• Blog
  • Home
  • Privacy Policy
Eidin-Bengali News Portal
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
    • কলকাতা
    • জেলার খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
    • কলকাতা
    • জেলার খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ
No Result
View All Result
Eidin-Bengali News Portal
No Result
View All Result

নিজের মেয়েদের সাথেই এই ঘৃণ্য কাজ করতেন মুঘল সম্রাট শাহজাহান, গোড়া সুন্নী মুসলমান এই শাসকের অবর্ণনীয় নিপিড়নের শিকার হয়েছিল হিন্দুরা 

Eidin by Eidin
August 25, 2025
in রকমারি খবর
নিজের মেয়েদের সাথেই এই ঘৃণ্য কাজ করতেন মুঘল সম্রাট শাহজাহান, গোড়া সুন্নী মুসলমান এই শাসকের অবর্ণনীয় নিপিড়নের শিকার হয়েছিল হিন্দুরা 
6
SHARES
81
VIEWS
Share on FacebookShare on TwitterShare on Whatsapp

বামপন্থী ইতিহাসকারদের কলমে মুঘল সম্রাট আকবরকে চিত্রিত করা হয়েছে “দ্য গ্রেট” হিসাবে । তাদের কথায় শাজাহান ছিল “শিল্পপ্রেমী” একজন শাসক । শাহজাহানের শাসনকালে নাকি ভারত শিল্প, কারুশিল্প এবং স্থাপত্যের সবচেয়ে ধনী কেন্দ্র ছিল বলে তারা দাবি করে । এমনকি তারা এটাও দাবি করে যে সেই সময়ে, মুঘল সাম্রাজ্যের জিডিপি ছিল বিশ্বের সর্বোচ্চ। কিন্তু  অরাজনৈতিক ইতিহাসকাররা মুঘল শাসকদের প্রকৃত স্বরূপ উন্মোচন করেছেন৷ ভারতের হিন্দুদের ওপর মুঘল শাসকরা কি অবর্ণনীয় লিপিড়ন চালিয়ে এসেছে তার চিত্র উঠে এসেছে ওই সমস্ত ইতিহাসকারদের লেখনীতে । এম.এম পিকথালের লেখা “The Meaning of the Glorious Koran”, ডঃ. দীনেশচন্দ্র সিংহের লেখা “পূর্ব বঙ্গের কবিয়াল ও কবি সঙ্গীত”,ডঃ রমেশ চন্দ্র মজুমদারের বাংলাদেশের ইতিহাস,প্রগতি প্রকাশন মস্কোর প্রকাশিত “ভারতবর্ষের ইতিহাস”, সুহাস মুজমদারের “জেহাদ”, দেবজ্যোতি রায়ের “কেন উদ্বাস্তু হতে হল”, ডক্টর রাধেশ্যাম ব্রহ্মচারীর “ইসলামী ধর্মতত্ত্ব” ও “এবার ঘরে ফেরার পালা”, স্যার উইলিয়াম মুইর-এর “Life of Mohammet, জে.এন. সরকারের “History of Aurangzeb (Vol- III)”, মুহাম্মদ নূরুল আমীনের “বাংলা কোরান”, মৌলানা এম আফ্লাতুন কায়সারের অনুবাদ “মিসকাসত শরীফ (৭ম খণ্ড)” সহ একাধিক লেখকের লেখায় তার সত্যতার প্রমান পাওয়া যায় । 

শাহাবুদ্দিন মুহাম্মদ শাহ জাহান, যিনি শাহ জাহান নামেও পরিচিত, জন্মগ্রহণ করেছিলেন ৫ জানুয়ারী, ১৫৯২ সালে। তার যৌন জীবন ও হিন্দুদের উপর অত্যাচারের কাহিনী লিপিবদ্ধ আছে ওই সমস্ত ইতিহাসকারদের লেখা পুস্তকগুলিতে । 

সম্রাট শাহজাহান প্রায় অন্যান্য ধর্মে সাধু-সন্তদের ধর্মকথা শোনার নাম করে আগ্রায়  ডেকে আনতেন। কিন্তু শাহজাহানের ফাদে পা দেবার সঙ্গে সঙ্গে তিনি তাদের মুসলমান হবার হুকুম দিতেন। যারা ঐ হুকুম মেনে নিয়ে মুসলমান হতেন তারা বেচে যেতেন। বাকীদের পরদিন সকালেই নানা রকম পৈশাচিক অত্যাচার করে হত্যা করা হত। সব থেকে বেশী অবাধ্যদের হাতির পায়ের তলায় পিষে মারা হত। [Trans-Arc. Soc. Agra. 1978. Jan-June, VIII-IX]

