• Blog
  • Home
  • Privacy Policy
Eidin-Bengali News Portal
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
    • কলকাতা
    • জেলার খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
    • কলকাতা
    • জেলার খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ
No Result
View All Result
Eidin-Bengali News Portal
No Result
View All Result

গান্ধীবাদী মোরারজি দেশাইয়ের অদূরদর্শীতার কারণেই পাকিস্তান আজ পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্র, তার নীতির কারনেই আজ সম্পূর্ণ সফল হল না “অপারেশন সিঁদূর”

Eidin by Eidin
May 11, 2025
in রকমারি খবর
গান্ধীবাদী মোরারজি দেশাইয়ের অদূরদর্শীতার কারণেই পাকিস্তান আজ পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্র, তার নীতির কারনেই আজ সম্পূর্ণ সফল হল না “অপারেশন সিঁদূর”
6
SHARES
83
VIEWS
Share on FacebookShare on TwitterShare on Whatsapp

কাশ্মীরের পহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় হিন্দু পর্যটকদের নরসংহারের পর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে  ভারত সরকারের “অপারেশন সিঁদূর” সফল না ব্যর্থ, তার চুলচেড়া বিশ্লেষণ চলছে সোশ্যাল মিডিয়ায় ৷ কারন শনিবার(১০ মে ২০২৫) বিকেল ৫ থেকে যুদ্ধ বিরতি ঘোষণা করেছে কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদী সরকার । কিন্তু যুদ্ধে ভালো অবস্থানে থেকে কেন প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধবিরতি সমঝোতায় গেলেন ?  কেনই বা ইসলামি সন্ত্রাসবাদের জনক পাকিস্তানকে এই পরিস্থিতিতে ফের বিপুল অঙ্কের ঋণ মঞ্জুর করল ? এর পিছনে একটাই কারণ, পাকিস্তানের হাতে রয়েছে পারমাণবিক অস্ত্র ! 

ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে উত্তপ্ত পরিস্থিতি ও পুরোদস্তুর যুদ্ধপরিস্থিতির আশঙ্কায় আমেরিকা যে হস্তক্ষেপ করেছিল তা এখন অনেকটাই স্পষ্ট । মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও তাঁর সমাজমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে এ ব্যাপারে পরিষ্কার ভাবে দাবি করেছেন। তিনি বলেছেন, আমেরিকাই মধ্যস্ততা করে দু’দেশকে যুদ্ধবিরতির জন্য রাজি করিয়েছে। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম সিএনএন এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, মার্কিন গোয়েন্দা সূত্র থেকে পাওয়া এক ‘উদ্বেগজনক ও গোপন তথ্য’-র ভিত্তিতে মার্কিন প্রশাসনের শীর্ষ কর্তারা শুক্রবার আলোচনায় বসেন। তারপরই মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স শুক্রবার দুপুরে সরাসরি ফোন করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে।

কিন্তু কি সেই এক ‘উদ্বেগজনক ও গোপন তথ্য’ ?  সেটা বুঝতে অভিজ্ঞ মস্তিষ্কের প্রয়োজন হয় না । আসলে, ভারতের উপর পারমানবিক অস্ত্র প্রয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছিল পাকিস্তান । জবাবে পাকিস্তানের উপরেও ভারত পারমানবিক অস্ত্র প্রয়োগ করতে বাধ্য হত । তাই বিপুল প্রাণ ও সম্পদহানি রুখতে আমেরিকা দু’দেশের মধ্যে যুদ্ধবিরতি সমঝোতা করতে উদ্যোগী হয় । প্রাসঙ্গিক কারনে পাকিস্তানের পারমাণবিক শক্তিধর হয়ে ওঠায় ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মোরারজি দেশাইয়ের ভূমিকা ফের কাঠগড়ায় তোলা হচ্ছে । পাকিস্তানের পরমানু প্রকল্প শুরুতেই ধ্বংস করে দিতে পারত ইসরায়েল । কিন্তু  মোরারজি দেশাই সহযোগিতা করেননি । শুধু তাইই নয়, “র”-এর বহু দক্ষ আধিকারিক মোরারজি দেশাইয়ের গান্ধীবাদী নীতি ও অপদার্থতার কারনে পাকিস্তানে প্রাণ হারিয়েছিলেন । আসুন জেনে নেওয়া যাক সেই ইতিহাস । 

