• Blog
  • Home
  • Privacy Policy
Eidin-Bengali News Portal
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
    • কলকাতা
    • জেলার খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
    • কলকাতা
    • জেলার খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ
No Result
View All Result
Eidin-Bengali News Portal
No Result
View All Result

১৪ আগস্ট ভারতের ইতিহাসে একটা কালো অধ্যায়, আজকেই ধর্মের ভিত্তিতে দেশ ভাগ হয়, হিন্দু ও শিখদের জিন্নার বর্বর দলের সামনে ফেলে পালিয়েছিল কংগ্রেস নেতারা

Eidin by Eidin
August 14, 2025
in রকমারি খবর
১৪ আগস্ট ভারতের ইতিহাসে একটা কালো অধ্যায়, আজকেই ধর্মের ভিত্তিতে দেশ ভাগ হয়, হিন্দু ও শিখদের জিন্নার বর্বর দলের সামনে ফেলে পালিয়েছিল কংগ্রেস নেতারা
3
SHARES
49
VIEWS
Share on FacebookShare on TwitterShare on Whatsapp

আজ ১৪ আগস্ট । ধর্মের ভিত্তিতে দেশকে দু’টুকরো করেছিলেন জিন্না আর নেহেরু । আত্মবিস্মৃত আধুনিক প্রজন্মের হিন্দুদের অধিকাংশ ভারত বিভাজনের সেই ভয়াবহ ইতিহাস হয়তো জানেই না । এই সেই দিন যখন লক্ষ লক্ষ হিন্দু ও শিখকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিয়ে ক্ষমতার চেয়ারে বসার জন্য প্রস্তুতি শুরু করেছিল । ভারতের ইতিহাসের এই কালো অধ্যায় আজও জাতীয়তাবাদী মানুষের মনকে ভারাক্রান্ত করে তোলে । 

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এই দিনটিকে  “ভারত বিভাজনের ভয়াবহতা স্মরণ দিবস” হিসাবে অবিহিত করেছেন । তিনি টুইট করেছেন,’আমাদের ইতিহাসের সেই মর্মান্তিক অধ্যায়ে অগণিত মানুষের উত্থান-পতন এবং যন্ত্রণার কথা স্মরণ করে। এটি তাদের সাহসকে সম্মান করারও একটি দিন… অকল্পনীয় ক্ষতির মুখোমুখি হওয়ার এবং এখনও নতুন করে শুরু করার শক্তি খুঁজে পাওয়ার তাদের ক্ষমতা। ক্ষতিগ্রস্তদের অনেকেই তাদের জীবন পুনর্নির্মাণ করেছেন এবং উল্লেখযোগ্য মাইলফলক অর্জন করেছেন। এই দিনটি আমাদের দেশকে একত্রিত করে রাখা সম্প্রীতির বন্ধনকে শক্তিশালী করার জন্য আমাদের স্থায়ী দায়িত্বের কথাও স্মরণ করিয়ে দেয়।’ 

১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট ছিল প্রকৃত অর্থে মহম্মদ আলি জিন্নাহ ও ভারতের রাজনৈতিক নেতাদের জন্য “পৌষ মাস”, আর অবিভক্ত ভারতের হিন্দুদের কাছে “সর্বনাশ”-এর একটি দিন । অনেক মানুষ তাদের ঘরবাড়ি হারিয়েছিলেন, অনেকে লুটপাটের শিকার হয়েছিলেন, অনেকে প্রিয়জনকে হারিয়েছিলেন এবং অনেকেই সাম্প্রদায়িক হিংসার বলি হয়েছিলেন । এই দিনটি ছিল সেই দিন যখন একদিকে ভারত ব্রিটিশ শাসন থেকে স্বাধীনতা পাচ্ছিল এবং অন্যদিকে ভারতকে টুকরো টুকরো করে ফেলা হচ্ছিল। এই দিনে, ধর্মের উপর ভিত্তি করে পাকিস্তান নামে একটি দেশ বিশ্ব মঞ্চে আত্মপ্রকাশ করছিল । যার ভিত্তি ছিল কট্টর ইসলামী মৌলবাদ । 