Keene লিখেছেন, একবার শাহজাহান ফতেপুর সিক্রী অবরোধ করে নির্মম অত্যাচারে মধ্য দিয়ে হিন্দু প্রজাদের সর্বস্ব লুট করেন এবং অভিজাত রমনীদের বলাতকার ও স্তন কেটে ফেলেন। হামদ লাহোরী তার বাদশাহ নামায় লিখেছেন, “একদা বাদশাহের গোচরে আনা হল যে, তার পিতার(জাহিঙ্গীর) আমলে বিধর্মী কাফেরদের শক্ত ঘাটি বারাণসীতে অনেক পুতুল পুজার মন্দির তৈরী শুরু হয়েছিল, যা শেষ পর্যন্ত অসমাপ্তই থেকে যায়। কিন্তু বর্তমানে কাফেরদের দল সেই সব মন্দির তৈরীর কাজ সম্পূর্ণ করায় উদ্যোগ নিয়েছে। শুনে ধর্মের রক্ষক মহানুভব সম্রাট আদেশ জারি করলেন যে, বারাণসীসহ তার রাজ্যের যেখানে যেখানে আধা আধি মন্দির খাড়া হয়েছে তা সব ভেঙে ফেলতে হবে। অধুনা খবর এসেছে যে, তার আদেশ বলে এলাহবাদ প্রদেশের বারাণসী জেলায় ৭৬ টি মন্দির ভেঙে ফেলা হয়েছে।

শ্রীকানোয়ার লাল এর মতে শাহজাহান ছিলেন একজন গোড়া সুন্নী মুসলমান। তার পত্নী মমতাদের পরামর্শে তিনি নতুন করে হিন্দু মন্দির ভাঙার কাজ শুরু করেন। মুসলমান হিসাবে শাহজাহান কতখানি উগ্র ও গোড়া ছিলেন তা আর একটি ঘটনার মাধ্য দিয়ে ভালভাবে বোঝা যাবে। ১৬৩২ খ্ৃষ্টাব্দে কাস্মীর থেকে ফেরার পথে সম্রাটের নজরে আনা হল যে, রাজৌরী, ভিম্বর ও গুজরাটের কোন কোন স্থানে হিন্দুরা ‘নও মুসলমান মহিলাদের'(বাধ্য হয়ে ধর্মান্তরিত হওয়া) পত্নীরূপে গ্রহন করেছে এবং বিবাহ করার পর সেই সব মুসলমান মহিলাদের আবার হিন্দু করছে। শুনে সম্রাটের ভীষণ ক্রোধ হল। সম্রাটের আদেশে সেই সকল হিন্দুদের ধরে আনা হল এবং বিরাট অঙ্কের টাকা জরিমানা ধার্য করা হল। প্রথমে এত বেশী জরিমানা করা হল যে, যাতে কেউ দিতে না পারে। তখন তাদের বলা হল যে, একমাত্র ইসলাম গ্রহন করলেই তাদের মুক্তি দেওয়া হবে। অন্যথায় মৃত্যু দন্ডে দন্ডিত করা হবে। প্রায় সকলেই ধর্ম গ্রহনে অস্বীক্ৃতি জানালে তাদের হত্যা করা হল এবং ৪৫০০ মহিলাকে পুনরায় মুসলমান করা হল। [R.C.Majumder. BVB, Vol. VII. P-312]

ঐতিহাসিক ভিনসেন্ট স্মিথের মথে আকবরের হারেমে ৫০০০ রমনী ছিল। পিতার মৃত্যুর পর বাদশা হয়ে জাহাঙ্গীর ঐ হারেমের মালিক হন এবং রমনী সংখ্যা ১০০০ বাড়িয়ে ৬০০০ করেন। সাধারনত হিন্দু পরিবারের মেয়েদের ধরে এনে এই অভিশপ্ত হারেমে রাখা হত।

কারন ইসলামের নিয়ম হল–

১। হানা দিয়ে সকল পুরুষকে হত্যা করতে হবে।

২। নারী ও শিশুদের ভাগ বাটোয়ারা করে নিতে হবে, পছন্দ মত ভোগ করতে হবে, বিক্রি করতে হবে।

৩। অমুসলমানের সমস্ত সম্পত্তি (গনিমতের মাল) ভোগ দখল করতে হবে। 

নতুন নতুন রমনীর দ্বারা হারেমের নবীকরন করা হত এবং পুরনো ও বয়স্কদের তাড়িয়ে দেওয়া হত। নূরজাহানের পিতা ইদমত-উদ-দৌলার মতে এইসব হতভাগিনী হারেম্বাসিনীদের কন্যা সন্তান জন্মালে তাদের হারেমেই রাখা হত এবং বড় হলে বাদশাহদের ভোগে লাগত। আর পুত্র সন্তান হলে সারা জীবনের জন্য কারাগারে নিক্ষেপ করা হত, খোজা করা হত বা হত্যা করা হত। [ P.N Oak, Tajmahal-The true story, p-207]

