ে ভেরোনিক কার্টেলি হল রাহুল গান্ধী বা রাউল ভিঞ্চির একটি অনথিভুক্ত স্ত্রী ৷ তাদের দুটি সন্তান রয়েছে: ১৯ বছর বয়সী ছেলে নায়াক ভিঞ্চি এবং ১৫  বছরের মেয়ে মিনিক ভিঞ্চি। ছেলের মতই মা সোনিয়া গান্ধী বা হেডভিজ আন্তোনিয়া আলবিনা মাইনোর রাজীব গান্ধীর সঙ্গে বিবাহের পূর্বে অন্ধকার জগতের বহু তথ্য সামনে এনেছেন আন্তর্জাতিক পুরষ্কারপ্রাপ্ত ওই বর্ষীয়ান বাংলাদেশি সাংবাদিক । 

যাই হোক,এহেন বিতর্কিত একটা পরিবারকে বাঁচাতে কংগ্রেস একের পর এক মারাত্মক অপরাধ করে গেছে । কেন্দ্রে ক্ষমতায় থাকায় সেসব অপরাধের কোনো তদন্তই হয়নি । তার মধ্যে অন্যতম হল, সারা ভারতে এক দিনে সর্বোচ্চ সংখ্যক মামলা দায়েরের রেকর্ডটি উত্তরাখণ্ডের তৎকালীন কংগ্রেস সরকারের নামে রয়েছে৷ যেখানে বাবা রামদেব এবং আচার্য বালকৃষ্ণের বিরুদ্ধে মাত্র এক দিনে ১৩৫ টি এফআইআর দায়ের করা হয়েছিল একদিনেই রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছিল এবং তার কারণ ছিল বাবা রামদেব কংগ্রেসকে নিয়ে প্রশ্ন তুলতেন ।

প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী লাল বাহাদুর শাস্ত্রীকে পোলোনিয়াম নামক বিষ দিয়ে হত্যা করা হয়। লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর মৃত্যুতে কারা লাভবান হয়েছিল তা সকলেই জানেন এবং যে কোন হত্যা মামলার গভীরতার মধ্যে সবচেয়ে বড় রহস্য হল তাকে হত্যা করে কোন ব্যক্তি সবচেয়ে বেশি লাভবান হচ্ছেন ? আঙুল ওঠে তৎকালীন কংগ্রেস দলের সর্বেসর্বা ইন্দিরা গান্ধীর দিকে । বিষক্রিয়ায় গোটা শরীর নীল হয়ে যাওয়া লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর মৃতদেহের ময়নাতদন্ত পর্যন্ত করা হয়নি । 

সোনিয়া গান্ধীর বিরুদ্ধে দলের সভাপতি পদে নির্বাচনী মনোনয়ন জমা দিয়েছিলেন রাজেশ পাইলট।  দৌসা জয়পুর হাইওয়েতে একটি ট্রাক হঠাৎ ভুল সাইডে এসে তার গাড়ি পিষে দিয়ে তাকে হত্যা করে।

সোনিয়া গান্ধীর সভাপতিত্বের চ্যালেঞ্জ করেছলেন জিতেন্দ্র প্রসাদ । তিনি সকালে কংগ্রেস অফিসে প্রাতঃরাশ করেন।  প্রাতঃরাশ করার কিছুক্ষণ পরেই, তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হন এবং মারা যান । সুকন্যা দেবী, যিনি রাহুল গান্ধী ও তার বিদেশী সহযোগীদের বিরুদ্ধে গনধর্ষণের অভিযোগ করেছিলেন। সপরিবারের উধাও হয়ে গেছে । আজও তাদের কোনো হদিশ নেই । আর আজ রাহুল গান্ধী সংবিধানের কপি হাতে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে সংবিধানের পাঠ পড়ানোর নাটক করছেন,এর থেকে পরিতাপের বিষয় আর কি হতে পারে । 