পাকিস্তানের পারমাণবিক কর্মসূচি শুরু হয় ১৯৭২ সালে ৷ পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী জুলফিকার আলী ভুট্টো পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। তিনি পাকিস্তান পরমাণু শক্তি কমিশন (PAEC)-এর চেয়ারম্যান মুনির আহমেদ খানের উপর এই প্রোগ্রামের দায়িত্ব অর্পণ করেন। মোরারজি দেশাই (১৯৭৭) ভারতের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর, ভারতীয় কৌশলগত মহল পাকিস্তানের পারমাণবিক কার্যকলাপ নিয়ে চিন্তিত ছিল।  ১৯৭৮ সালের ডিসেম্বরে, জয়েন্ট ইন্টেলিজেন্স কমিটি (JIC) নিশ্চিত করে যে পাকিস্তান পারমাণবিক বোমার কাছাকাছি রয়েছে। ইহুদি রাষ্ট্র ইসরায়েল ও দেশাইয়ের পূর্ববর্তী ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সৃষ্টি রিসার্চ এন্ড অ্যানালিসিস উইং ( RAW) পাকিস্তানের পারমাণবিক কর্মসূচি ব্যর্থ করার কাছাকাছি ছিল । কিন্তু মোরারজি দেশাইয়ের গান্ধীবাদী নীতি ও অদূরদর্শীতার কারনে তা সফল হয়নি । 

আপনি  কি কল্পনা করতে পারেন যে একজন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী সাউথ ব্লকে বসে পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতিকে ফোন করে পাকিস্তানে ভারতের গোয়েন্দা নেটওয়ার্কের তথ্য তার সাথে শেয়ার করছেন? এটা ১৯৭৮ সালে ঘটেছিল এবং সেই ঘটনার প্রধান চরিত্র ছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মোরারজি দেশাই। মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা (সিআইএ) অথবা পাকিস্তানের আন্তঃবাহিনী গোয়েন্দা সংস্থা (আইএসআই) এর আদলে তার পূর্বসূরী ইন্দিরা গান্ধী দক্ষতার সাথে গবেষণা ও বিশ্লেষণ শাখা (র) তৈরি করেছিলেন, যা বিদেশী দেশগুলির উপর নজর রাখা, পাল্টা নিরাপত্তা অভিযান পরিচালনা করা এবং ভারতীয় স্বার্থ সুরক্ষিত করার জন্য তৈরি করা হয়েছিল। 

জরুরি অবস্থার সময় তিনি বিরোধীদের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা ব্যুরোর সাথে “র”-কে ব্যবহার করেছিলেন এই ভুল ধারণার ভিত্তিতে, দেশাই “র”-এর বাজেট ৩০ শতাংশ কমিয়ে আনেন এবং “র” প্রধান, মহান আরএন কাও, যিনি “র”-কে গড়ে তুলতে সাহায্য করেছিলেন এবং এমনকি তার চমৎকার তদন্ত দক্ষতার জন্য বিশ্ব নেতাদের কাছ থেকে প্রশংসা অর্জন করেছিলেন, তাকে ছুটিতে যেতে বাধ্য করেন। এরপর, তিনি কার্যত কাও-এর উত্তরসূরী কে শঙ্করন নায়ারকে বহিষ্কার করেন, যার স্থলাভিষিক্ত হন এনএফ সুন্টুক।

