বিমূর্ত শিকারীর ঘ্রাণ নিয়ে বেঁচে থাকা নারী
আফ্রিকান অরণ্যে নিভৃত উপজাতির
ধর্মীয় সঙ্গীতের মত অন্তর্মুখী।
লাবন্যগুলো লবণাক্ত জলে শ্বেতপদ্ম
অন্তিম সূর্যের লাজবতী আলোয়-
সে নারীর রক্তিম চেতনায়
ভীষণ এক বোধ কাজ করে
প্রেম নয়, জীবন নয়, সন্তান প্রীতি ও নয়
সে বোধ স্বপ্নময় স্পর্শীয় এক বাঘ নোখ হয়ে-
গৌরাঙ্গীয় লাবন্যে আঁচড়রের স্পর্শ নেয় শুভ্র উরুতে।
সমাজ তুমি নির্বাসন দাও আমাকে
অরন্যে অথবা পাহাড়ে,
বিবসনা অঙ্গে স্তুপ হোক ক্রন্ধন অথবা
অপ্সরার দৈহিক বিভঙ্গ…
অরন্যের আদিম প্রবাদ হয়ে সে বিভূতি ধর্মীয় সঙ্গীত হয়ে থাক
নিভৃতে, রাধার শীৎকার ধ্বনি হয়ে।।