এইদিন ওয়েবডেস্ক,ফরিদাবাদ,১১ নভেম্বর : দিল্লির লাল কেল্লা মেট্রো স্টেশনের কাছে গাড়ি বোমা বিস্ফোরণের সাথে ফরিদাবাদের সন্ত্রাসী মডিউলের যোগসূত্র ক্রমশ বাড়ছে। আজ মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর, ২০২৫), ফরিদাবাদের সেক্টর ৫৬-এ ক্রাইম ব্রাঞ্চ আরেকটি বড় অভিযান চালিয়ে ৫০ থেকে ৬০ কেজি বিস্ফোরক উদ্ধার করে এবং হামলার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে দুই সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করে। এদিকে একের পর এক ডাক্তার সন্ত্রাসী গোষ্ঠীতে জড়িত এবং নাশকতার ষড়যন্ত্রের উন্মোচনের পর থেকে তদন্তকারী দলের র্যাডারে চলে এসেছে দিল্লিতে সন্ত্রাসী হামলার পর ফরিদাবাদের আল-ফালাহ বিশ্ববিদ্যালয়(Al-Falah University) । বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) দ্বারা স্বীকৃত এই বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি কার্যত সন্ত্রাসের এপিসেন্টার হয়ে উঠেছে৷ ধৃত সন্ত্রাসী ডাক্তার আদিল এবং মুজাম্মিল এই বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক ছিল এবং ডঃ শহীদও এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে যুক্ত ছিল ।
এদিকে,কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় (MHA) দিল্লির বিস্ফোরণটিকে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড হিসেবে ঘোষণা করেছে এবং জাতীয় তদন্ত সংস্থা (NIA) এর কাছে তদন্ত হস্তান্তর করেছে। সোমবার সন্ধ্যায় (১০ নভেম্বর, ২০২৫) ঘটে যাওয়া এই বিস্ফোরণে বহু হতাহত হয় ।
একদিন আগে হামলার মূল পরিকল্পনাকারী ডঃ মুজাম্মিলকে গ্রেপ্তারের পর এবং তার কাছ থেকে প্রচুর পরিমাণে বিস্ফোরক উদ্ধারের পর ফের নতুন বিস্ফোরক মজুদ করা হয়েছে। লাল কেল্লা বিস্ফোরণ মামলায় দিল্লি পুলিশ বেআইনি কার্যকলাপ (প্রতিরোধ) আইন (UAPA) এর অধীনে একটি মামলা দায়ের করেছে। প্রাথমিকভাবে পুলিশের অনুমান, গ্রেপ্তারের ভয়েই আত্মঘাতী হামলাটি চালানো হয়েছে ।।
Author : Eidin.

