তেমন কবিতা আমি লিখতে পারিনা..
যে কবিতায় শুষ্ক মেঘ গর্ভবতী অহংকার হয়ে হারিয়ে যাওয়া প্রতিশ্রুতি কে বাঁচতে শেখায়।
অমল কান্তি রোদ্দুর গুলো কবিতায় আমি আঁকতে শিখিনি..
রোদ গুলো কনে দেখা আলোয় কখন যে সম্ভ্রম হারানো বধূ হয়ে কবিতার শব্দে আশ্রয় খোঁজে
দেখে পালিয়ে যাই…
ছুট
ছুট
ছুট
পালিয়ে গিয়ে ইশ্বরের বাগানে পা ছাড়িয়ে বসি,
কবিতার খাতা সযত্নে হাতে নিয়ে শব্দের আঁকিবুঁকি দিই…
হঠাৎ দেখি
দূর থেকে ভেসে আসছে গুমোট গোঙানি
পরে জানলাম ও বেদনা নাকি স্বর্গীয় নটী দের..
এক বিখ্যাত দেবতা জানালেন…
ধুর ও কিছু না নটীর আবার ধর্ষণ,
ও সব ন্যাকামি বন্ধ না করলে পৃথিবীতে নির্বাসন।
বেলপাতা সমাজের বিবর্ন ব্যথা নিয়ে লেখা শেখায়নি এই সভ্যতা,
তাই মৃত্যু দন্ড দিতে পারেনা কবিতা-
সেই সব দেব অথবা মানুষ দের
যাদের জঙ্ঘায় কিশোরীর রক্তস্রাব লেগে আছে।
ক্লান্তপায়ে দ্রবীভূত বিবেকের গ্লাসে চুমু দিয়ে
নেশাতুর পায়ে হাঁটতে থাকি,
অবশেষে –
জ্বর মাখা জলীয় এক অদ্ভূত ঘোরে বিষন্ন মায়ের পায়ে ক্ষত চিহ্নে চুমু দিয়ে দেখি,
সেখানে আগে থেকেই সুগন্ধি লেগে আছে
আমার চুমু তে তাহা গন্ধহীন হয়ে গেলো।।