ইউরোপীয় পর্যটক বার্ণিয়ের তার ভ্রমন কাহিনী ‘Travels in the Moghal Empire’ -এ লিখেছেন, “প্রাসাদের মধ্যে ঘন ঘন মিনা বাজার বসিয়ে সেখানে জোর করে ধরে আনা শত শত হিন্দু রমনীদের বেচা-কেনা , সম্রাটের জন্য ধরে আনা শত শত হিন্দু রমনীকে উপহার হিসেবে গ্রহন করা, সরকারী খরচে বেশ কয়েক শ ন্ৃত্য পটিয়সী বেশ্যার বরণপোশণ, হারেম সুরক্ষার জন্য কয়েক শ, খোজা প্রহরী ইত্যাদির মধ্য দিয়ে কামুক শাহজাহান তার কামনা ও লালসা চরিতার্থ করতেন।

পর্যটক পিটার মুন্ডি লিখেছেন, শাহজাহানের ছোট মেয়ে চিমনি বেগমের সাথে শাহজাহানের অবৈধ সম্পর্ক ছিল। বড় মেয়ে জাহানারার সঙ্গেও শাহজাহানের অবৈধ সম্পর্ক ছিল। এ ব্যাপারে অধিকাংশ ঐতিহাসিকই একমত। শাহজাহান তার সম্পর্কের কথা প্রকাশ্যেই বলতেন এবং যুক্তি দেখাতেন যে, গাছে ফল ধরলে বাগানের মালিরই অধিকার সবার আগে স্বাদ গ্রহন করার।

১৫৭৬ সালে রানা প্রাতাপের সঙ্গে হলদীঘাটের যুদ্ধের সময় বদায়ুনী নামে এক সেনাপতি আসাফ খার কাছে অভিযোগ করল যে, শত্রু ও মিত্র পক্ষের রাজপুতদের ঠিকমত চেনা যাচ্ছে না তাই তীর চালাতে অসুবিধা হচ্ছে। তখন আসফ খা তাকে বললেন, অত বাছ বিচার দরকার নেই। তীর চলালাতে থাক। কোন পক্ষের রাজপুত মারা গেল তা দেখার দরকার নেই। যে পক্ষের ই রাজপুত মরুক না কেন তাতেই ইসলামের লাভ। [R.C.Majumdar, B.V.B, p-132]

মুঘল আমলে প্রায়ই ভয়াবহ আকাল হতো। ১৫৭৩-১৫৯৫ সালের মধ্যে পাচবার আকাল হয়। ১৫৯৫ সালের আকাল পাচ বছর ধরে চলতে থাকে। ১৬১৪ -১৬৬০ সালের মধ্যে মোট ১৩-বার আকাল হয়। শাহজাহানের আমলে ১৬৩০-৩১ সালে যে আকাল হয় তা সর্বাপেক্ষা বয়াবহ। সমস্ত দাক্ষিণাত্য ও গুজরাট অঞ্চলে আকাল ছড়িয়ে পড়ে। এই আকাল সম্বন্ধে হামিদ লাহোরী তার বাদশাহনামায় লিখেছেন, দাক্ষিণাত্যা ও গুজরাট এই দুই প্রদেশের মানুষের অবস্থা খুবই শোচনীয় অবস্থায় পৌছেছিল। লোকেরা এক  খানা রুটির জন্য সারা জীবন দাসত্ব করতে রাজী ছিল, কিন্তু ক্রেতা ছিল না। এক টুকরো রুটির বললে একদল মানুষ কেনা যেত; কিন্তু সেই সুযোগ নেবার লোক ছিল না। অনেকদিন ধরে কুকুরের মাংস বিক্রি হল। হাড়ের গুড়া ময়দার সাথে মিশিয়ে বিক্রি করা হল।

