যারা বরাবর সরে গেছে যুদ্ধের ময়দান ছেড়ে,যারা সহজে ভাইয়ের মুন্ডু কেটে ঝুলিয়ে দিয়েছে পতাকার উপর,তারা লুটপাত চালিয়ে, মায়ের শরীরে দাঁতের চিহ্ন রেখে গেছে হিংস্রতার,আমি ঘৃণা করি সেই বিষাক্ত মানুষদের।
নড়কের মধ্যে পথচলা মানুষদের একটা কাহিনী রেখে গেছে মাটির খাতায়, মেরুদন্ডহীন সমাজ কিছু কাপুরুষ জন্ম দিয়ে,টেনে হিঁচড়ে খাচ্ছে নেকড়ের মতো।
রক্তে রাঙানো ইতিহাসের পাতায় বীরমুক্তিযোদ্ধাদের অপমান,লাঞ্ছনা দিয়ে যারা রাজনৈতিক দলের মাথা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে,শুষে খাচ্ছে গরিবের দেহের রক্ত,ভেঙে দিচ্ছে নিয়ম কানুন,অন্ধ মানুষ গুটিয়ে নিচ্ছে নিজেদের একটু একটু করে,ধর্মের আগুন জ্বালিয়ে নিশ্চিন্তে থাকা,
আমি সেইসব মানুষদের আমি ঘৃণা করি।
রাজপথে যারা নেমেছে আন্দোলনে লাল, হলুদ, সবুজ কত পতাকা হাতে,স্বার্থের কারণে মাড়িয়ে গেছে মায়ের আঁচল,গভীর রাতে উচ্চ শিক্ষার নানান মানুষজন রেপ করে গেছে ফুটপাতের পাগলিটাকে, বিচার বলতে কেবল হাতে গোনা কয়েকটা মানুষের ভিড়,আর পরে মিলিয়ে গেছে সেই ঘটনা টাকার স্রোতে।আমি ঘৃণা করি সেই আইন এবং সেই মানুষদের।।
‘এই মৃত্যু উপত্যকায় শরীর খেয়ে নানান পতাকার ভিড়ে ধর্ম জ্বলছে আর খুন হচ্ছে মনুষ্যত্ব”।