ইতিলিয়ান আন্তোনিও মাইনো ওরফে সোনিয়া গান্ধীর অতীতের অন্ধকার জীবন সম্পর্কে জেনে গিয়েছিলেন মাধবরাও সিন্ধিয়া। এদিকে শরদ পাওয়ার ইতিমধ্যেই আন্তোনিও মাইনো থেকে আলাদা হয়ে নিজের দল গঠন করেছিলেন।  এরপর মাধবরাও সিন্ধিয়াও কংগ্রেসে থেকে সোনিয়া গান্ধীর সভাপতি পদকে চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত হন ।  তাকে দিল্লি থেকে কানপুর যেতে হয়েছিল।  শীলা দীক্ষিত, মণিশঙ্কর আইয়ার এবং দিগ্বিজয় সিংও বিমানে তাঁর সঙ্গে আসার কথা ছিল ।  কিন্তু দিগ্বিজয় সিং এবং মণিশঙ্কর আইয়ার বিমানবন্দরেই ফোন পেয়েছিলেন। তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়, ‘আপনারা সবাই ফিরে আসুন, শুধু মাধবরাও সিন্ধিয়াকে কানপুর যেতে দিন।’  এরপর মাধবরাও সিন্ধিয়ার বিমান কানপুরের আগে কনৌজের কাছে বিধ্বস্ত হয় এবং তিনি মারা যান ।  কিন্তু এই ‘পবিত্র পরিবারের’ দিকে কেউ আঙুল তোলার সাহস করেনি । আজ সময়ে সময়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে গালিগালাজ করেছেন এই কংগ্রেসীরা।  কিন্তু এই পবিত্র পরিবার সম্পর্কে কোন প্রশ্ন কবেন না… লোকসভায় এক প্রশ্নের জবাবে একথা জানিয়েছিলেন তৎকালীন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রণব মুখোপাধ্যায়।  সোনিয়া গান্ধী ১৯৮৩ সালের ২৭ এপ্রিল,দিল্লিতে ইতালীয় দূতাবাসে তার ইতালীয় পাসপোর্ট সমর্পণ করেছিলেন।  ভাবুন ! যার ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত ইতালীয় পাসপোর্ট ছিল, অর্থাৎ যার ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত ইতালীয় নাগরিকত্ব ছিল এবং সেই ব্যক্তি ১৯৮০ সালে ভারতে ভোট দিয়েছিলেন, কেন এবং কীভাবে ?  প্রশ্ন করার কেউ নেই । তবে কি এই পরিবারটি কি ভারতের নিয়ম, আইন ও সংবিধানের বাইরে? 

রাহুল গান্ধী যখন একজন সাংসদ ছিলেন, তখন তিনি কোন ক্ষমতায় সর্বদা ভারতীয় বিমান বাহিনীর হেলিকপ্টার এবং ভারতীয় বিমান বাহিনীর বিমানগুলি ব্যক্তিগতভাবে ব্যবহার করতেন? কংগ্রেসিরা কখনই সত্য শুনতে বা তাদের অপকর্ম নিয়ে প্রশ্ন তুলতে পছন্দ করে না এবং এই কংগ্রেসিরা এই দুর্নীতিগ্রস্ত বিতর্কিত পরিবারকে ভারতের থেকেও গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করে । শুধু কংগ্রেসীরাই নয়,ভারতের মুসলিমরাও ওই পরিবারের বিরুদ্ধে কিছু শুনতে রাজি নয় । কারন গান্ধী পরিবারকে তারা নিজেদের মসীহা বলে মনে করে । তার সোনিয়া-রাহুলের কোনো কুকর্ম নিয়ে আলোচনা হলেই তারা তেলেবেগুনে জ্বলে ওঠে । 

কেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর বিয়ের সময় মৌলানা ও সংসদ সদস্য শফিকুর রহমান বির্ককে কিছু ইসলামিক আচার পালনের জন্য ডাকা হয়েছিল ? তাহলে কি তাদের প্রিয়াঙ্কা-রাহুলরা জন্ম সূত্রে মুসলিম ?  ‘পৈতেধারী’ ব্রাহ্মণ রাহুলের ভোটের আগে মন্দিরে মন্দিরে গিয়ে ধ্যান করাটা নিছক অভিনয় ? 

