মাঁছ ছোঁয়েনা বেঁহ্মদত্যি
মাঁমদোটা মুঁখোশধারী,
এঁকানঁড়েটা বঁড্ড কুঁড়ে
নঁড়ে বঁসায়না গঁত্তি ।
বঁলতে গেঁলে অনেক কঁথা
ভূঁত ভঁবিষ্যতই বঁটে,
মাঁনুষের গঁন্ধে মঁ মঁ কঁরে
মেঁছো ভূঁতেদের হাঁটে।
যঁত বাঁদরামি গেঁছো ভূঁতের
মঁগডালে ঝুঁলে থাঁকে।
গাঁছ কাঁটলেই গোঁজা পঁয়সা
ভঁরেন ভাঁরী ট্যাঁকে।
জুঁয়েল ভূঁত সঁবই বোঁঝে
বিঁশের বিঁষে পুঁড়ে,
এঁখন তাঁর ব্যঁবসাটা বেঁশ
উঁঠছে ফুঁলে ফেঁপে।
চঁক্করতো আর ছেঁলেখেলা নয়
ইঁডির ভূঁতও ঘোঁরে,
এঁকটু বুঁজে শুঁনে হেঁটো
ধঁনত্রাসের হাঁটে।
রাঁন্নাবাঁন্নার ওঁস্তাদিতে
শাঁকচুন্নি কাঁফি,
সঁড়ষের ভূঁত প্রেঁমে পঁড়েছে
বাঁটলেই তিঁতো নাঁকি..!
বঁলতে বঁলতে শেঁষে কিঁনা
ডিঁজিটাল ভূঁতও ধঁরে
লাঁল নীঁল সঁবুজ আঁলো আঁলো ঘঁর
ইঁনবক্স ভূঁত হুঁররেএএএএ…..ধঁরে
বাতি জ্বালিয়ে পাহারায় থাকি
ভূতের চতুর্দশী,
দেখার আশায় সবুর করি
আমারই ভবিষ্যৎ নাকি…!