কিন্তু এর পরে দেশাই যা করলেন তা সত্যিই অবাক করার মতো ছিল। টেলিফোনে কথোপকথনে তিনি প্রতিবেশী পাকিস্তানের তৎকালীন সামরিক আইন প্রশাসক জিয়া-উল-হকের কাছে পাকিস্তানে “র” নেটওয়ার্কের বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করেন এবং তাকে বলেন যে ভারত সরকার পাকিস্তানের কাহুতায় তাদের গোপন পারমাণবিক বোমা তৈরির কারখানা সম্পর্কে জেনে ফেলেছেন । দেশাই কেন এটি করেছিলেন তা নিয়ে বিশেষজ্ঞদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে। “র” বিশেষজ্ঞ বি রমন মৃত্যুর আগে পর্যন্ত বিশ্বাস করতেন যে দেশাই অসাবধানতাবশত জিয়ার কূটনৈতিক কৌশলের কাছে নতি স্বীকার করেছিলেন যে পাকিস্তানি নেতা প্রয়োজন মনে করেছেন, কেবল পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী জুলফিকার আলী ভুট্টো এখনও কারাগারে থাকার কারণে এবং জিয়া বিশ্ব সমর্থন চেয়েছিলেন এবং তিনি প্রায়শই দেশাইকে ফোন করতেন এবং তার স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য দেশাইয়ের বিখ্যাত প্রস্রাব থেরাপি সম্পর্কে তার কাছ থেকে নির্দেশনা নিতেন বলে মনে হয়, বরং প্রকৃতপক্ষে দেশাইয়ের কাছ থেকে ভারতের কৌশল সম্পর্কে তথ্য জোগাড় করতেন তিনি । জিয়া তার কৌশলের অংশ হিসেবে দেশাইয়ের কাছে ভালোভাবে হাস্যরস বজায় রাখতেন । জিয়া তার কূটনৈতিক কৌশলের অংশ হিসেবে অন্য যে ব্যক্তিকে বশে রেখেছিলেন, তিনি হলেন অভিনেতা শত্রুঘ্ন সিনহা। জিয়ার মেয়ে এখনও তার সাথে যোগাযোগ রাখে।

অন্য মত হলো, একজন দৃঢ় গান্ধীবাদী হিসেবে দেশাই বিশ্বাস করতেন যে গান্ধীবাদী দর্শনের সাথে সঙ্গতিপূর্ণভাবে প্রতিবেশীদের সাথে সত্যবাদিতা অপরিহার্য । যাই হোক, ফলাফল ছিল ভয়াবহ, কারণ দেশাইয়ের “র” সম্পর্কে গোপন তথ্য ফাঁসের পরপরই মতো জিয়া শেয়ালের পাকিস্তানে পুরো RAW নেটওয়ার্ককে উপড়ে ফেলেন, বেশ কয়েকজন RAW সদস্যকে নির্মমভাবে হত্যা করেন এবং কাহুতার সাথে যুক্ত সম্পদ ধ্বংস করে । এই ঘটনাটি ঘটেছিল ঠিক যখন একজন RAW এজেন্টকে পাকিস্তানের কাহুতার পারমাণবিক পরিকল্পনার নীলনকশা দিতে রাজি হয়েছিল । 

আশ্চর্যজনকভাবে, এই বিরাট ভারতীয় ভুলের পেছনে ভারতীয় জনসংঘের জাতীয়তাবাদী সদস্যরাও ছিল অজান্তেই অংশীদার৷ কারণ অটল বিহারী বাজপেয়ী তখন জনতা পার্টির সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন এবং লালকৃষ্ণ আদভানি তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ছিলেন। তারা দেশাইকে ‘র’-এর বিরুদ্ধে আক্রমণ করা থেকে বিরত রাখতে পারতেন । এই পর্বের সবচেয়ে খারাপ দিক হল, জিয়ার মতো একজন ব্যক্তির প্রতি উদারতা দেখিয়েছিলেন দেশাই, যিনি একজন গোঁড়া দেওবন্দী মুসলিম, যিনি পরবর্তীকালে তালেবানের মতো দেওবন্দী সন্ত্রাসী সংগঠনের ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন, আফগানিস্তানে রাশিয়ার আক্রমণকে একটি প্ল্যাটফর্ম হিসাবে ব্যবহার করেছিলেন এবং যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের বিজয়ের প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য ভারতের উপর প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য “অপারেশন টোপাজ” শুরু করেছিলেন। আইএসআই এবং ওহাবি গোষ্ঠীগুলিকে জম্মু ও কাশ্মীরকে অস্থিতিশীল করার জন্য এবং পরে ভারতের ভেতর থেকে রক্তক্ষরণ করার জন্য কম তীব্রতার সন্ত্রাসী হামলা পরিচালনা করার মাধ্যমে ষড়যন্ত্র করেছিলেন ।