ভারত ভাগ পৃথিবীর ইতিহাসের অন্যতম বৃহৎ রক্তাক্ত ইতিহাস । বৃহৎ নরসংহারের ইতিহাস । যদিও মধ্যযুগ থেকেই মুসলিম হানাদারদের আক্রমণে ভারতভূমি যন্ত্রণা এবং নির্যাতনে সিক্ত, এই ঘটনায় স্বাধীনতার নামে যে ধরণের বাস্তুচ্যুতি এবং সাম্প্রদায়িক হিংসা  দেখা গেছে তা বিশ্বের ইতিহাসে অন্য কোথাও দেখা যায়নি । মানুষ তাদের পৈতৃক জমি এবং কষ্টার্জিত অর্থ ছেড়ে বাড়িঘর ছেড়ে জীবন বাঁচানোর চেষ্টা করছিল। বৃদ্ধ, বৃদ্ধা, মহিলা, যুবক, অসুস্থ, অসহায়, সকলেই তাদের ঘরবাড়ি ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছিল। মহিলাদের সম্মান লুণ্ঠন করা হচ্ছিল, তাদের হত্যা করা হচ্ছিল এবং ট্রেনে করে পাঠানো হচ্ছিল । যে পরিবারগুলি তাদের মহিলাদের সম্মান রক্ষা করতে অক্ষম ছিল তারা তাদের নিজের হাতে হত্যা করছিল। এই ছিল সেই যুগের একটা ভয়াবহ দৃশ্য, যা শুনলে যেকোনো সংবেদনশীল মানুষের আত্মা কেঁপে উঠবে ।

সর্বত্র ধর্মীয় উগ্রপন্থী ও ধর্মান্ধদের ভিড় ছিল, যারা নতুন দেশ পাওয়ার পরেও ‘কাফিরদের’ রক্তের জন্য পিপাসু হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছিল। সর্বত্র মানুষ কেবল অন্ধকার দেখতে পাচ্ছিল। স্বাধীনতার দিন থেকেই এই তাণ্ডব শুরু হয়েছিল এমন নয়। স্বাধীনতার বহু বছর আগে ১৯৪৭ সালে এটি শুরু হয়েছিল, তবে এর ভয়াবহ রূপ ১৯৪৭ সালের প্রথম দিকে আরও স্পষ্ট হয়ে ওঠে এবং স্বাধীনতার পরেও কয়েক মাস ধরে এই হিংসা দৃশ্যমান ছিল ।

হিন্দু ও শিখদের বাঁচাতে রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘ এগিয়ে এসেছিল

হিন্দু ও শিখ সম্প্রদায়ের মানুষ তখন অসহায় । কারন  কংগ্রেসের নেতারা তখন দেশভাগে ব্যস্ত । তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষ মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীও জিন্নার প্রতি স্নেহে মসগুল । হিন্দু ও শিখকদের পাশে দাঁড়াবার কেউ নেই । তবে তাদের কাছে একমাত্র আশার আলো ছিল রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (আরএসএস)। সাম্প্রদায়িক হিংসায় রক্তাক্ত হিন্দু এবং শিব সম্প্রদায়ের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে যায় প্রবল জাতীয়তাবাদী এই সংগঠনটি । হয়তো এই কারণেই আজও কংগ্রেসের নেতারা আরএসএসকে ইসলামী সন্ত্রাসবাদী সংগঠনগুলোর সঙ্গে তুলনা করে । এমনকি এই  আরএসএসকে এক সময় নিষিদ্ধ পর্যন্ত করে দিয়েছিল তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষ দল কংগ্রেস । আজও রাহুল ও সোনিয়া আরএসএস-এর বিরুদ্ধে বিষোদগার করেন । ব্রিটিশদের দালাল তকমা দিয়ে স্বাধীনতা সংগ্রামে তাদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন । কিন্তু গান্ধী এবং নেহেরুর সঙ্গে লর্ড মাউন্টব্যাটেনের কি সম্পর্ক ছিল সে কথা তারা পরিকল্পিতভাবে ভুলে যাওয়ার চেষ্টা করে । 

কিন্তু বাস্তবতা এটাই হল ১৯৪৭ সালের ১৪ই আগস্টের এই ভয়ংকর অন্ধকার রাতে যদি কোন সংগঠনকে আক্রান্ত মানুষদের পাশে দাঁড়াতে দেখা গেছে, তবে তা ছিল সংঘ এবং তার স্বেচ্ছাসেবকরা। সংঘের স্বেচ্ছাসেবকরা কেবল মানুষকে নিরাপদে সরিয়ে নিতে সাহায্য করেননি, বরং তাদের থাকার ব্যবস্থা, খাবার এবং ওষুধের ব্যবস্থাও করেছিলেন। আরএসএস যাদের উদ্ধার করেছে তাদের মধ্যে অনেক কংগ্রেস নেতার পরিবারের সদস্যও ছিলেন। কিন্তু এই মহৎ কাজ করতে গিয়ে অনেক স্বেচ্ছাসেবক প্রাণ পর্যন্ত  হারিয়ে ছিলেন।

