কুঁকড়া ডাকা ভোরে উঠ্যে কাজ কাম সারে টিভি ট খুল্যে গান শুনত্যে মন করে মংলি র।কিন্ত
আজ নাকি কবিতা দিবস!
কবিতাই হচ্চে খালি।
টিভি ট বন্ধ কইরে মরদ ট কে ডাকত্যে যাঁয়ে দেখে উয়ার মরদ উঠ্যে বইস্যে কি যে বইলছ্যে
মংলির কুনো কথা উয়ার কানে নাই সিমাছ্যে।
কি যে হইল্য মরদ টর কুছুই বুইঝত্যে লাইরছ্যে!
তখন থেক্যে কিমন মুখট উদাস হঁয়্যে বস্যে আছে ।
যেন গরহণ্ লাগ্যেছে…
জিঞ্জাস কইরল্যে শুধু বলছ্যে__ “কবিতা”
ই বাবা! ই “কবিতা”ট আবার কে বঠ্যে?
ওগো ? তুমরা কে কুথায় আছো গ?
হামার মরদ টকে ভুঁতে পাঁয়েছ্যে।
ওঝা ডাকো গুণিন ডাকো গ তুমরা।
উয়ার মাথায় ডাহিন চাঁপেছ্যে।
হায় ভগবান !হামার কি হইলো গ
হামার সংসার ট ইক্কেবারে ভাইস্যে গেল গো।
এ নির্ঘাত পুদি ডাহিনের কাম।
দাঁড়হা ! মুড়হাঝাঁটা দিঁয়ে তর বিষ যদি না ঝাড়ি তো হামার নাম ও মংলী লয়।
আরে এ পচা !তুয়ার বাপক্যে লিয়ে গুনিনের কাছকে যা কেনে!
ই দিকে গুনিন আস্যে জুতা মারে ঝাঁটা মারে ধুনা দেয় তবু মরদ হামার একই কথা উগরাত্যে থাক্যে “কবিতা”
শেষতক্ক উ পাড়ার নগেন মাইস্টর আস্যে “কবিতা “রহস্যর গিটট খুইলল্য…
বইল্যেক জুতা, ঝাঁটায়এ ভুত ঘাড় থাকত্যে লাইমব্যেক নাই।
উঁয়াকে একখান কাগজ কলম দাও কেনে!
কাগজ কলম পাঁয়ে মানুষ ট উঠ্যে বইসলো।
ইয়ার পর না জান কত কুছু যে লিখতে লাইগল্যক খাতা ট ভর্তি কইরে হামরা সক্কলে চাকচাঁদা হঁয়ে ভাল্যে রইলম।
আমি মুনে মুনে ভাইবল্যম… ই “কবিতা “তাহলে সে “কবিতা” লয়-
পড়া লিখ্যার কবিতা…
হামার মরদ তাহল্যে কবিট আছে বটে…….।।