ক্রমে দুর্দশা এমন পর্যায়ে পৌচলো যে, মানুষ মানুষের মাংস খেতে শুরু করল। পিতা মাতার কাছে সন্তানের স্নেহ ভালবাসা থেকে তার শরীরের মাংসই বেশী প্রিয় হয়ে উঠল। এমন দূর্ভিক্ষ হওয়ার কারন কি ? কারণ, এর আগেই লক্ষ লক্ষ হিন্দু কৃষকদের মুসলমান না হওয়ার  অপরাধে হত্যা করা হয়েছে, ফলে চাষ আবাদ করবে কে? মুসমানদের এই দুর্ভিক্ষ স্পর্শ করেনি। কারন হিন্দু বাড়ী লুটপাট। এই আকালে অনাহারে এত লোক মারা যায় যে, মৃত দেহের স্তুপে রাস্তা ঘাটে চলাচল অসম্ভব হয়ে উঠেছিল। এইভাবে এক অতি উর্বর শস্য শ্যামল দেশ শ্মশানে পরিণত হয়েছিল।

ইংরেজ পর্যটক পিটার মান্ডি নিজের চোখে এই বীভস্য দৃশ্য দেখেছিলেন। তার রচনায়ও অনুরূপ বিবরণ পাওয়া যায়। হতভাগ্যরা এমনভাবে ছড়িয়ে পড়েছিল যে পিটার মান্ডি একটি তাবু খাটাবার মত স্থানও পান নাই। একাধিক ইউরোপীয় পর্যটক ও ঐতিহাসিক শাহজাহানকে অত্যাচারী নিষ্টুর, বিলাসপ্রিয় ও ব্যভিচারী বলে চিহ্নিত করেছেন। টমাস রো, চেরী বার্নিয়ে, ডিলিয়ে, প্রভৃতি ইউরোপীয় পর্যটক ও যাজকদের বর্ণনার উপর ভিত্তি করে ডঃ স্মিতও অনুরূপ মন্তব্য করেছেন। শাহজাহান খ্রিস্টান হিন্দু, ও পর্তুগিজদের উপর নির্যাতন করতেন এবং হিন্দু মন্দির ধ্বংস ও নতুন মন্দির নির্মানে বাধা দিতেন। তিনি হিন্দুদের উপর তীর্থকর পুনরায় প্রবর্তন করেছিলেন।। 

Previous Post

কানপুরে কংগ্রেস নেতা রাজেশ সিংয়ের হোটেলে মধুচক্রের আসর থেকে ১০ তরুনীসহ বেশ কয়েকজন গ্রেপ্তার 

Next Post

শুভেন্দুর বিধানসভা এলাকার সমবায়ে খাতাই খুলতে পারল না তৃণমূল, স্থানীয় বিজেপি নেতার কথায় : “এই ভোট ছিল বিজেপি বনাম নন্দীগ্রাম থানার আইসির মধ্যে” 

Next Post
শুভেন্দুর বিধানসভা এলাকার সমবায়ে খাতাই খুলতে পারল না তৃণমূল, স্থানীয় বিজেপি নেতার কথায় : “এই ভোট ছিল বিজেপি বনাম নন্দীগ্রাম থানার আইসির মধ্যে” 

শুভেন্দুর বিধানসভা এলাকার সমবায়ে খাতাই খুলতে পারল না তৃণমূল, স্থানীয় বিজেপি নেতার কথায় : "এই ভোট ছিল বিজেপি বনাম নন্দীগ্রাম থানার আইসির মধ্যে" 

No Result
View All Result

Recent Posts

  • ফ্রান্সের নিওর্টে ২০ বছরের আফগান শরণার্থীর ধর্ষণে মৃত্যু ৮০ বছরের বৃদ্ধার  
  • স্কুলে শিক্ষকতার চাকরি হারিয়ে এখন ঝালমুড়ি বিক্রেতা, রাজ্যের প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতির জেরে করুন পরিনতির মুখে মালদার দম্পতি ; দুষছেন মমতা ব্যানার্জিকে 
  • “বিন্দি” না লাগানোর জন্য প্রশ্ন করায় বলেছিলেন “মাই চয়েস”, এখন আবুধাবির মসজিদে ‘আবায়া’ পরে পর্যটনের প্রচার করে ট্রোল হচ্ছেন অভিনেত্রী দীপিকা পাড়ুকোন ; সঙ্গে স্বামী রনবীর সিং ইসলামি কায়দায়
  • হিন্দু হওয়ার অপরাধে স্ত্রীকে চাকরিচ্যুত করেছে ইসলামী ব্যাঙ্ক, উদ্বেগে হৃদরোগে মৃত্যু স্বামীর
  • উত্তরবঙ্গ থেকে ভেসে যাওয়া কাঠের গুঁড়ি ‘চন্দন কাঠ’ বলে ২০ থেকে ৩৫ হাজার টাকায় বিকোচ্ছে বাংলাদেশে
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ

© 2023 Eidin all rights reserved.

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
    • কলকাতা
    • জেলার খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ

© 2023 Eidin all rights reserved.