এই দুঃখজনক ভারতীয় গল্পটি শুরু হয়েছিল ১৯৭৭ সালের নির্বাচনে জনতা পার্টির কাছে ইন্দিরা গান্ধী হেরে যাওয়ার ঠিক আগে, যখন একজন RAW এজেন্টকে কাহুতার সেই জায়গা কিনা তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল যেখানে পাকিস্তানের পারমাণবিক বোমা তৈরি করা হচ্ছে, যেমনটি রিপোর্টে বলা হয়েছে। দক্ষ এজেন্ট কাহুতার পারমাণবিক গবেষণা কেন্দ্রের পাশে একটি চুল কাটার সেলুনের নাতিপের সঙ্গে সখ্যতা গড়ে তোলেন । তিনি কাহুতার বিজ্ঞানীরা যে জায়গাটি প্রায়শই ব্যবহার করতেন, সেখান থেকে কিছু চুলের নমুনা সংগ্রহ করেন। নমুনাগুলির বৈজ্ঞানিক পরীক্ষায় উচ্চ বিকিরণ এবং বোমা-গ্রেড ইউরেনিয়ামের উপস্থিতি প্রকাশ পায়, যা RAW-এর সবচেয়ে খারাপ আশঙ্কাকে নিশ্চিত করে। পরবর্তীতে, এজেন্ট কাহুটা প্ল্যান্টের একজনকে খুঁজে পায় যে ঘুষের বিনিময়ে পাকিস্তানি পারমাণবিক প্রকল্পের নীলনকশা হস্তান্তর করতে ইচ্ছুক ছিল।

ইন্দিরা গান্ধীর সময় থেকে RAW-এর নিয়ম বইটি চালু করা হয়েছিল, যেখানে বলা হয়েছিল যে, RAW কর্তৃক বিদেশী মুদ্রায় প্রদত্ত যেকোনো গোপন অর্থের জন্য প্রধানমন্ত্রীর সম্মতি থাকতে হবে কারণ এতে বৈদেশিক মুদ্রার নিয়মকানুন জড়িত। সেই অনুযায়ী, যখন সুনতুক(Suntook) দেশাইয়ের কাছে অনুমতির জন্য যান, তিনি এই যুক্তিতে তা প্রত্যাখ্যান করেন যে প্রতিবেশী রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করা ভুল । জানা গেছে, গুজরাটি ভাষী পারসি সুনতুক দেশাইকে জাতীয় নিরাপত্তার দিক থেকে অভিযানের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু দেশাই নিজের সিদ্ধান্তে অটল ছিলেন।

প্রায় একই সময়ে এবং একই যুক্তিতে, দেশাই ইসরায়েলের কাহুতা স্থাপনা বিমান হামলায় ধ্বংস করার পরিকল্পনাও ব্যর্থ করে দেন। মুম্বাইয়ে একচোখা ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোশে দায়ানের সাথে এক গোপন বৈঠকে তিনি ভারতে আক্রমণকারী বিমানে জ্বালানি সরবরাহের সুবিধা প্রদান করতে অস্বীকৃতি জানান, যা ছিল একমাত্র দায়ানের দাবি। দুটি ঘটনাই গোয়েন্দা রেকর্ডে উল্লেখ আছে ।

রাজনীতিতে গান্ধীবাদের একজন প্রতীক, জনজীবনে স্বচ্ছতার উপর জোর দেওয়ার জন্য এবং অর্থনীতি পরিচালনার এবং মুদ্রাস্ফীতি কমানোর জন্য তার উদ্ভাবনী পদ্ধতির জন্য মোরারজি দেশাইকে ভারতের অন্যতম গ্রহণযোগ্য প্রধানমন্ত্রী হিসেবে স্মরণ করা হয় । দেশাইয়ের সুশাসনের চিন্তাভাবনা স্পষ্টতই গান্ধীর আদর্শের মধ্যে নিহিত ছিল, যেমন গ্রাম স্বয়ংসম্পূর্ণতা এবং উন্নয়ন, ট্রাস্টিশিপ, পরিচ্ছন্নতা এবং জাতীয় সম্পদের ন্যূনতম শোষণ।

