নিয়মানুবর্তিতার ঘুঙুর পায়ে
একসময় শুধুই বিষাদের নৃত্য নেচে গেছে যে মেয়েটা!
দমের পুতুলের মত অন্যের আনন্দেই
সবটুকু খুশি উজাড় করে —
নিজের ভালোলাগা যাকিছু সব বিসর্জন দিয়ে–
অবশেষে,মেয়েটা একাকী বাঁচতে শিখে গেছে!!
হয়তো জীবনের তাল ও ছন্দ কেটে গেছে–
কিন্তু সে ‘না’ বলতে শিখে ফেলেছে।
জীবনটা উপভোগ করতে পারেনি!! তাতে কি হয়েছে??
মানুষকে আপন করে ভালোবাসার সাথে সাথে,
সময়ে জীবন থেকে বের করে দেওয়াটা ও শিখে নিয়েছে।
অবশ্য পরিস্থিতি মানুষকে সবটুকুই শিখিয়ে দেয়।
কারো অভিব্যক্তি-তে মোহিত হয়ে প্রেমে পড়ে যাওয়া!!
কিংবা কাউকে নিজের প্রাণের চেয়ে প্রিয় করে,
আত্মার একাত্মতায় আপন ভেবে ভালোবেসে আত্মার আত্মীয় ভেবে ফেলা!!
–না কোনোটাতেই কোনো দোষ নেই।
তবে আদর কদর না থাকলে, মর্যাদা-পরোয়া না করলে,
অসম্মান নিয়ে কোথাও হ্যাংলার মত পড়ে থাকতে নেই।
ঠিক সময়ে মোহমায়ার বাঁধন ছিঁড়ে দিতে হয়–
নয়তো একলা কষ্ট পেয়ে মন গুমরে গুমরে মরতে হয়।
আমি ধন্যবাদ জানাই তাদের,যারা এই আজকের আমিটা খুঁজে পেতে আমাকে সাহায্য করেছে —
শুভকামনা জানাই আমার সেইসব আপনজন,
প্রিয় মানুষগুলোকে,যারা আমাকে–
প্রেরণা জুগিয়েছে আজকের এই আমি’টাকে গড়ে তোলার। মৌমিতা_মৌ ।।