আরএসএসের স্বেচ্ছাসেবকরা অমৃতসরের স্বর্ণমন্দির রক্ষা করেছিলেন

লেখক অরুণ প্রকাশ তার প্রবন্ধে উল্লেখ করেছেন যে, ১৯৪৭ সালের ৬ মার্চ রাতে এবং ৯ মার্চ দিনের বেলায় অমৃতসরের স্বর্ণমন্দিরে ‘মুসলিম লীগ’ এবং তার সশস্ত্র বাহিনী ‘ন্যাশনাল গার্ড’ আক্রমণ করে। এই সময়ে, স্বেচ্ছাসেবকরা দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং শিখদের পবিত্র স্থান স্বর্ণমন্দির রক্ষা করেন।

১৯৪৭ সালের ৬ মার্চ, ন্যাশনাল গার্ডের নেতৃত্বে মুসলিমদের একটি দল শেরাওয়ালা গেট থেকে অমৃতসরের চক ফাওয়ারার দিকে মিছিল করে। সেই সময়, সংঘের নেতৃত্বে হিন্দু-শিখরা লাঠি, তরবারি, বর্শা, ছুরি এবং বোমা দিয়ে তাদের উপর চতুর্দিক থেকে আক্রমণ করে। এই আকস্মিক আক্রমণে ধর্মান্ধরা এতটাই ভীত হয়ে পড়ে যে তারা পালিয়ে যায়।

যাইহোক, তিন দিন পরে, ৯ মার্চ, দিনের বেলায়, মুসলিম জনতা আবার আক্রমণ করে। গুরুদ্বারার দিকে ভিড় বাড়তে দেখে জাঠেদার চিন্তিত হয়ে পড়েন এবং সংঘের কাছে সাহায্য চান। এর পরে, হিন্দু এবং শিখরা স্বেচ্ছাসেবকদের নেতৃত্বে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। প্রতিটি রাস্তায় এবং এলাকায় প্রতিক্রিয়া জানানোর প্রস্তুতি নেওয়া হয়। আক্রমণকারীরা চক ফাওয়ারার কাছে আসার সাথে সাথেই হিন্দুরা তাদের উপর আক্রমণ করে। তারপর তারা পালিয়ে যায়। এইভাবে, স্বর্ণ মন্দির দুবার রক্ষা পায়।

হিন্দুদের ভগবান ভরসায় রেখে কংগ্রেস নেতারা পালিয়ে গিয়েছিল 

মানিকচন্দ্র বাজপেয়ী এবং শ্রীধর পারাডকার তাদের ‘পার্টিশন ডে: দ্য ফিয়ার্স স্ট্রাগল অফ আরএসএস’ বইয়ে লিখেছেন যে কংগ্রেস নেতারা নিজেরাই পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তান থেকে পালিয়ে এসেছিলেন, কিন্তু হিন্দুদের ‘মুসলিম লীগ’ এবং তার সশস্ত্র স্কোয়াড ‘ন্যাশনাল গার্ড’ এবং বর্বর পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ও পুলিশের সামনে হিন্দু এবং শিখদের ভগবান ভরসায় ফেলে পালিয়েছে ৷  এই মুহূর্তে, সংঘ এবং তার স্বেচ্ছাসেবকরা এগিয়ে এসে প্রতিটি রাস্তা থেকে মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ শুরু করে। অনেক জায়গায় ত্রাণ শিবির স্থাপন করা হয়েছিল এবং অনিরাপদ স্থানে বসবাসকারী হিন্দুদের এই শিবিরগুলিতে আনা হয়েছিল এবং রাখা হয়েছিল। তাদের জন্য খাবার ও জলের ব্যবস্থা করা হয়েছিল এবং কয়েক মাস ধরে তাদের যত্ন নেওয়া হয়েছিল।

পাকিস্তানের রাস্তা থেকে হিন্দু ও শিখদের সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল

লাহোরের একজন ইংরেজি অধ্যাপক এএন বালি ১৯৪৯ সালে প্রকাশিত তার ‘নাউ ইট ক্যান বি টোল্ড’ বইয়ে এই ট্র্যাজেডির বিস্তারিত উল্লেখ করেছেন। তিনি লিখেছেন যে সংঘের স্বেচ্ছাসেবকরা প্রদেশের প্রতিটি এলাকার বিপজ্জনক এলাকা থেকে হিন্দু-শিখ নারী ও শিশুদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়ার জন্য কাজ করেছিলেন। হিন্দু ও শিখদের ভারতে নিয়ে যাওয়া ট্রেনে পরিবহনের জন্য লরি এবং বাসের ব্যবস্থা করা হয়েছিল এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল। হিন্দু ও শিখ এলাকায় সতর্কতা বজায় রাখা হয়েছিল এবং আক্রমণের ক্ষেত্রে উদ্ধার ব্যবস্থা শেখানো হয়েছিল। এমনকি পাঞ্জাবের অনেক জেলার কংগ্রেস নেতারা তাদের পরিবার ও আত্মীয়স্বজনদের বাঁচাতে আরএসএসের সাহায্য চেয়েছিলেন।

