কবিতার মুখ দেখে কবিতাকে বসানো যায় না
দৌনন্দিন জীবন যাপনের মধ্যেই কবিতার জন্ম
ছোট খাটো আক্ষেপ কিংবা আনন্দ
প্রতিবাদ কিংবা অভিমান
কবিতার জন্ম দেয়
আমি কখনো চাই না কেউ হুট কবি হয়ে উঠুক
আমি জানি
যন্ত্রণার স্তূপ থেকেই কবিতা
তবে ভালো থাকা গুলোকে লুকিয়ে রাখতে হয়
নজরের অভিধানে
ভালো গুলোকে নিয়ে ভালো থাকা যায়
কবিতার মায়াজাল বোনা সহজ নয়
আমি শত সহস্র বার কবিতা লিখতে গিয়েও
কবিতা লিখে উঠতে পারিনি
সারা দেহ শিরশির করে বয়ে গেছে কবিতার বাতাস
তবুও পারিনি চিনচিনে রোদ হতে
কবিতার অশ্রু মুছিয়ে দিতে
শব্দের পর শব্দ এলো চুলে মেখে
কবিতার হদিস পাই নি
পেয়েছি একরাশ নির্জনতা
ছোটো ছোটো অভিযোগে তোমাকেই স্মরণ করেছি
দিবারাত্রি
আজও অজানা অচেনা তুমি
অন্তিম সময়ে পারলে একটা কবিতা দিও
যাকে নিজের করে নিয়েই
মৃত্যুও জীবন খুঁজে পাবে।।