কিন্তু জাতীয় নিরাপত্তার ক্ষেত্রে মোরারজি দেশাইয়ের গুরুতর ত্রুটির মূলে ছিল গান্ধীবাদী বিশ্বাস, যা সম্পূর্ণ অহিংসার নামে শত্রুর বিরুদ্ধেও সত্যবাদিতা শেখায়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এক মর্মান্তিক ঘটনায় গান্ধী বলেছিলেন যে গ্রেট ব্রিটেনের উচিত হিটলারের হাতে অস্ত্র তুলে দেওয়া এবং তার পরিবর্তে তার নৈতিক শক্তির উপর নির্ভর করা, যা উইনস্টন চার্চিলকে অত্যন্ত বিরক্ত করেছিল। এই গান্ধীবাদী আদর্শের কারণেই কি ভারত পাকিস্তানের কর্মকাণ্ডকে পরাজিত করতে অক্ষম? স্পষ্টতই, জাতীয় নিরাপত্তার ক্ষেত্রে গান্ধীবাদী আদর্শের প্রভাবের একটি সৎ মূল্যায়ন অপ্রীতিকর হবে না, এমনকি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বিশ্বের প্রত্যন্ত কোণে গান্ধীকে আন্তর্জাতিক আইকন হিসেবে বিক্রি করলেও । মোরারজি দেশাইয়ের সেই গান্ধীবাদী নীতিই আজকের “অপারেশন সিঁদূর” কে সম্পূর্ণ সফল হতে দেয়নি ।।

Previous Post

‘আমি আর কখনও পাকিস্তানে আসব না’ : বললেন বাংলাদেশের লেগ-স্পিনার রিশাদ হোসেন

Next Post

পাকিস্তানের সমর্থন ও ভারতের বিরোধিতা করে পোস্ট, মুর্শিদাবাদের আবু বক্করকে পিটিয়ে পুলিশের হাতে তুলে দিল বারাসতবাসী

Next Post
পাকিস্তানের সমর্থন ও ভারতের বিরোধিতা করে পোস্ট, মুর্শিদাবাদের আবু বক্করকে পিটিয়ে পুলিশের হাতে তুলে দিল বারাসতবাসী

পাকিস্তানের সমর্থন ও ভারতের বিরোধিতা করে পোস্ট, মুর্শিদাবাদের আবু বক্করকে পিটিয়ে পুলিশের হাতে তুলে দিল বারাসতবাসী

No Result
View All Result

Recent Posts

  • কুনার সীমান্ত এলাকায় তালেবান ও পাকিস্তানের তুমুল সংঘর্ষ ; তালিবানকে হুমকি দিল লস্কর-ই- তৈয়বার বরিষ্ঠ সন্ত্রাসী 
  • ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনের অফিসে হামলা করল রাজাকাররা; এদিকে ৯.২ কোটি টাকায় বাংলাদেশি বোলারকে কেনায় ক্ষোভে ফুঁসছে দেশবাসী 
  • বিজেপি সমর্থকের ভারত- বাংলাদেশের দ্বৈত নাগরিকত্ব সামনে আনল তৃণমূল, পালটা তৃণমূলের ২ পঞ্চায়েতের প্রধানের ভুয়ো নাগরিকত্বের অভিযোগ বিজেপির, খসড়া তালিকা সামনে আসতেই পূর্ব বর্ধমানে শাসক- বিরোধী দ্বৈরথ তুঙ্গে 
  • পথদুর্ঘটনায় কেতুগ্রামের বাউল শিল্পীর মর্মান্তিক মৃত্যু 
  • প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বিকৃত ছবি পুড়িয়ে ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার দাবি তুললো জামাত ইসলামির জিহাদিরা ; বাংলাদেশি খেলোয়াড় মুস্তাফিজুর রহমানকে বিপুল টাকায় কেনায় কলকাতা নাইট রাইডার্সের নিন্দা 
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ

© 2023 Eidin all rights reserved.

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • রাজ্যের খবর
    • কলকাতা
    • জেলার খবর
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলার খবর
  • বিনোদন
  • রকমারি খবর
  • ব্লগ

© 2023 Eidin all rights reserved.