 এই সোনিয়া গান্ধী ওরফে আন্তোনিও মাইনোর কথিত বাবা কি বড় গুন্ডা ছিল তার ?  চুরি ও প্রতারণার অপরাধে তিনি কতবার ইতালিতে জেল খেটেছিলেন এবং সোনিয়া গান্ধী নিজে কী করতেন, এই পুরো ঘটনাটি বলেছেন একজন ইতালীয় অনুসন্ধানী সাংবাদিক জাভিয়ের মোরো, ইতালীয় ভাষায় তার বই “এল সারি রোজো”-তে। ইংরেজিতে দ্য রেড শাড়ি। এটি যখন লেখা হয়েছিল, তখন ভারতে বইটি নিষিদ্ধ ছিল। ভাবুন, যে কংগ্রেস মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে দমন করার বিরুদ্ধে বড় কথা বলে… যে কংগ্রেস নাৎসিবাদ এবং অন্যান্য অনেক বিষয়ে কথা বলে, সেই কংগ্রেসই সোনিয়া গান্ধীর সত্য বিষয়ক বই নিষিদ্ধ করেছিল।

 আন্তোনিও মাইনো ওরফে সোনিয়া গান্ধীর নোংরা সত্য এই দেশকে হাজার বার বলেছেন সুব্রহ্মণ্যম স্বামীজি।  তিনি সারা ভারত ঘুরেছেন এবং বড় বড় হলে হাজার হাজার মানুষের সামনে সোনিয়া গান্ধীর নোংরা সত্য তুলে ধরেছেন।  কিন্তু আজ পর্যন্ত সোনিয়া গান্ধী কখনও সুব্রহ্মণ্যম স্বামীর বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেননি বা রাহুল গান্ধীও মানহানির মামলা করেননি।  ভাবছেন কেন এমন হল? কারন নিরপেক্ষ তদন্ত হলে গোটা গান্ধী নেহেরু পরিবারকে হয় জেলে থাকতে হবে নচেৎ ভারত ছেড়ে পালাতে হবে ।। 

Previous Post

সিরিয়ায় ইসরায়েলের ব্যাপক হামলা

Next Post

চক্ষুশোপনিষদ (চক্ষুষ্মতি বিদ্যা)

Next Post
চক্ষুশোপনিষদ (চক্ষুষ্মতি বিদ্যা)

চক্ষুশোপনিষদ (চক্ষুষ্মতি বিদ্যা)

No Result
View All Result

Recent Posts

  • ২৪ ঘন্টার মধ্যে ফের এক হিন্দু ব্যক্তিকে নির্মমভাবে পিটিয়ে আধমরা করে দিল ইসলামি উগ্রবাদীরা  
  • দীপু চন্দ্র দাসকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারার ঘটনার নিন্দা জানিয়ে বাংলাদেশকে মুক্তি যুদ্ধে ভারতের অবদানের কথা স্মরণ করিয়ে দিলেন পবন কল্যাণ 
  • সিলেট সীমান্তে ২ বাংলাদেশিকে গুলি করে খতম করল খাসিয়ারা
  • গৌতম গম্ভিরকে কোচ হিসাবেই মনে করেন না কাপিল দেব 
  • ভারত বিরোধী প্রচারণার আড়ালে বাংলাদেশ একটি বড় খেলা খেলছে জামাত ইসলামি ও মহম্মদ  ইউনূস , গণতন্ত্রের অবসান ঘটিয়ে ইসলামী শাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে  মৌলবাদীরা হিন্দুদের নির্মূল করতে চাইছে  
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ

© 2023 Eidin all rights reserved.

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
    • কলকাতা
    • জেলার খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ

© 2023 Eidin all rights reserved.