কাশ্মীর সীমান্তে নজরদারি এবং শরণার্থীদের জন্য ত্রাণ শিবির

সংঘের স্বেচ্ছাসেবকরা পাকিস্তানের কুমতলব সম্পর্কে অবগত ছিলেন। তারা কাশ্মীর সীমান্তে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর কার্যকলাপের উপর নজর রাখছিলেন। তারা এর জন্য কোনও প্রশিক্ষণ পাননি। তারা শুধু  দেশপ্রেমে অনুপ্রাণিত হয়ে এই কাজটি করেছিলেন। যখন পাকিস্তানি সেনারা কাশ্মীরের সীমান্ত অতিক্রম করার চেষ্টা করেছিল, তখন অনেক স্বেচ্ছাসেবকও সৈন্যদের সাথে লড়াই করে প্রাণ দিয়েছিলেন।

এছাড়াও, পাকিস্তান থেকে হিন্দু ও শিখদের দল ক্রমাগত পালিয়ে আসছিল। জম্মুতে তাদের থাকার ব্যবস্থা করার দায়িত্ব নিয়েছিল সংঘের স্বেচ্ছাসেবকরা। তারা শত শত ত্রাণ শিবির স্থাপন করেছিল এবং সম্ভাব্য সকল উপায়ে ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্য করেছিল।

সর্দার প্যাটেল ও কেএম মুন্সি সংঘের কাজের প্রশংসা করেছেন

যদিও আজ কংগ্রেস সংঘের কাজ নিয়ে প্রশ্ন তোলে, তবে তার নেতারা স্বেচ্ছাসেবকদের সাহসিকতার প্রশংসা করেছেন। সুপরিচিত স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং গণপরিষদের সদস্য কেএম মুন্সি পাঞ্জাব এবং সিন্ধুতে আরএসএস স্বেচ্ছাসেবকদের দেখানো সাহসিকতার প্রশংসা করেছেন। তৎকালীন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল, ১১ আগস্ট ১৯৪৮ সালে দ্বিতীয় আরএসএস সরসঙ্ঘচালক এমএস গোলওয়ারকর ‘গুরুজি’-কে লেখা একটি চিঠিতে বলেছিলেন যে সঙ্কটের সময়ে আরএসএস হিন্দু সমাজের সেবা করেছে । সংঘের যুবকরা নারী ও শিশুদের রক্ষা করেছেন এবং তাদের জন্য অনেক কিছু করেছেন।

আজ, যখন পুরো দেশ দেশভাগের ভয়াবহতা স্মরণ দিবস উদযাপন করছে, তখন সংঘের এই নিঃস্বার্থ সেবাকে স্মরণ করারও দিন। যদি সংঘের স্বেচ্ছাসেবকরা তাদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে হিন্দু-শিখদের সাহায্য না করত, তাহলে কে জানে আরও কত মানুষ তাদের জীবন হারাতেন বা কত নারীকে অপমানের জীবনযাপন করতে হত ।।

Previous Post

বাঁধ ভেঙে প্লাবিত ভূতনী, ষড়যন্ত্রের গল্প শুনিয়েছিলেন তৃণমূল বিধায়ক সাবিত্রী মিত্র, ফোনে প্রশ্ন করতেই অশ্রাব্য ভাষায় গালাগালি, অডিও ভাইরাল

Next Post

উয়েফা সুপার কাপের শিরোপা জিতলো পিএসজি

Next Post
উয়েফা সুপার কাপের শিরোপা জিতলো পিএসজি

উয়েফা সুপার কাপের শিরোপা জিতলো পিএসজি

No Result
View All Result

Recent Posts

  • বাগদানের আগে এই ব্রিটিশ লেসবিয়ানের সাথে লাঞ্চ ডেটে গিয়েছিলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন
  • বিধায়ক রাজু পালের হত্যাকাণ্ড : সমাজবাদী পার্টির সাংসদ কুখ্যাত গ্যাংস্টার আতিক আহমেদের সন্ত্রাসের চিত্র আজও টাটকা প্রয়াগরাজের মানুষের মনে
  • ফের বিতর্কে সিভিক ভলান্টিয়ার, প্রেমের প্রস্তাব ফেরানোয় তরুনীকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা, দিদিকে বাঁচাতে গিয়ে আক্রান্ত ভাই
  • “দ্য বেঙ্গল ফাইলস” : ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতির জন্য কি ইতিহাসকেও অস্বীকার করতে চায় তৃণমূল ?
  • মহাকাশচারী শুভাংশু শুক্লা দেশে ফিরতেই রাজকীয় সংবর্ধনা, প্রধানমন্ত্রী মোদীর সাথে দেখা করার সম্ভাবনা রয়েছে
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ

© 2023 Eidin all rights reserved.

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
    • কলকাতা
    • জেলার খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ

© 2023 Eidin all rights reserved.